নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১ হাজার ৯৪৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩৬১ জন প্রার্থী এসএসসির গণ্ডি পার হননি।
আজ (বৃহস্পতিবার) অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সুজনের তথ্যে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী সর্বমোট ১ হাজার ৯৪৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬৩২ জনের (৩২ দশমিক ৪৯ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর, ৫১৪ জনের (২৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ) স্নাতক, ২৫৭ জনের (১৩ দশমিক ২১ শতাংশ) এইচএসসি এবং ১৫০ জনের (৭ দশমিক ৭১ শতাংশ) এসএসসি পাস।
প্রার্থীদের মধ্যে এসএসসির নিচে রয়েছেন ১২৩ জন (৬ দশমিক ৩২ শতাংশ) এবং নিরক্ষর ও স্বশিক্ষিত রয়েছেন ২৩৮ জন (১২ দশমিক ২৪ শতাংশ)। অর্থাৎ মোট ৩৬১ প্রার্থী এসএসসির গণ্ডি পার হননি।
এছাড়া ৩১ জন (১ দশমিক ৫৯ শতাংশ) প্রার্থী শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘরই পূরণ করেননি। শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ না করা প্রসঙ্গে ইসির যুগ্ম সচিব মো. আবদুল বাতেন বলেন, ‘হলফনামায় ছোটখাটো কোনো ভুল থাকলে অনেক সময় তা সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হয়। আর আমলে নেওয়ার মতো হলে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার বাছাইয়ের সময় সেই মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেন। এখন যারা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন তাঁরা সবাই বৈধ প্রার্থী। কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে কারও কোনো অভিযোগ থাকলে তিনি আদালতে যেতে পারেন।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বমোট ২৬৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ১২৩ জনের (৪৬ দশমিক ৪২ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর, ১০২ জনের (৩৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ) স্নাতক, ২৬ জনের (৯ দশমিক ৮১ শতাংশ) এইচএসসি এবং ৬ জনের (২ দশমিক ২৬ শতাংশ) এসএসসি পাস। প্রার্থীদের মধ্যে এসএসসির নিচে রয়েছেন ৩ জন (১ দশমিক ১৩ শতাংশ) এবং নিরক্ষর ও স্বশিক্ষিত রয়েছেন ৫ জন (১ দশমিক ৮৯ শতাংশ)।
জাতীয় পার্টির সর্বমোট ২৬২ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬১ জনের (২৩ দশমিক ২৮ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর, ৮১ জনের (৩০ দশমিক ৯২ শতাংশ) স্নাতক, ৪২ জনের (১৬ শতাংশ) এইচএসসি এবং ২৯ জনের (১১ শতাংশ) এসএসসি পাস। প্রার্থীদের মধ্যে এসএসসির নিচে রয়েছেন ১২ জন (৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ) এবং নিরক্ষর ও স্বশিক্ষিত আছেন ৩৫ জন (১২ দশমিক ৩৬ শতাংশ)। দুইজন (দশমিক ৭৬ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ করেননি।
সুজন বলছে, এই নির্বাচনের অভিনবত্ব হলো আওয়ামী স্বতন্ত্র বা আওয়ামী লীগের ডামি প্রার্থী। যার মধ্যে আছেন বর্তমান মন্ত্রসভার সদস্য, জাতীয় সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী অনেক নেতা। সে কারণে এই নির্বাচনে যিনি জয়লাভ করবেন, তিনিই সরকারের লোক। যেই জয়ী হোক তাতে সরকারের কোনো ক্ষতি নেই। এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আবহ সৃষ্টি করা হয়েছে কৃত্রিমভাবে। যে জাতীয় পার্টি পূর্বে ঘোষণা দিয়েছিল যে এই নির্বাচনে তারা বাংলাদেশ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দিয়ে সরকার গঠন করবে, তারাই আওয়ামী লীগের কাছে আসন প্রার্থনা করে ২৬টি আসন খয়রাত হিসেবে পেয়েছে। এই সব বিষয় বিবেচনায় নিলে, এই নির্বাচনকে প্রকৃত অর্থেই নির্বাচন বলা যায় না। আইনগতভাবে বৈধতা পেলেও এই নির্বাচন মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে বলে মনে হয় না। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীর হলফনামা বাছাইয়ে শিথিলতার অভিযোগ উঠেছে।
পরিবারতন্ত্রের প্রভাব নিয়ে সুজন বলছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায় যে, এবারের নির্বাচনে ৪৬টি আসনের পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ এবং আত্মীয়তার সূত্রে আবদ্ধ পরিবারের সদস্যরা প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে ১৭টি পরিবারের সদস্যরা ৩৫টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অবশিষ্ট ১১টি আসনে আওয়ামী লীগের নেতাদের সন্তানেরা প্রথমবারের মতো নৌকা প্রতীক পেয়েছেন। এসব পরিবারে বর্তমানে ২৩ জন সংসদ সদস্য রয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্র দৃঢ়ভাবে জেঁকে বসেছে। ফলে দলের জন্য আত্মোৎসর্গকারী নেতাদের যথাযথ মূল্যায়ন হচ্ছে না। এতেকরে ত্যাগী নেতা–কর্মীরা ধীরে ধীরে রাজনীতিতে উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে।
সুজন মনে করে, ‘বাংলাদেশের নির্বাচনী রাজনীতি একই আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে। যখনই জাতীয় নির্বাচন সামনে আসে, তখনই দেশ এক সাংঘর্ষিক অবস্থার দিকে চলে যায়। ভাবতে অবাক লাগে যে জাতি গর্বের সঙ্গে উচ্চারণ করে একটি অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক-আত্মনির্ভরশীল রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমরা জাতিগতভাবে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের পর অনেক প্রাণ ও ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা লাভ করেছি; সেই গর্বিত জাতি গণতন্ত্রের একটি অপরিহার্য ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একমত হতে পারে না। তবে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা প্রশ্নটি অবহেলার দৃষ্টিতে দেখার কোনো সুযোগ নেই।’
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ১ হাজার ৯৪৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩৬১ জন প্রার্থী এসএসসির গণ্ডি পার হননি।
আজ (বৃহস্পতিবার) অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সুজনের তথ্যে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী সর্বমোট ১ হাজার ৯৪৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬৩২ জনের (৩২ দশমিক ৪৯ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর, ৫১৪ জনের (২৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ) স্নাতক, ২৫৭ জনের (১৩ দশমিক ২১ শতাংশ) এইচএসসি এবং ১৫০ জনের (৭ দশমিক ৭১ শতাংশ) এসএসসি পাস।
প্রার্থীদের মধ্যে এসএসসির নিচে রয়েছেন ১২৩ জন (৬ দশমিক ৩২ শতাংশ) এবং নিরক্ষর ও স্বশিক্ষিত রয়েছেন ২৩৮ জন (১২ দশমিক ২৪ শতাংশ)। অর্থাৎ মোট ৩৬১ প্রার্থী এসএসসির গণ্ডি পার হননি।
এছাড়া ৩১ জন (১ দশমিক ৫৯ শতাংশ) প্রার্থী শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘরই পূরণ করেননি। শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ না করা প্রসঙ্গে ইসির যুগ্ম সচিব মো. আবদুল বাতেন বলেন, ‘হলফনামায় ছোটখাটো কোনো ভুল থাকলে অনেক সময় তা সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হয়। আর আমলে নেওয়ার মতো হলে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার বাছাইয়ের সময় সেই মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেন। এখন যারা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন তাঁরা সবাই বৈধ প্রার্থী। কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে কারও কোনো অভিযোগ থাকলে তিনি আদালতে যেতে পারেন।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বমোট ২৬৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ১২৩ জনের (৪৬ দশমিক ৪২ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর, ১০২ জনের (৩৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ) স্নাতক, ২৬ জনের (৯ দশমিক ৮১ শতাংশ) এইচএসসি এবং ৬ জনের (২ দশমিক ২৬ শতাংশ) এসএসসি পাস। প্রার্থীদের মধ্যে এসএসসির নিচে রয়েছেন ৩ জন (১ দশমিক ১৩ শতাংশ) এবং নিরক্ষর ও স্বশিক্ষিত রয়েছেন ৫ জন (১ দশমিক ৮৯ শতাংশ)।
জাতীয় পার্টির সর্বমোট ২৬২ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬১ জনের (২৩ দশমিক ২৮ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর, ৮১ জনের (৩০ দশমিক ৯২ শতাংশ) স্নাতক, ৪২ জনের (১৬ শতাংশ) এইচএসসি এবং ২৯ জনের (১১ শতাংশ) এসএসসি পাস। প্রার্থীদের মধ্যে এসএসসির নিচে রয়েছেন ১২ জন (৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ) এবং নিরক্ষর ও স্বশিক্ষিত আছেন ৩৫ জন (১২ দশমিক ৩৬ শতাংশ)। দুইজন (দশমিক ৭৬ শতাংশ) শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ করেননি।
সুজন বলছে, এই নির্বাচনের অভিনবত্ব হলো আওয়ামী স্বতন্ত্র বা আওয়ামী লীগের ডামি প্রার্থী। যার মধ্যে আছেন বর্তমান মন্ত্রসভার সদস্য, জাতীয় সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী অনেক নেতা। সে কারণে এই নির্বাচনে যিনি জয়লাভ করবেন, তিনিই সরকারের লোক। যেই জয়ী হোক তাতে সরকারের কোনো ক্ষতি নেই। এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আবহ সৃষ্টি করা হয়েছে কৃত্রিমভাবে। যে জাতীয় পার্টি পূর্বে ঘোষণা দিয়েছিল যে এই নির্বাচনে তারা বাংলাদেশ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে হারিয়ে দিয়ে সরকার গঠন করবে, তারাই আওয়ামী লীগের কাছে আসন প্রার্থনা করে ২৬টি আসন খয়রাত হিসেবে পেয়েছে। এই সব বিষয় বিবেচনায় নিলে, এই নির্বাচনকে প্রকৃত অর্থেই নির্বাচন বলা যায় না। আইনগতভাবে বৈধতা পেলেও এই নির্বাচন মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে বলে মনে হয় না। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীর হলফনামা বাছাইয়ে শিথিলতার অভিযোগ উঠেছে।
পরিবারতন্ত্রের প্রভাব নিয়ে সুজন বলছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায় যে, এবারের নির্বাচনে ৪৬টি আসনের পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ এবং আত্মীয়তার সূত্রে আবদ্ধ পরিবারের সদস্যরা প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে ১৭টি পরিবারের সদস্যরা ৩৫টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অবশিষ্ট ১১টি আসনে আওয়ামী লীগের নেতাদের সন্তানেরা প্রথমবারের মতো নৌকা প্রতীক পেয়েছেন। এসব পরিবারে বর্তমানে ২৩ জন সংসদ সদস্য রয়েছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্র দৃঢ়ভাবে জেঁকে বসেছে। ফলে দলের জন্য আত্মোৎসর্গকারী নেতাদের যথাযথ মূল্যায়ন হচ্ছে না। এতেকরে ত্যাগী নেতা–কর্মীরা ধীরে ধীরে রাজনীতিতে উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে।
সুজন মনে করে, ‘বাংলাদেশের নির্বাচনী রাজনীতি একই আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে। যখনই জাতীয় নির্বাচন সামনে আসে, তখনই দেশ এক সাংঘর্ষিক অবস্থার দিকে চলে যায়। ভাবতে অবাক লাগে যে জাতি গর্বের সঙ্গে উচ্চারণ করে একটি অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক-আত্মনির্ভরশীল রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমরা জাতিগতভাবে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের পর অনেক প্রাণ ও ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা লাভ করেছি; সেই গর্বিত জাতি গণতন্ত্রের একটি অপরিহার্য ও গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একমত হতে পারে না। তবে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা প্রশ্নটি অবহেলার দৃষ্টিতে দেখার কোনো সুযোগ নেই।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১০ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১২ ঘণ্টা আগে