উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন বলেছেন, ‘নির্বাচন হবে সংবিধানের অধীনে, শেখ হাসিনার সরকারের অধীনে। সেই নির্বাচনে শেখ হাসিনার সরকার আবার বিজয়ী হবে, এটা আমি বিশ্বাস করি। কিন্তু যদি সেই নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য, অগণতান্ত্রিক অনিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এই সরকার পতনের জন্য ষড়যন্ত্র করে এবং রাস্তায় সহিংসতা করে তাহলে ২০১৪ সালে আমরা যেভাবে জবাব দিয়েছিলাম সেভাবে আরেকবার জবাব দেব। তখন বুঝবেন, এই বাংলাদেশে আপনাদের জায়গা নাই।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে ১৪ দলীয় জোট আয়োজিত গণতন্ত্র-উন্নয়ন ও সাংবিধানিক শাসন বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শান্তি সমাবেশে এ মন্তব্য করেন ওয়ার্কার্স পার্টির এই নেতা। শান্তি সমাবেশের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবিব হাসান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকারকে পদত্যাগ করে, নির্বাচন কমিশনকে পুনর্গঠন করে নাকি বিএনপি নির্বাচন করবে। আমি খুব সুস্পষ্ট ভাষায় একটি কথা বলতে চাই, সরকার পদত্যাগের দাবি তুলেছেন, এ দাবি তো নতুন নয়। আমরাও এরশাদের আমলের সামরিক শাসন থেকে গণতন্ত্রের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করেছিলাম। আবার যখন ৯১ সালের পরে বিএনপি জামায়াত ও সহযোগীরা মাগুরার উপনির্বাচনে ভোট কেন্দ্র থেকে ভোট চুরির ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল আমরা তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তুলেছিলাম। এটা সত্য।’
মেনন বলেন, ২০০৬ সালের বাংলাদেশ, ২০২৩ সালের বাংলাদেশের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাৎ। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশে উপনীত হয়েছে। যে বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ, মন্দা মহামারির চিত্রই পৃথিবীর মানুষ জানত, আজকে কোভিডের মতো অতিমারির সময়ের কালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কোভিডকে মোকাবিলা করে উন্নয়নের চাকাকে অব্যাহত রেখেছে।
মেনন আরও বলেন, আজকে যখন রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে সমস্ত বিশ্ব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ডলারের দাম বেড়ে গেছে, জ্বালানি সংকট শুরু হয়েছে, খাদ্য সংকট শুরু হয়েছে, তখনো বাংলাদেশ এসব সংকট মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখেছে। তবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে কোনো সন্দেহ নেই, জ্বালানি সংকট হয়েছে কোনো সন্দেহ নাই। বাজারে আগুন কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু এর মধ্যেও আজকে সামাজিক নিরাপত্তার বলয় বৃদ্ধি করে ওই গরিব মানুষের জন্য ৩০ কেজি চালের ব্যবস্থা করে টিসিবির মাধ্যমে জিনিসপত্র সরবরাহ করে এই সরকার আমাদের জন্য অনেকখানি সহনীয় করেছেন। কিন্তু আমাদের আফসোস, এই পরিস্থিতির মধ্যেও যখন দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, তখন ওই ষড়যন্ত্রকারীরা একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি বলেন, ‘দেশের মধ্যে ষড়যন্ত্র আমরা মোকাবিলা করতে পারি। কিন্তু তাঁদের ষড়যন্ত্র যখন বিদেশি শাসকগোষ্ঠী যুক্ত হয়ে যায়, তখন আমার দেশের মধ্যে অনিশ্চয়তা নেমে আসে। আজকে আমরা লক্ষ্য করে দেখি-বাংলাদেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি ঘোষণা করেছে। আমরা দেখি, ইউরোপের পর্যবেক্ষক দল তাঁদের পর্যবেক্ষক প্রেরণ করবেন কি করবেন না তার জন্য প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। আমরা দেখি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানরা চিঠির পর চিঠি লিখছে। তাঁদের বক্তব্য বাংলাদেশ নাকি মানবাধিকার নাই। বাংলাদেশে নাকি গণতান্ত্রিক অধিকার নাই। বাংলাদেশ নাকি শ্রমের অধিকার নাই।’
মেনন বলেন, ‘আমি আজকে একটি প্রশ্ন করতে চাই। আপনারা আমাদের র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, তাঁরা নাকি বিচারবহির্ভূত হত্যা করে, তাঁরা নাকি অপহরণ-গুমের সঙ্গে জড়িত। আমি যদি প্রশ্ন করি দুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে যে হত্যার হুমকি দিয়েছিল, তার বিচার তো দূরের কথা, তাঁকে সরাসরি গুলি করে আপনারা হত্যা করেছেন। আপনি যখন হত্যা করেন তখন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না। আপনি যখন কালো মানুষকে রাস্তা ফেলে রেখে জীবন নিয়ে নেন তখন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না। বাংলাদেশে যখন আমরা জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেই, যখন হোলিআরটিজেনের মতো জঙ্গিদের দমন করি তখন আপনাদের অসুবিধে হয়ে যায়।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সমাবেশ শেখ বজলুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আগেই বলে আসছি পাঁচ মাস যদি কষ্ট করে রাস্তায় থাকি, রাজপথ দখলে রাখি, তাহলে বাংলার মানুষকে পাঁচ বছরের জন্য ভালো কিছু দিতে পারব এবং শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় নিতে পারব। বাংলাদেশের মানুষ ভালো থাকবে।
বিএনপিকে ট্রেনের টিকিট কাটার উপদেশ দিয়ে বজলুর রহমান বলেন, তাড়াতাড়ি টিকিট কাটেন। নাইলে টিকিট শেষ হইয়্যা যাইব। ট্রেন যেই ভাবে ছুটছে, এই দিক দিয়া ট্রেন যায়, ওই দিক দিয়া ট্রেন যায়। তহন কিন্তু ট্রেন ফেল করবেন, টিকিট না কাটলে। খালি টাটা বায় বায়, টাটা বায় বায়।
শান্তি সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড দিলীপ বড়ুয়া, জাসদের সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ শিরীন আক্তার, ঢাকা আসনের সাংসদ আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবিব হাসান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মিনাল কান্তি দাস, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরসহ আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন বলেছেন, ‘নির্বাচন হবে সংবিধানের অধীনে, শেখ হাসিনার সরকারের অধীনে। সেই নির্বাচনে শেখ হাসিনার সরকার আবার বিজয়ী হবে, এটা আমি বিশ্বাস করি। কিন্তু যদি সেই নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য, অগণতান্ত্রিক অনিয়মতান্ত্রিক উপায়ে এই সরকার পতনের জন্য ষড়যন্ত্র করে এবং রাস্তায় সহিংসতা করে তাহলে ২০১৪ সালে আমরা যেভাবে জবাব দিয়েছিলাম সেভাবে আরেকবার জবাব দেব। তখন বুঝবেন, এই বাংলাদেশে আপনাদের জায়গা নাই।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে ১৪ দলীয় জোট আয়োজিত গণতন্ত্র-উন্নয়ন ও সাংবিধানিক শাসন বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শান্তি সমাবেশে এ মন্তব্য করেন ওয়ার্কার্স পার্টির এই নেতা। শান্তি সমাবেশের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবিব হাসান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকারকে পদত্যাগ করে, নির্বাচন কমিশনকে পুনর্গঠন করে নাকি বিএনপি নির্বাচন করবে। আমি খুব সুস্পষ্ট ভাষায় একটি কথা বলতে চাই, সরকার পদত্যাগের দাবি তুলেছেন, এ দাবি তো নতুন নয়। আমরাও এরশাদের আমলের সামরিক শাসন থেকে গণতন্ত্রের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করেছিলাম। আবার যখন ৯১ সালের পরে বিএনপি জামায়াত ও সহযোগীরা মাগুরার উপনির্বাচনে ভোট কেন্দ্র থেকে ভোট চুরির ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল আমরা তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তুলেছিলাম। এটা সত্য।’
মেনন বলেন, ২০০৬ সালের বাংলাদেশ, ২০২৩ সালের বাংলাদেশের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাৎ। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশে উপনীত হয়েছে। যে বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ, মন্দা মহামারির চিত্রই পৃথিবীর মানুষ জানত, আজকে কোভিডের মতো অতিমারির সময়ের কালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কোভিডকে মোকাবিলা করে উন্নয়নের চাকাকে অব্যাহত রেখেছে।
