নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটারদের অংশগ্রহণে নির্বাচন হবে অংশগ্রহণমূলক—এমন মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে না আসলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ হবে না, এটা আমরা বিশ্বাস করি না।’
আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের জামালপুর, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, চাঁদপুর ও বান্দরবান জেলায় নির্বাচনী জনসভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। তিনি তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘একটা রাজনৈতিক দল বিএনপি, সন্ত্রাসী দল। আরেকটা দল হচ্ছে জামায়াত, যুদ্ধাপরাধীর দল। এরা নির্বাচনে না আসলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ হবে না, এটা আমরা বিশ্বাস করি না। জনগণের সমাবেশ হলে, ভোটারদের আগমনে এবং ভোটারদের অংশগ্রহণে এখানে নির্বাচন হবে অংশগ্রহণমূলক—আমরা সেটাই চাই। আর সন্ত্রাসী দল, ওরা নির্বাচনে বিশ্বাস করে না, ওদের দিয়ে দেশের কোনো কল্যাণ হবে না। দুর্নীতি করা ছাড়া কিছুই দিতে পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আরেকটি কথা, এবার যেহেতু নির্বাচন নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা চক্রান্ত, সে কারণে নির্বাচনের পরিবেশটা যাতে সুন্দর হয়, উৎসবমুখর হয় এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়।’
এবারের নির্বাচন নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত আছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের কাজই মানুষ পোড়ানো আর নির্বাচন ধ্বংস করা। নির্বাচিত সরকার, গণতান্ত্রিক সরকার ধারাবাহিকভাবে ২০০৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আছে বলেই দেশ উন্নত হয়েছে। আগে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা তো এক কদমও আগাতে পারেনি, দেশকে পিছিয়ে দিয়েছিল।
দেশের বর্তমান অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘একমাত্র আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসলে এই অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে পারবে। নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য আপনারা ঘরে ঘরে যাবেন, দুয়ারে দুয়ারে যাবেন, ভোট চাইবেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে যেন আমাদের দেশ সেবা করার সুযোগ দেয়।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দেওয়া ইশতেহার নেতা-কর্মী ও প্রার্থীদের পড়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা। সেই লক্ষ্য নিয়ে মানুষের কাছে গিয়ে নৌকায় ভোট চাওয়ার নির্দেশনা দেন তিনি।
দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা কিন্তু এটা (নির্বাচন) উন্মুক্ত করে দিয়েছি। নৌকা মার্কা দিয়েছি। পাশাপাশি আরও যারা দাঁড়াতে চায়, তারাও দাঁড়াবে। এখানে একটা অনুরোধ থাকবে, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আপনারা বজায় রাখবেন। যার যার ভোট সে চাইবেন। জনগণ যাকে খুশি তাকে ভোট দেবে। এটা তো আমাদেরই স্লোগান—আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। এই স্লোগান দিয়েই আমরা গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছি, সংগ্রাম করেছি। সেই কথাটা মনে রেখে যার যার ভোট সে চান, জনগণ যাকে ভোট দেবে সেটাই মেনে নেবেন। সেইভাবেই এই নির্বাচন পরিচালিত হবে।’
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এ দেশের দরিদ্র থেকে শুরু করে সব মানুষের মুক্তি আসবে এবং এই দেশটা উন্নত-সমৃদ্ধ হবে। ইনশা আল্লাহ, আওয়ামী লীগ জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আবার জনগণের সেবা করার সুযোগ পাবে। জনগণের কাছে সেটা আমাদের দাবি, সেটাই আমাদের আকাঙ্ক্ষা। জাতির পিতার সোনার বাংলা আমরা গড়ে তুলব।’
সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধুমাত্র ২০০১ এ আসতে পারিনি, আমি গ্যাস বিক্রি করব না এ কথা বলেছিলাম বলেই। খালেদা জিয়া গ্যাস বিক্রি করবে, দেশের সম্পদ বিক্রি করার চক্রান্ত করেই ক্ষমতায় এসেছিল। তিনি মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। ২০০৮-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট জয়লাভ করি, আর বিএনপি জোট মাত্র ৩০টা সিট পায়। তার পর থেকেই বিএনপির কাজ হচ্ছে নির্বাচনবিরোধী কার্যক্রম।’
ভোটারদের অংশগ্রহণে নির্বাচন হবে অংশগ্রহণমূলক—এমন মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে না আসলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ হবে না, এটা আমরা বিশ্বাস করি না।’
আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের জামালপুর, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, চাঁদপুর ও বান্দরবান জেলায় নির্বাচনী জনসভায় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। তিনি তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘একটা রাজনৈতিক দল বিএনপি, সন্ত্রাসী দল। আরেকটা দল হচ্ছে জামায়াত, যুদ্ধাপরাধীর দল। এরা নির্বাচনে না আসলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ হবে না, এটা আমরা বিশ্বাস করি না। জনগণের সমাবেশ হলে, ভোটারদের আগমনে এবং ভোটারদের অংশগ্রহণে এখানে নির্বাচন হবে অংশগ্রহণমূলক—আমরা সেটাই চাই। আর সন্ত্রাসী দল, ওরা নির্বাচনে বিশ্বাস করে না, ওদের দিয়ে দেশের কোনো কল্যাণ হবে না। দুর্নীতি করা ছাড়া কিছুই দিতে পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আরেকটি কথা, এবার যেহেতু নির্বাচন নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা চক্রান্ত, সে কারণে নির্বাচনের পরিবেশটা যাতে সুন্দর হয়, উৎসবমুখর হয় এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়।’
এবারের নির্বাচন নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত আছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের কাজই মানুষ পোড়ানো আর নির্বাচন ধ্বংস করা। নির্বাচিত সরকার, গণতান্ত্রিক সরকার ধারাবাহিকভাবে ২০০৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আছে বলেই দেশ উন্নত হয়েছে। আগে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা তো এক কদমও আগাতে পারেনি, দেশকে পিছিয়ে দিয়েছিল।
দেশের বর্তমান অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘একমাত্র আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসলে এই অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে পারবে। নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার জন্য আপনারা ঘরে ঘরে যাবেন, দুয়ারে দুয়ারে যাবেন, ভোট চাইবেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে যেন আমাদের দেশ সেবা করার সুযোগ দেয়।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দেওয়া ইশতেহার নেতা-কর্মী ও প্রার্থীদের পড়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা। সেই লক্ষ্য নিয়ে মানুষের কাছে গিয়ে নৌকায় ভোট চাওয়ার নির্দেশনা দেন তিনি।
দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা কিন্তু এটা (নির্বাচন) উন্মুক্ত করে দিয়েছি। নৌকা মার্কা দিয়েছি। পাশাপাশি আরও যারা দাঁড়াতে চায়, তারাও দাঁড়াবে। এখানে একটা অনুরোধ থাকবে, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আপনারা বজায় রাখবেন। যার যার ভোট সে চাইবেন। জনগণ যাকে খুশি তাকে ভোট দেবে। এটা তো আমাদেরই স্লোগান—আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। এই স্লোগান দিয়েই আমরা গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছি, সংগ্রাম করেছি। সেই কথাটা মনে রেখে যার যার ভোট সে চান, জনগণ যাকে ভোট দেবে সেটাই মেনে নেবেন। সেইভাবেই এই নির্বাচন পরিচালিত হবে।’
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এ দেশের দরিদ্র থেকে শুরু করে সব মানুষের মুক্তি আসবে এবং এই দেশটা উন্নত-সমৃদ্ধ হবে। ইনশা আল্লাহ, আওয়ামী লীগ জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আবার জনগণের সেবা করার সুযোগ পাবে। জনগণের কাছে সেটা আমাদের দাবি, সেটাই আমাদের আকাঙ্ক্ষা। জাতির পিতার সোনার বাংলা আমরা গড়ে তুলব।’
সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধুমাত্র ২০০১ এ আসতে পারিনি, আমি গ্যাস বিক্রি করব না এ কথা বলেছিলাম বলেই। খালেদা জিয়া গ্যাস বিক্রি করবে, দেশের সম্পদ বিক্রি করার চক্রান্ত করেই ক্ষমতায় এসেছিল। তিনি মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে। ২০০৮-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট জয়লাভ করি, আর বিএনপি জোট মাত্র ৩০টা সিট পায়। তার পর থেকেই বিএনপির কাজ হচ্ছে নির্বাচনবিরোধী কার্যক্রম।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যে একটু আশাহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘অনেকে আশান্বিত হয়েছেন। আমি একটু আশাহত হয়েছি। আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা তার সমস্ত প্রজ্ঞা দিয়ে সমস্যা চিহ্নিত করে নির্বাচনের একটা রূপ রেখে দে
২ ঘণ্টা আগেমৃত্যুবার্ষিকীতে বিভিন্ন জেলায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে স্মরণ করা হয়েছে। গতকাল বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর সমাধিস্থলে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় জমে।
১৫ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া ভাষণে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট ঘোষণা না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো।
১৭ ঘণ্টা আগেইউনূস সরকার ট্রাফিক জ্যামে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা
১ দিন আগে