নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ব্যাংকগুলো যে রুগ্ণ ও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তার উদাহরণ হচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক বলে দাবি করে বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, এই ব্যাংকটি দুর্নীতিতে ডুবে যাচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এ কথা বলেন তিনি। এনআরবিসি ব্যাংকের ১৩ জন পরিচালক তাঁকে গত ৩০ এপ্রিল একটি চিঠি দিয়েছেন জানিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘এই ব্যাংকটি দুর্নীতিতে ডুবে যাচ্ছে। উদ্যোক্তা পরিচালকেরা বলছেন তাঁরা এখানে লগ্নি করেছেন। এখন ব্যাংক থাকবে কি না, তাঁরা তাঁদের টাকা পাবেন কি না জানেন না। তাঁরা মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।’ এ বিষয়ে তাঁর করার কিছু নেই। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে বিষয়টি সংসদে তুলে ধরেছেন।
বিরোধীদলীয় এ নেতা বলেন, ‘লোডশেডিং বাড়ছে। রাজধানী ঢাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহে তেমন কোনো ঘাটতি হয়নি। শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং বাড়ছে। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে যখন সারা দেশে তীব্র দাবদাহ বিরাজমান ছিল, গ্রামাঞ্চলের মানুষ সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং ভোগ করেছে। রংপুর, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রাজশাহী, সিলেট অঞ্চল ছাড়াও ঢাকার আশপাশের জেলাগুলো এবং বরিশাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনি এসব এলাকায় ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং করতে হয়েছে তীব্র দাবদাহের সময়।’
তিনি বলেন, ‘বাস্তবতা হচ্ছে, প্রয়োজনের সময় বিদ্যুতের লোডশেডিং কমাতে পারেনি এবং নিশ্চিত করতে পারেনি নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা প্রয়োজনের চেয়ে বেশি। প্রয়োজনের বেশি ১০ হাজার মেগাওয়াটের ওপরে উৎপাদনক্ষম বিদ্যুৎকেন্দ্র বসে আছে। বিদ্যুতের উৎপাদন এবং সরবরাহের বিষয়টি পিডিবির কর্মকর্তাদের পরিকল্পনা প্রণয়নে বিবেচনা করা যায়, এ চিন্তাই তাদের মাথায় আসেনি।’
জিএম কাদের বলেন, ‘এই অতিরিক্ত উৎপাদনক্ষম বিদ্যুৎকেন্দ্রসমূহ বেসরকারি খাতে অনেক বেশি সুবিধা নিয়ে স্থাপন করা হয়েছিল, এ ধরনের পরিস্থিতিতে সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে উৎপাদন ছাড়াই ক্যাপাসিটি চার্জ প্রদান করা হচ্ছে। বিদ্যুতে ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে জনগণের অর্থে গঠিত সরকারি কোষাগার থেকে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দিতে হয়। এখন বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে। ক্যাপাসিটি চার্জ না দিলে দাম বাড়াতে হতো না। সামনে দাম আরও বেশি দিতে হবে ক্যাপাসিটি চার্জ। অলস বসিয়ে রাখা বেসরকারি ভাড়া করা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জের জন্য এবং বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে গ্রাহকদের ঘাড়ে সরাসরি বোঝা চাপিয়ে ভর্তুকির অঙ্ক কমানো হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু বাড়তি দামের মাধ্যমে প্রাপ্ত অধিক অর্থের অধিকাংশ ক্যাপাসিটি চার্জ খাতে ব্যবহার হবে।’
দেশের ব্যাংকগুলো যে রুগ্ণ ও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তার উদাহরণ হচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক বলে দাবি করে বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, এই ব্যাংকটি দুর্নীতিতে ডুবে যাচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এ কথা বলেন তিনি। এনআরবিসি ব্যাংকের ১৩ জন পরিচালক তাঁকে গত ৩০ এপ্রিল একটি চিঠি দিয়েছেন জানিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘এই ব্যাংকটি দুর্নীতিতে ডুবে যাচ্ছে। উদ্যোক্তা পরিচালকেরা বলছেন তাঁরা এখানে লগ্নি করেছেন। এখন ব্যাংক থাকবে কি না, তাঁরা তাঁদের টাকা পাবেন কি না জানেন না। তাঁরা মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।’ এ বিষয়ে তাঁর করার কিছু নেই। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে বিষয়টি সংসদে তুলে ধরেছেন।
বিরোধীদলীয় এ নেতা বলেন, ‘লোডশেডিং বাড়ছে। রাজধানী ঢাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহে তেমন কোনো ঘাটতি হয়নি। শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং বাড়ছে। এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে যখন সারা দেশে তীব্র দাবদাহ বিরাজমান ছিল, গ্রামাঞ্চলের মানুষ সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং ভোগ করেছে। রংপুর, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রাজশাহী, সিলেট অঞ্চল ছাড়াও ঢাকার আশপাশের জেলাগুলো এবং বরিশাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনি এসব এলাকায় ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং করতে হয়েছে তীব্র দাবদাহের সময়।’
তিনি বলেন, ‘বাস্তবতা হচ্ছে, প্রয়োজনের সময় বিদ্যুতের লোডশেডিং কমাতে পারেনি এবং নিশ্চিত করতে পারেনি নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা প্রয়োজনের চেয়ে বেশি। প্রয়োজনের বেশি ১০ হাজার মেগাওয়াটের ওপরে উৎপাদনক্ষম বিদ্যুৎকেন্দ্র বসে আছে। বিদ্যুতের উৎপাদন এবং সরবরাহের বিষয়টি পিডিবির কর্মকর্তাদের পরিকল্পনা প্রণয়নে বিবেচনা করা যায়, এ চিন্তাই তাদের মাথায় আসেনি।’
জিএম কাদের বলেন, ‘এই অতিরিক্ত উৎপাদনক্ষম বিদ্যুৎকেন্দ্রসমূহ বেসরকারি খাতে অনেক বেশি সুবিধা নিয়ে স্থাপন করা হয়েছিল, এ ধরনের পরিস্থিতিতে সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে উৎপাদন ছাড়াই ক্যাপাসিটি চার্জ প্রদান করা হচ্ছে। বিদ্যুতে ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে জনগণের অর্থে গঠিত সরকারি কোষাগার থেকে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দিতে হয়। এখন বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে। ক্যাপাসিটি চার্জ না দিলে দাম বাড়াতে হতো না। সামনে দাম আরও বেশি দিতে হবে ক্যাপাসিটি চার্জ। অলস বসিয়ে রাখা বেসরকারি ভাড়া করা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জের জন্য এবং বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে গ্রাহকদের ঘাড়ে সরাসরি বোঝা চাপিয়ে ভর্তুকির অঙ্ক কমানো হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু বাড়তি দামের মাধ্যমে প্রাপ্ত অধিক অর্থের অধিকাংশ ক্যাপাসিটি চার্জ খাতে ব্যবহার হবে।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে