নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকার ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে না জানা খুবই দুঃখজনক বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির মহাসচি মুজিবুল হক চুন্নু। এর গলদটা বের করে অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণীতে বাধ্যতামূলকভাবে মুক্তিযুদ্ধের ওপর পাঠ্যসূচি রাখার অনুরোধ করেন তিনি।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মুজিবুল হক চুন্নু। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের (বিলিয়া) গবেষণায় দেখা গেছে, জাতীয় চার নেতার নাম জানে না শিক্ষার্থীরা। মুক্তিযুদ্ধে কতজন শহীদ ও দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে তারা জানে না। এমনকি মুক্তিযুদ্ধ আওয়ামী লীগ সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে বলেও ধারণা তাদের গবেষণা উদ্ধৃতি দিয়ে চুন্নু বলেন, স্কুলের শিক্ষার্থীরা জাতীয় চার নেতার নাম জানে না, কোনো শিক্ষার্থী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধারও নাম বলতে পারেনি, তারা স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনারের মধ্যে পার্থক্য বোঝে না, ৩ নভেম্বর নিয়ে শতভাগ শিক্ষার্থীর ধারণা ভুল, দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে তারা তা জানে না, স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে কিছুই বলতে পারে না।
জরিপের ফল সবাইকে আতঙ্কিত করেছে দাবি করে চুন্নু বলেন, আমরা জাতির পিতা জন্মশতবার্ষিকী পালন করেছি। দেশ স্বাধীন করেছি। এত কিছু করলাম, আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম এই সম্পর্কে না জানে, কেন জানবে না, আমাদের গলদটা কোথায়? আমাদের ভুলটা কোথায়? শিক্ষা ব্যবস্থায় এই প্রজন্মের যারা তাদের কি আমরা জাতির পিতা, জাতীয় চার নেতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে শিক্ষা দিতে পারি নাই?
সমস্ত স্কুল আমার মনে হয় বিশেষ করে ইংলিশ মিডিয়ামে মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা ও মুক্তিযোদ্ধোদের সম্পর্কে কোন আলোচনা ও শিক্ষা দেওয়া হয় না বলে দাবি করেন জাপার মহাসচিব।
মুজিবুল হক চুন্নু প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ করেন যেন শিক্ষামন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেন যে সব স্কুলে অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণিতে পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাধ্যতামূলক করা হয়। বলেন, ‘এটা তাদের শিখাতে হবে। যদি না শেখায়, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম জানবেও না। তারা বুঝেবেও না কিভাবে আমরা দেশটা স্বাধীন করেছিলাম।’
দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকার ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে না জানা খুবই দুঃখজনক বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির মহাসচি মুজিবুল হক চুন্নু। এর গলদটা বের করে অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণীতে বাধ্যতামূলকভাবে মুক্তিযুদ্ধের ওপর পাঠ্যসূচি রাখার অনুরোধ করেন তিনি।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন মুজিবুল হক চুন্নু। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের (বিলিয়া) গবেষণায় দেখা গেছে, জাতীয় চার নেতার নাম জানে না শিক্ষার্থীরা। মুক্তিযুদ্ধে কতজন শহীদ ও দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে তারা জানে না। এমনকি মুক্তিযুদ্ধ আওয়ামী লীগ সরকারের মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে বলেও ধারণা তাদের গবেষণা উদ্ধৃতি দিয়ে চুন্নু বলেন, স্কুলের শিক্ষার্থীরা জাতীয় চার নেতার নাম জানে না, কোনো শিক্ষার্থী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধারও নাম বলতে পারেনি, তারা স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনারের মধ্যে পার্থক্য বোঝে না, ৩ নভেম্বর নিয়ে শতভাগ শিক্ষার্থীর ধারণা ভুল, দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে তারা তা জানে না, স্বাধীনতাবিরোধীদের সম্পর্কে কিছুই বলতে পারে না।
জরিপের ফল সবাইকে আতঙ্কিত করেছে দাবি করে চুন্নু বলেন, আমরা জাতির পিতা জন্মশতবার্ষিকী পালন করেছি। দেশ স্বাধীন করেছি। এত কিছু করলাম, আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম এই সম্পর্কে না জানে, কেন জানবে না, আমাদের গলদটা কোথায়? আমাদের ভুলটা কোথায়? শিক্ষা ব্যবস্থায় এই প্রজন্মের যারা তাদের কি আমরা জাতির পিতা, জাতীয় চার নেতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে শিক্ষা দিতে পারি নাই?
সমস্ত স্কুল আমার মনে হয় বিশেষ করে ইংলিশ মিডিয়ামে মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা ও মুক্তিযোদ্ধোদের সম্পর্কে কোন আলোচনা ও শিক্ষা দেওয়া হয় না বলে দাবি করেন জাপার মহাসচিব।
মুজিবুল হক চুন্নু প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ করেন যেন শিক্ষামন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেন যে সব স্কুলে অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণিতে পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাধ্যতামূলক করা হয়। বলেন, ‘এটা তাদের শিখাতে হবে। যদি না শেখায়, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম জানবেও না। তারা বুঝেবেও না কিভাবে আমরা দেশটা স্বাধীন করেছিলাম।’
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
২০ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
২১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১ দিন আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ দিন আগে