জবি প্রতিনিধি
কিছু জ্ঞানপাপী বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা এবং জাতি গঠনে তাঁর অবদান নিয়ে অপপ্রচার করছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘দুঃখের বিষয় আমাদের সেগুলো শুনতে হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ দুটি সমার্থক শব্দ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা এমনি এমনি আসেনি, স্বাধীনতা এসেছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনের মাধ্যমে।’
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নীলদল আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর রক্তের ঋণ: স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধু কন্যার অঙ্গীকার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর মধ্যে একটি। এই ভাষণের মধ্যেই মূলত একটি জাতিরাষ্ট্র গঠিত হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে পশ্চিম পাকিস্তানিরা। আর তাঁদের সহায়তা করেছে খুনি জিয়া। জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের গ্রেপ্তার না করে উল্টো পুরস্কৃত করেছেন, বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়েছেন।
হানিফ আরও বলেন, ‘বিএনপির অনেক নেতা এখন মায়া কান্না করেন, মানবাধিকার নিয়ে কথা বলেন। আবার বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা মানবাধিকার নিয়ে কথা বলে আজ। আমার প্রশ্ন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যখন জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় তখন তাঁরা কোথায় ছিলেন, আর কোথায় ছিল তাঁদের মানবাধিকার?’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। তাঁর অসাম্প্রদায়িক চেতনা মানে ছিল, যে যার ধর্ম কোনো বাধা ছাড়াই পালন করতে পারবে। বঙ্গবন্ধু হাজিদের জন্য তৎকালীন সময়ে অনেক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছিলেন। এখন আমাদের সবার ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শক্তিকে টিকিয়ে রাখতে কাজ করে যেতে হবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নীলদলের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নূরে আলম আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন নীলদলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মমিন উদ্দিন। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মেফতাহুল হাসান।
পাঠকৃত প্রবন্ধ নিয়ে আলোচনা করেন জবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ-উল-আলম এবং বিশেষ আলোচক ছিলেন নীলদলের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকারিয়া মিয়া। বক্তব্য প্রদান করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ইব্রাহীম ফরাজী ও সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
কিছু জ্ঞানপাপী বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা এবং জাতি গঠনে তাঁর অবদান নিয়ে অপপ্রচার করছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘দুঃখের বিষয় আমাদের সেগুলো শুনতে হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ দুটি সমার্থক শব্দ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা এমনি এমনি আসেনি, স্বাধীনতা এসেছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনের মাধ্যমে।’
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নীলদল আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর রক্তের ঋণ: স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধু কন্যার অঙ্গীকার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর মধ্যে একটি। এই ভাষণের মধ্যেই মূলত একটি জাতিরাষ্ট্র গঠিত হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে পশ্চিম পাকিস্তানিরা। আর তাঁদের সহায়তা করেছে খুনি জিয়া। জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের গ্রেপ্তার না করে উল্টো পুরস্কৃত করেছেন, বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়েছেন।
হানিফ আরও বলেন, ‘বিএনপির অনেক নেতা এখন মায়া কান্না করেন, মানবাধিকার নিয়ে কথা বলেন। আবার বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা মানবাধিকার নিয়ে কথা বলে আজ। আমার প্রশ্ন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যখন জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় তখন তাঁরা কোথায় ছিলেন, আর কোথায় ছিল তাঁদের মানবাধিকার?’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী। তাঁর অসাম্প্রদায়িক চেতনা মানে ছিল, যে যার ধর্ম কোনো বাধা ছাড়াই পালন করতে পারবে। বঙ্গবন্ধু হাজিদের জন্য তৎকালীন সময়ে অনেক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছিলেন। এখন আমাদের সবার ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শক্তিকে টিকিয়ে রাখতে কাজ করে যেতে হবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নীলদলের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নূরে আলম আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন নীলদলের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মমিন উদ্দিন। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মেফতাহুল হাসান।
পাঠকৃত প্রবন্ধ নিয়ে আলোচনা করেন জবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আশরাফ-উল-আলম এবং বিশেষ আলোচক ছিলেন নীলদলের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকারিয়া মিয়া। বক্তব্য প্রদান করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ইব্রাহীম ফরাজী ও সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে