নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ও বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক দর্শনগত পার্থক্য নেই মন্তব্য করে গণঅধিকার পরিষদের (একাংশ) সভাপতি নূরুল হক নূর বলেছেন, ‘পাকিস্তানিরা লুঙ্গি খুলে চেক করত, বর্তমান সরকার মানুষের মোবাইল খুলে চেক করে।’
আজ শুক্রবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘নির্দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচনই জাতীয় সংকট উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
নূরুল হক নূর বলেন, ‘এখন আমাদের চূড়ান্ত আন্দোলনের সময়। এই অক্টোবর মাসেই আমাদের বিজয়ের আন্দোলনের সূত্রপাত করতে হবে। আমরা জানি এই আন্দোলনে বাধা আসবে। পাকিস্তান আমলে হানাদার বাহিনী মানুষের লুঙ্গি খুলে চেক করত, বেটা হিন্দু না মুসলমান। এখনকার হাসিনার পুলিশ বাহিনী মানুষের মোবাইল চেক করে সে বিএনপি, জামায়াত, গণঅধিকার নাকি আওয়ামী লীগ করে।’
নূর আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলা নেতৃবৃন্দের ওপর দমন-নিপীড়ন চালাচ্ছে। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দেশের মানুষকে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নাম ভাঙিয়ে সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা ও ভণ্ডামি করছে। তারা ভোট চুরির মাধ্যমে আরেকটা বাকশাল কায়েম করার জন্য আদালতের রায় পরিবর্তন করেছে। বিচার বিভাগকে দলীয়করণ করেছে। এ রেজিমের সবাই ভোটচুরি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, ‘সরকার দেশের মানুষের গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অভয়ারণ্যে রূপ দিয়েছে। এখানে তাঁরা ছাড়া আর কেউ নিরাপদ নয়।’
সাবেক রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আমসা আমীন বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও আমরা সেই একই জায়গায় পড়ে আছি। সরকার জনগণের ওপর জুলুম নির্যাতন চালিয়ে দেশে অপশাসন চালু করেছে।’
সভায় বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাফর মাহমুদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মু. নিজাম উদ্দিন, এ্যাডভোকেট খালিদ হোসেন প্রমুখ।
পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ও বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক দর্শনগত পার্থক্য নেই মন্তব্য করে গণঅধিকার পরিষদের (একাংশ) সভাপতি নূরুল হক নূর বলেছেন, ‘পাকিস্তানিরা লুঙ্গি খুলে চেক করত, বর্তমান সরকার মানুষের মোবাইল খুলে চেক করে।’
আজ শুক্রবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘নির্দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচনই জাতীয় সংকট উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
নূরুল হক নূর বলেন, ‘এখন আমাদের চূড়ান্ত আন্দোলনের সময়। এই অক্টোবর মাসেই আমাদের বিজয়ের আন্দোলনের সূত্রপাত করতে হবে। আমরা জানি এই আন্দোলনে বাধা আসবে। পাকিস্তান আমলে হানাদার বাহিনী মানুষের লুঙ্গি খুলে চেক করত, বেটা হিন্দু না মুসলমান। এখনকার হাসিনার পুলিশ বাহিনী মানুষের মোবাইল চেক করে সে বিএনপি, জামায়াত, গণঅধিকার নাকি আওয়ামী লীগ করে।’
নূর আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলা নেতৃবৃন্দের ওপর দমন-নিপীড়ন চালাচ্ছে। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দেশের মানুষকে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নাম ভাঙিয়ে সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা ও ভণ্ডামি করছে। তারা ভোট চুরির মাধ্যমে আরেকটা বাকশাল কায়েম করার জন্য আদালতের রায় পরিবর্তন করেছে। বিচার বিভাগকে দলীয়করণ করেছে। এ রেজিমের সবাই ভোটচুরি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, ‘সরকার দেশের মানুষের গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অভয়ারণ্যে রূপ দিয়েছে। এখানে তাঁরা ছাড়া আর কেউ নিরাপদ নয়।’
সাবেক রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আমসা আমীন বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও আমরা সেই একই জায়গায় পড়ে আছি। সরকার জনগণের ওপর জুলুম নির্যাতন চালিয়ে দেশে অপশাসন চালু করেছে।’
সভায় বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাফর মাহমুদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মু. নিজাম উদ্দিন, এ্যাডভোকেট খালিদ হোসেন প্রমুখ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে