নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের পতন না হলে ভবিষ্যতে দেশ একটি ব্যর্থ ও পঙ্গু রাষ্ট্রে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণ-অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
আজ রোববার রাজধানীর পল্টনের আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে থেকে অবরোধের সমর্থনে মিছিল বের করে গণ-অধিকার পরিষদ। মিছিলটি পল্টন মোড়, নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেছেন নুর।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘হরতালের আগে থেকেই ডিমের হালি ৫২ টাকা, পেঁয়াজ ১০০ টাকা। সরকারের পতন না হলে জিনিসপত্রের দাম আরও বাড়বে, এমনকি দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে। তাই জনগণকে আহ্বান জানাব, আপনারা রাস্তায় নামুন, রাস্তায় নেমে সরকারের পতন ঘটান। এই আন্দোলন দেশের অস্তিত্ব রক্ষার আন্দোলন। এই আন্দোলন মানুষের ভোট-ভাত ও খেয়ে-পরে বেঁচে থাকার আন্দোলন। সরকারের পতন না হলে দেশ একটি ব্যর্থ ও পঙ্গু রাষ্ট্রে পরিণত হবে।’
নুর আরও বলেন, ‘গত ৫২ বছরে এ দেশে এমন স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল-অবরোধ পালিত হয়নি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই অবরোধ পালন করছে। আপনারা দেখেছেন আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে হরতালের নামে দোকানপাট ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, গানপাউডার দিয়ে মানুষ হত্যা করে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল। কিন্তু আমরা সেই সহিংস আন্দোলন করছি না, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল-অবরোধ করছি। সরকারপ্রধানের পদত্যাগ না করা পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।’
দলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে বানচাল করতে আওয়ামী লীগ মোড়ে মোড়ে পাহারা বসিয়েছে, ভিন্নমতের মিছিলে হামলা করছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আওয়ামী লীগের এই কাউন্টার প্রোগ্রাম স্বৈরতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। আওয়ামী লীগ যতই চেষ্টা করুক, তারা আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। জনগণের গণ-আন্দোলনের মাধ্যমেই আওয়ামী বাকশালতন্ত্রের পতন হবে, জনগণের মুক্তি মিলবে।’
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন গণ-অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতেমা তাসনিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতন না হলে ভবিষ্যতে দেশ একটি ব্যর্থ ও পঙ্গু রাষ্ট্রে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণ-অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
আজ রোববার রাজধানীর পল্টনের আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে থেকে অবরোধের সমর্থনে মিছিল বের করে গণ-অধিকার পরিষদ। মিছিলটি পল্টন মোড়, নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেছেন নুর।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘হরতালের আগে থেকেই ডিমের হালি ৫২ টাকা, পেঁয়াজ ১০০ টাকা। সরকারের পতন না হলে জিনিসপত্রের দাম আরও বাড়বে, এমনকি দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে। তাই জনগণকে আহ্বান জানাব, আপনারা রাস্তায় নামুন, রাস্তায় নেমে সরকারের পতন ঘটান। এই আন্দোলন দেশের অস্তিত্ব রক্ষার আন্দোলন। এই আন্দোলন মানুষের ভোট-ভাত ও খেয়ে-পরে বেঁচে থাকার আন্দোলন। সরকারের পতন না হলে দেশ একটি ব্যর্থ ও পঙ্গু রাষ্ট্রে পরিণত হবে।’
নুর আরও বলেন, ‘গত ৫২ বছরে এ দেশে এমন স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল-অবরোধ পালিত হয়নি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই অবরোধ পালন করছে। আপনারা দেখেছেন আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে হরতালের নামে দোকানপাট ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, গানপাউডার দিয়ে মানুষ হত্যা করে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল। কিন্তু আমরা সেই সহিংস আন্দোলন করছি না, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল-অবরোধ করছি। সরকারপ্রধানের পদত্যাগ না করা পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।’
দলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে বানচাল করতে আওয়ামী লীগ মোড়ে মোড়ে পাহারা বসিয়েছে, ভিন্নমতের মিছিলে হামলা করছে। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আওয়ামী লীগের এই কাউন্টার প্রোগ্রাম স্বৈরতন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। আওয়ামী লীগ যতই চেষ্টা করুক, তারা আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। জনগণের গণ-আন্দোলনের মাধ্যমেই আওয়ামী বাকশালতন্ত্রের পতন হবে, জনগণের মুক্তি মিলবে।’
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন গণ-অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতেমা তাসনিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৫ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৭ ঘণ্টা আগে