নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন নিয়ে মিথ্যাচার বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কজনক অধ্যায় হয়ে থাকবে বলে জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘এই অবৈধ সরকারের নির্মম পতন হবে।’
আজ বুধবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত সংগঠনের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘অবৈধ আওয়ামী সরকারকে বাংলাদেশের জনগণ অঘোষিত যুদ্ধের মাধ্যমে প্রত্যাখ্যান করেছে। বর্তমান সরকারের প্রতি মানুষের ঘৃণা দিন দিন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে; যা বিস্ফোরণ হলে এই অবৈধ সরকারের নির্মম পতন হবে।’
সম্মেলনে দলের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, বর্তমান অবৈধ সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে। সব সচেতন ও দেশপ্রেমিক মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণ-আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহমাদ বলেন, ‘প্রশ্ন আসছে আমরা স্বাধীন না পরাধীন।’
মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘ভরা মৌসুমে চাল ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি দুর্ভিক্ষের বার্তা দিচ্ছে। ক্ষমতাসীনদের অবাধ লুটপাট দেশকে চরম সংকটের মুখোমুখি করে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
সম্মেলনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, ‘আমাদের সমাজ, দেশের জনগণ ইতিহাসের সবচেয়ে অস্থির সময় পার করছে। দেশীয় বোধ, বিশ্বাস, সংস্কৃতিকে উপেক্ষা করে প্রণীত শিক্ষা কারিকুলাম জাতি হিসেবে আমাদের জন্য উদ্বেগ ও হতাশার। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষার্থীরা চরম অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে এগোচ্ছে।’
সম্মেলনে নূরুল বশর আজিজীকে কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইউসুফ আহমাদ মানসুরকে সহসভাপতি ও মুনতাছির আহমাদকে সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচিত করা হয়। সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনসহ ১২ দফা দাবি জানানো হয়। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, আলহাজ মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম প্রমুখ।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন নিয়ে মিথ্যাচার বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কজনক অধ্যায় হয়ে থাকবে বলে জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘এই অবৈধ সরকারের নির্মম পতন হবে।’
আজ বুধবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলের ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত সংগঠনের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘অবৈধ আওয়ামী সরকারকে বাংলাদেশের জনগণ অঘোষিত যুদ্ধের মাধ্যমে প্রত্যাখ্যান করেছে। বর্তমান সরকারের প্রতি মানুষের ঘৃণা দিন দিন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে; যা বিস্ফোরণ হলে এই অবৈধ সরকারের নির্মম পতন হবে।’
সম্মেলনে দলের সিনিয়র নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, বর্তমান অবৈধ সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে। সব সচেতন ও দেশপ্রেমিক মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণ-আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে।
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহমাদ বলেন, ‘প্রশ্ন আসছে আমরা স্বাধীন না পরাধীন।’
মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘ভরা মৌসুমে চাল ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি দুর্ভিক্ষের বার্তা দিচ্ছে। ক্ষমতাসীনদের অবাধ লুটপাট দেশকে চরম সংকটের মুখোমুখি করে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
সম্মেলনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, ‘আমাদের সমাজ, দেশের জনগণ ইতিহাসের সবচেয়ে অস্থির সময় পার করছে। দেশীয় বোধ, বিশ্বাস, সংস্কৃতিকে উপেক্ষা করে প্রণীত শিক্ষা কারিকুলাম জাতি হিসেবে আমাদের জন্য উদ্বেগ ও হতাশার। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষার্থীরা চরম অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে এগোচ্ছে।’
সম্মেলনে নূরুল বশর আজিজীকে কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইউসুফ আহমাদ মানসুরকে সহসভাপতি ও মুনতাছির আহমাদকে সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচিত করা হয়। সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নির্বাচনসহ ১২ দফা দাবি জানানো হয়। সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, আলহাজ মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম প্রমুখ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে