নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে চরম অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্য তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। তিনি বলেছেন, ‘বৈষম্যের জন্য বিশ্বে কোনো পুরস্কার থাকলে, বাংলাদেশ নোবেল পেত।’
আজ শনিবার দুপুরে বনানীর জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাপা ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব অভিযোগ করেন তিনি।
জিএম কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে বর্তমান সময়ের মতো এত বৈষম্য আর হয়নি। যারা সরকারি দল করে তারা সব ধরনের নিয়মনীতির বাইরে। সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছে তারা। একটা শক্তিশালী গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে, তাদের রাজনৈতিক দল বলে মনে হয় না। বৈষম্য সৃষ্টির জন্য কোনো পুরস্কার থাকলে বাংলাদেশ নোবেল প্রাইজ পেত।’
স্বাধীনতার উদ্দেশ্য ছিল বৈষম্যমুক্ত দেশ, উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার সেই অর্জন নেই, দেশের ওপর সাধারণ মানুষের মালিকানা ছিনতাই হয়ে গেছে। এখন জনগণের কথা বলার অধিকার নেই, কথা বলতে গেলেই নানান ধরনের সমস্যা। বর্তমান সরকার সিন্দাবাদের দৈত্য হয়ে জনগণের কাঁধে চেপে বসেছে।’
তিনি আরও বলেন, বেশির ভাগ মানুষ কাজ পাচ্ছে না, খেতে পাচ্ছে না। এমন বাস্তবতায় একটি শ্রেণি ইউরোপের স্টাইলে জীবনযাপন করছে। সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে বিশাল অর্থ সম্পদের মালিক হয়েছে তারা। বিশ্ব সংস্থাগুলোর জরিপে দেশে ধনী ও দরিদ্রের বৈষম্য বাড়ছে।
বিরোধীদলীয় এ নেতা অভিযোগ করে বলেন, ‘চাকরি, ব্যবসা থেকে শুরু করে সবকিছুতেই প্রথম প্রশ্ন, আপনি সরকারি দলের সদস্য কি না। দ্বিতীয় প্রশ্ন, আপনার পরিবারের কেউ সরকারি দলের বাইরে অন্য কোনো দল করে কি না। যে রাষ্ট্রের জন্য মানুষ জীবন দিল সেই রাষ্ট্র আজ চলে গেছে একটি গোষ্ঠীর হাতে।’
অর্থনৈতিক অবস্থার সমালোচনা করে জিএম কাদের বলেন, ‘টাকার অবমূল্যায়নে ডলারের দাম বেড়ে গেছে, মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। ডলার সংকটের কারণে সরকার আমদানি সংকোচন করেছে। এতে অনেক কল-কারখানা বন্ধ হয়ে মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। সার্বিকভাবে অর্থনৈতিক মন্দা সৃষ্টি হয়েছে।’
দেশে ‘বিরাজনীতিকরণ চলছে’ অভিযোগ করে বিরোধীদলীয় এ নেতা বলেন, ‘জনগণকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সামনের দিকে রাজনীতি আরও কঠিন হবে। সিদ্ধান্ত নিতে হবে-আমরা মানুষের পাশে থাকব, নাকি সুযোগ-সুবিধার পক্ষে থাকব।’
এ সময় তিনি বিদ্যুৎ উৎপাদন ও গ্যাস উত্তোলনের ক্ষেত্রে সরকারের অব্যবস্থাপনা ও ভুল নীতির সমালোচনা করেন।
দেশে চরম অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্য তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। তিনি বলেছেন, ‘বৈষম্যের জন্য বিশ্বে কোনো পুরস্কার থাকলে, বাংলাদেশ নোবেল পেত।’
আজ শনিবার দুপুরে বনানীর জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাপা ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব অভিযোগ করেন তিনি।
জিএম কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে বর্তমান সময়ের মতো এত বৈষম্য আর হয়নি। যারা সরকারি দল করে তারা সব ধরনের নিয়মনীতির বাইরে। সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছে তারা। একটা শক্তিশালী গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে, তাদের রাজনৈতিক দল বলে মনে হয় না। বৈষম্য সৃষ্টির জন্য কোনো পুরস্কার থাকলে বাংলাদেশ নোবেল প্রাইজ পেত।’
স্বাধীনতার উদ্দেশ্য ছিল বৈষম্যমুক্ত দেশ, উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার সেই অর্জন নেই, দেশের ওপর সাধারণ মানুষের মালিকানা ছিনতাই হয়ে গেছে। এখন জনগণের কথা বলার অধিকার নেই, কথা বলতে গেলেই নানান ধরনের সমস্যা। বর্তমান সরকার সিন্দাবাদের দৈত্য হয়ে জনগণের কাঁধে চেপে বসেছে।’
তিনি আরও বলেন, বেশির ভাগ মানুষ কাজ পাচ্ছে না, খেতে পাচ্ছে না। এমন বাস্তবতায় একটি শ্রেণি ইউরোপের স্টাইলে জীবনযাপন করছে। সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে বিশাল অর্থ সম্পদের মালিক হয়েছে তারা। বিশ্ব সংস্থাগুলোর জরিপে দেশে ধনী ও দরিদ্রের বৈষম্য বাড়ছে।
বিরোধীদলীয় এ নেতা অভিযোগ করে বলেন, ‘চাকরি, ব্যবসা থেকে শুরু করে সবকিছুতেই প্রথম প্রশ্ন, আপনি সরকারি দলের সদস্য কি না। দ্বিতীয় প্রশ্ন, আপনার পরিবারের কেউ সরকারি দলের বাইরে অন্য কোনো দল করে কি না। যে রাষ্ট্রের জন্য মানুষ জীবন দিল সেই রাষ্ট্র আজ চলে গেছে একটি গোষ্ঠীর হাতে।’
অর্থনৈতিক অবস্থার সমালোচনা করে জিএম কাদের বলেন, ‘টাকার অবমূল্যায়নে ডলারের দাম বেড়ে গেছে, মূল্যস্ফীতি হচ্ছে। ডলার সংকটের কারণে সরকার আমদানি সংকোচন করেছে। এতে অনেক কল-কারখানা বন্ধ হয়ে মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। সার্বিকভাবে অর্থনৈতিক মন্দা সৃষ্টি হয়েছে।’
দেশে ‘বিরাজনীতিকরণ চলছে’ অভিযোগ করে বিরোধীদলীয় এ নেতা বলেন, ‘জনগণকে রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সামনের দিকে রাজনীতি আরও কঠিন হবে। সিদ্ধান্ত নিতে হবে-আমরা মানুষের পাশে থাকব, নাকি সুযোগ-সুবিধার পক্ষে থাকব।’
এ সময় তিনি বিদ্যুৎ উৎপাদন ও গ্যাস উত্তোলনের ক্ষেত্রে সরকারের অব্যবস্থাপনা ও ভুল নীতির সমালোচনা করেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১১ ঘণ্টা আগে