নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা বা ভিসা নীতির পরোয়া আওয়ামী লীগ করে না বলে দাবি করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ভিসা নীতি ও নিষেধাজ্ঞা কেন? এটা শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য। আমরা অবাধ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে চাই। এটা আমাদের ঘোষণা।’ কাদের বলেন, ‘দুই সেলফিতেই রাজনীতির ফয়সালা হয়ে গেছে।’
আজ শনিবার রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। চিকিৎসার জন্য ১৬ সেপ্টেম্বর সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরেন তিনি।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বারবার জাতির সামনে অঙ্গীকার করেছেন অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব।’
বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা নির্বাচন চায় না, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, তাদের আন্দোলনের বারোটা বেজে গেছে, তারা এখন হতাশা থেকে সবকিছুতেই ইস্যু কিংবা আনন্দ খুঁজে বেড়াচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা নীতি হলে ক্ষতিটা তাদের। কারণ, তারা নির্বাচনে বাধা দেবে, আমরা দেব না। বাধা দিতে আসলে তখন আমরা দেখব ভিসা নীতির বাস্তবায়নের বাস্তবতাটা।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ভোট দেবে দেশের জনগণ। নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করবে। বিদেশিদের পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়টি তাদের ব্যাপার। এখানে পর্যবেক্ষক পাঠানোর নিয়ম আছে। ভিয়েনা কনভেনশন আছে।’
গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে ক্ষমতার মঞ্চে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই বলে উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।
তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া বিএনপির নির্বাচন হতে দেবে না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির ইচ্ছাতেই কি নির্বাচন হবে? বিএনপি নির্বাচন চায় না। তারা যদি নির্বাচন বয়কট করতে চায় করবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ চায় প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন। বিএনপির নির্বাচনে আসাটা তাদের অধিকার। তবে নির্বাচনে না এসে নির্বাচনবিরোধী যেকোনো ষড়যন্ত্র করলে জনগণ তা প্রতিরোধ করবে।’
বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো যৌক্তিকতা নেই বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘উচ্চ আদালত এটা বাতিল করে দিয়েছে।’
বিএনপি উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রাখেন, ‘তারা কেন সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে? সারা বিশ্বে গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও সেভাবে হবে।’
অক্টোবরে বিএনপির মরণ কামড় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মরণ কামড় দিতে গিয়ে বিএনপিই মরে ভূত হয়ে যাবে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুই সেলফিতে রাজনীতির সব ফয়সালা হয়ে গেছে। দুই সেলফিতে বিএনপির রাতের ঘুম শেষ।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা বা ভিসা নীতির পরোয়া আওয়ামী লীগ করে না বলে দাবি করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ভিসা নীতি ও নিষেধাজ্ঞা কেন? এটা শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য। আমরা অবাধ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে চাই। এটা আমাদের ঘোষণা।’ কাদের বলেন, ‘দুই সেলফিতেই রাজনীতির ফয়সালা হয়ে গেছে।’
আজ শনিবার রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। চিকিৎসার জন্য ১৬ সেপ্টেম্বর সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরেন তিনি।
গতকাল শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বারবার জাতির সামনে অঙ্গীকার করেছেন অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব।’
বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা নির্বাচন চায় না, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, তাদের আন্দোলনের বারোটা বেজে গেছে, তারা এখন হতাশা থেকে সবকিছুতেই ইস্যু কিংবা আনন্দ খুঁজে বেড়াচ্ছে। নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা নীতি হলে ক্ষতিটা তাদের। কারণ, তারা নির্বাচনে বাধা দেবে, আমরা দেব না। বাধা দিতে আসলে তখন আমরা দেখব ভিসা নীতির বাস্তবায়নের বাস্তবতাটা।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ভোট দেবে দেশের জনগণ। নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করবে। বিদেশিদের পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়টি তাদের ব্যাপার। এখানে পর্যবেক্ষক পাঠানোর নিয়ম আছে। ভিয়েনা কনভেনশন আছে।’
গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে ক্ষমতার মঞ্চে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই বলে উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।
তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া বিএনপির নির্বাচন হতে দেবে না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির ইচ্ছাতেই কি নির্বাচন হবে? বিএনপি নির্বাচন চায় না। তারা যদি নির্বাচন বয়কট করতে চায় করবে। কিন্তু আওয়ামী লীগ চায় প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন। বিএনপির নির্বাচনে আসাটা তাদের অধিকার। তবে নির্বাচনে না এসে নির্বাচনবিরোধী যেকোনো ষড়যন্ত্র করলে জনগণ তা প্রতিরোধ করবে।’
বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো যৌক্তিকতা নেই বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ‘উচ্চ আদালত এটা বাতিল করে দিয়েছে।’
বিএনপি উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের প্রশ্ন রাখেন, ‘তারা কেন সংঘাতের দিকে ঠেলে দিচ্ছে? সারা বিশ্বে গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও সেভাবে হবে।’
অক্টোবরে বিএনপির মরণ কামড় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘মরণ কামড় দিতে গিয়ে বিএনপিই মরে ভূত হয়ে যাবে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুই সেলফিতে রাজনীতির সব ফয়সালা হয়ে গেছে। দুই সেলফিতে বিএনপির রাতের ঘুম শেষ।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে