নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আমরা চাই সব দলের অংশগ্রহণে একটি উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হোক। আশা করি, নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে। তবে নির্বাচনের ট্রেন কারও জন্য দাঁড়িয়ে থাকবে না।’
আজ শনিবার নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ এবং ২০১৮ সালেও নির্বাচনের ট্রেন কারও জন্য দাঁড়িয়ে ছিল না। ২০২৪ সালের শুরুতেও নির্বাচনের ট্রেন কারও জন্য দাঁড়িয়ে থাকবে না।’
আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমগ্র দেশে সুসংগঠিত। আমাদের দলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতৃত্বকে মূল্যায়ন করে তাদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃত্বের আসনে বসানো হচ্ছে। দলে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারা দেশ ঘুরে আমার উপলব্ধি, দল সারা দেশে যেভাবে সুসংগঠিত, আগামী নির্বাচনেও ইনশা আল্লাহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা বিজয়ী হব। সে কারণে বিএনপি শঙ্কিত।’
বিএনপির সমালোচনা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে তাদের নির্বাচনভীতি পেয়ে বসেছে। কারণ, ২০১৮ সালে সব দলের ঐক্য করে নির্বাচন করে তারা মাত্র পাঁচটি আসন পেয়েছিল। এ জন্য তারা নির্বাচনকে ভয় পায় এবং নির্বাচন নিয়ে নানা বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির হারিকেন নিয়ে মিছিল দেখে মনে হয়, বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক বদলে হারিকেন হয় গেল কি না। আর জনগণ আশঙ্কায় আছে, হারিকেন কখন আবার পেট্রলবোমা হয়ে যায়। কারণ তারা তো মানুষর ওপর পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করেছে।’
জলঢাকা ডিগ্রি কলেজ মাঠে সম্মেলন উদ্বোধন করেন নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ। জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শফিক, উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কার্যনির্বাহী সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, সফুরা বেগম, আব্দুল আউয়াল শামীম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক।
দেশে যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আমরা চাই সব দলের অংশগ্রহণে একটি উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হোক। আশা করি, নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করবে। তবে নির্বাচনের ট্রেন কারও জন্য দাঁড়িয়ে থাকবে না।’
আজ শনিবার নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ এবং ২০১৮ সালেও নির্বাচনের ট্রেন কারও জন্য দাঁড়িয়ে ছিল না। ২০২৪ সালের শুরুতেও নির্বাচনের ট্রেন কারও জন্য দাঁড়িয়ে থাকবে না।’
আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমগ্র দেশে সুসংগঠিত। আমাদের দলে তৃণমূল পর্যায়ের নেতৃত্বকে মূল্যায়ন করে তাদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃত্বের আসনে বসানো হচ্ছে। দলে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারা দেশ ঘুরে আমার উপলব্ধি, দল সারা দেশে যেভাবে সুসংগঠিত, আগামী নির্বাচনেও ইনশা আল্লাহ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা বিজয়ী হব। সে কারণে বিএনপি শঙ্কিত।’
বিএনপির সমালোচনা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে তাদের নির্বাচনভীতি পেয়ে বসেছে। কারণ, ২০১৮ সালে সব দলের ঐক্য করে নির্বাচন করে তারা মাত্র পাঁচটি আসন পেয়েছিল। এ জন্য তারা নির্বাচনকে ভয় পায় এবং নির্বাচন নিয়ে নানা বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির হারিকেন নিয়ে মিছিল দেখে মনে হয়, বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক বদলে হারিকেন হয় গেল কি না। আর জনগণ আশঙ্কায় আছে, হারিকেন কখন আবার পেট্রলবোমা হয়ে যায়। কারণ তারা তো মানুষর ওপর পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করেছে।’
জলঢাকা ডিগ্রি কলেজ মাঠে সম্মেলন উদ্বোধন করেন নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ। জলঢাকা উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শফিক, উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কার্যনির্বাহী সদস্য হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, সফুরা বেগম, আব্দুল আউয়াল শামীম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১৪ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১৬ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
২০ ঘণ্টা আগে