মেনন আরও বলেন, আজকে যখন রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে সমস্ত বিশ্ব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ডলারের দাম বেড়ে গেছে, জ্বালানি সংকট শুরু হয়েছে, খাদ্য সংকট শুরু হয়েছে, তখনো বাংলাদেশ এসব সংকট মোকাবিলা করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রেখেছে। তবে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে কোনো সন্দেহ নেই, জ্বালানি সংকট হয়েছে কোনো সন্দেহ নাই। বাজারে আগুন কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু এর মধ্যেও আজকে সামাজিক নিরাপত্তার বলয় বৃদ্ধি করে ওই গরিব মানুষের জন্য ৩০ কেজি চালের ব্যবস্থা করে টিসিবির মাধ্যমে জিনিসপত্র সরবরাহ করে এই সরকার আমাদের জন্য অনেকখানি সহনীয় করেছেন। কিন্তু আমাদের আফসোস, এই পরিস্থিতির মধ্যেও যখন দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, তখন ওই ষড়যন্ত্রকারীরা একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি বলেন, ‘দেশের মধ্যে ষড়যন্ত্র আমরা মোকাবিলা করতে পারি। কিন্তু তাঁদের ষড়যন্ত্র যখন বিদেশি শাসকগোষ্ঠী যুক্ত হয়ে যায়, তখন আমার দেশের মধ্যে অনিশ্চয়তা নেমে আসে। আজকে আমরা লক্ষ্য করে দেখি-বাংলাদেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি ঘোষণা করেছে। আমরা দেখি, ইউরোপের পর্যবেক্ষক দল তাঁদের পর্যবেক্ষক প্রেরণ করবেন কি করবেন না তার জন্য প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। আমরা দেখি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানরা চিঠির পর চিঠি লিখছে। তাঁদের বক্তব্য বাংলাদেশ নাকি মানবাধিকার নাই। বাংলাদেশে নাকি গণতান্ত্রিক অধিকার নাই। বাংলাদেশ নাকি শ্রমের অধিকার নাই।’
মেনন বলেন, ‘আমি আজকে একটি প্রশ্ন করতে চাই। আপনারা আমাদের র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন, তাঁরা নাকি বিচারবহির্ভূত হত্যা করে, তাঁরা নাকি অপহরণ-গুমের সঙ্গে জড়িত। আমি যদি প্রশ্ন করি দুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে যে হত্যার হুমকি দিয়েছিল, তার বিচার তো দূরের কথা, তাঁকে সরাসরি গুলি করে আপনারা হত্যা করেছেন। আপনি যখন হত্যা করেন তখন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না। আপনি যখন কালো মানুষকে রাস্তা ফেলে রেখে জীবন নিয়ে নেন তখন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না। বাংলাদেশে যখন আমরা জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেই, যখন হোলিআরটিজেনের মতো জঙ্গিদের দমন করি তখন আপনাদের অসুবিধে হয়ে যায়।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সমাবেশ শেখ বজলুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আগেই বলে আসছি পাঁচ মাস যদি কষ্ট করে রাস্তায় থাকি, রাজপথ দখলে রাখি, তাহলে বাংলার মানুষকে পাঁচ বছরের জন্য ভালো কিছু দিতে পারব এবং শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় নিতে পারব। বাংলাদেশের মানুষ ভালো থাকবে।
বিএনপিকে ট্রেনের টিকিট কাটার উপদেশ দিয়ে বজলুর রহমান বলেন, তাড়াতাড়ি টিকিট কাটেন। নাইলে টিকিট শেষ হইয়্যা যাইব। ট্রেন যেই ভাবে ছুটছে, এই দিক দিয়া ট্রেন যায়, ওই দিক দিয়া ট্রেন যায়। তহন কিন্তু ট্রেন ফেল করবেন, টিকিট না কাটলে। খালি টাটা বায় বায়, টাটা বায় বায়।
শান্তি সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড দিলীপ বড়ুয়া, জাসদের সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ শিরীন আক্তার, ঢাকা আসনের সাংসদ আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবিব হাসান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মিনাল কান্তি দাস, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরসহ আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে