নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিল্প, বিদ্যুৎ ও বাণিজ্যিক খাতে গ্যাসের মূল্য ৮২ শতাংশ বৃদ্ধির প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। সিপিবির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ‘গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে শিল্প বন্ধ হবে, বেকারত্ব বাড়বে।’ অবিলম্বে গ্যাসের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবি জানান তারা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে দলের সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আগে বৃহৎ, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পে গ্যাসের দাম আলাদা নির্ধারণ করা ছিল। এবার সবার জন্য একই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে শেষ বিচারে ভোক্তার ওপরই চাপ বাড়বে। সরকার ঠিকমতো পর্যাপ্ত চাপে গ্যাস সরবরাহ না করতে পারলেও ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ শিল্প ও বিদ্যুতে গ্যাসের দাম বাড়িয়ে শিল্পের ওপর আঘাত হানল। এর ফলে উৎপাদন খরচ বাড়বে, সব পণ্যের দাম বাড়বে। বিদ্যুতের দাম আবারও বাড়বে। সাধারণ মানুষের ঘাড়ে আবার এর বোঝা চাপানো হবে। অনেক ক্ষুদ্র শিল্প বন্ধ হবে। বেকারত্ব বাড়বে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও সাধারণ মানুষের প্রকৃত আয় কমে যাওয়ার সময়ে যখন মানুষকে রেহাই দেওয়া দরকার ছিল, তখন সরকার মানুষকে আরও ভোগান্তিতে ফেলল। অথচ এ সময়ে দুর্নীতি, টাকা পাচার, লুটপাট থেমে নেই। এসব উদ্ধারে সরকারের নজর নেই।
মুক্ত বাজারের নামে লুটপাটের অর্থনীতি চলমান রেখে আইএমএফ-এর শর্ত মানতে সরকারের আয় বাড়ানোর জন্য সাধারণ মানুষের পকেট নিংড়ানোর পথ বেছে নেওয়া হয়েছে। নিন্দা জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘সরকারের এই গণবিরোধী, স্বৈরাচারী আচরণ অর্থনীতির সংকটকে আরও তীব্রতর করবে। মূল্যস্ফীতি ঘটবে, যার ফলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কষ্টকর হবে।’
গ্যাস খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ভুল নীতি ও দুর্নীতি পরিহার করে এ ক্ষেত্রে অপচয়, অব্যবস্থাপনা বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ এবং দেশের স্থল ও সমুদ্রভাগের গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে তারা বলেন, এ ধরনের গণবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এখনই রুখে না দাঁড়ালে ‘মূল্যবৃদ্ধির উৎসব’ চলতেই থাকবে।
শিল্প, বিদ্যুৎ ও বাণিজ্যিক খাতে গ্যাসের মূল্য ৮২ শতাংশ বৃদ্ধির প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। সিপিবির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, ‘গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে শিল্প বন্ধ হবে, বেকারত্ব বাড়বে।’ অবিলম্বে গ্যাসের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবি জানান তারা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে দলের সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘আগে বৃহৎ, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পে গ্যাসের দাম আলাদা নির্ধারণ করা ছিল। এবার সবার জন্য একই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে শেষ বিচারে ভোক্তার ওপরই চাপ বাড়বে। সরকার ঠিকমতো পর্যাপ্ত চাপে গ্যাস সরবরাহ না করতে পারলেও ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ শিল্প ও বিদ্যুতে গ্যাসের দাম বাড়িয়ে শিল্পের ওপর আঘাত হানল। এর ফলে উৎপাদন খরচ বাড়বে, সব পণ্যের দাম বাড়বে। বিদ্যুতের দাম আবারও বাড়বে। সাধারণ মানুষের ঘাড়ে আবার এর বোঝা চাপানো হবে। অনেক ক্ষুদ্র শিল্প বন্ধ হবে। বেকারত্ব বাড়বে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও সাধারণ মানুষের প্রকৃত আয় কমে যাওয়ার সময়ে যখন মানুষকে রেহাই দেওয়া দরকার ছিল, তখন সরকার মানুষকে আরও ভোগান্তিতে ফেলল। অথচ এ সময়ে দুর্নীতি, টাকা পাচার, লুটপাট থেমে নেই। এসব উদ্ধারে সরকারের নজর নেই।
মুক্ত বাজারের নামে লুটপাটের অর্থনীতি চলমান রেখে আইএমএফ-এর শর্ত মানতে সরকারের আয় বাড়ানোর জন্য সাধারণ মানুষের পকেট নিংড়ানোর পথ বেছে নেওয়া হয়েছে। নিন্দা জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘সরকারের এই গণবিরোধী, স্বৈরাচারী আচরণ অর্থনীতির সংকটকে আরও তীব্রতর করবে। মূল্যস্ফীতি ঘটবে, যার ফলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কষ্টকর হবে।’
গ্যাস খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ভুল নীতি ও দুর্নীতি পরিহার করে এ ক্ষেত্রে অপচয়, অব্যবস্থাপনা বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ এবং দেশের স্থল ও সমুদ্রভাগের গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে তারা বলেন, এ ধরনের গণবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এখনই রুখে না দাঁড়ালে ‘মূল্যবৃদ্ধির উৎসব’ চলতেই থাকবে।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে