নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিপদ কেটে গেছে মনে করে ঐক্যকে অবহেলা করা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, ভুলে গেলে চলবে না যে, তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনা রাজনৈতিক ঐক্যেরই ফলাফল।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির উদ্যোগে আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শহীদ কর্নেল তাহের মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনাসভায় এ কথা বলেন জাসদ নেতা।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমে ১৪ দলের কোনো শরিক দলকে সঙ্গে রাখতে চায়নি আওয়ামী লীগ। তবে পরে শরিকদের ৭টি আসন ছেড়ে দিতে রাজি হয়েছে। অবশ্য প্রথমে সংসদে ৩০০ আসনের মধ্যে দুটি আসন বাকি রেখে মনোনয়ন দেয় আওয়ামী লীগ। এই দুটির একটি কুষ্টিয়া–২ আসনে হাসানুল হক ইনু নৌকার প্রার্থী হতে পারেন বলে জোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ওই আসনে আওয়ামী লীগ নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। ফলে নৌকা পেলেও সেখানে তিনি খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন বলে মনে করছেন খোদ জাসদ নেতা–কর্মীরাও। যদিও নৌকা প্রতীক নিয়ে সেই আসন থেকে তিনবার সংসদ সদস্য হয়েছেন ইনু।
আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির মধ্যে বড়’র অহংকার এবং ছোট’র হীনমন্যতা পরিহার করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘বিপদে ঐক্য আর বিপদ কেটে গেছে মনে করে আত্মপ্রসাদে ভুগে ঐক্যকে অবহেলা করা আত্মঘাতী। এটা ভুলে গেলে চলবে না যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন এবং তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনা রাজনৈতিক ঐক্যেরই ফলাফল।’
হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে ও জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এ আলোচনাসভায় বক্তব্য দেন—দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ হোসেন, সহ–সভাপতি নুরুল আকতার, শফি উদ্দিন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদের চৌধুরী, মোহাম্মদ মোহসীন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, জাতীয় শ্রমিক জোট–বাংলাদেশ–এর সভাপতি সাইফুজ্জামান বাদশা, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (ন-মা) কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি রাশিদুল হক ননী প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘জাসদ, ১৪ দলসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল, মহল, গোষ্ঠী, ব্যক্তি ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি ও তাদের রাজনৈতিক সঙ্গীদের ক্ষমতা পুনর্দখলের আন্দোলন প্রতিহত করতে হবে, যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের মাটিতে আর কোনো দিনই পাকিস্তানপন্থী রাজাকার আলবদর ও তাদের রাজনৈতিক সঙ্গীরা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পথেই, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ভিত্তিতেই পরিচালনা করার সংগ্রাম চিরদিন চলবে। বাংলাদেশ বিরোধী পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক লেনদেন, সমঝোতার সুযোগ নেই। যত নির্মমই হোক বাংলাদেশ বিরোধী পাকিস্তানপন্থী এই অশুভ রাজনৈতিক শক্তিকে বাংলাদেশের রাজনীতির মাঠ থেকে চির বিদায় দিতেই হবে।’
বিপদ কেটে গেছে মনে করে ঐক্যকে অবহেলা করা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে বলেছেন, ভুলে গেলে চলবে না যে, তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনা রাজনৈতিক ঐক্যেরই ফলাফল।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির উদ্যোগে আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শহীদ কর্নেল তাহের মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনাসভায় এ কথা বলেন জাসদ নেতা।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমে ১৪ দলের কোনো শরিক দলকে সঙ্গে রাখতে চায়নি আওয়ামী লীগ। তবে পরে শরিকদের ৭টি আসন ছেড়ে দিতে রাজি হয়েছে। অবশ্য প্রথমে সংসদে ৩০০ আসনের মধ্যে দুটি আসন বাকি রেখে মনোনয়ন দেয় আওয়ামী লীগ। এই দুটির একটি কুষ্টিয়া–২ আসনে হাসানুল হক ইনু নৌকার প্রার্থী হতে পারেন বলে জোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ওই আসনে আওয়ামী লীগ নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। ফলে নৌকা পেলেও সেখানে তিনি খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন বলে মনে করছেন খোদ জাসদ নেতা–কর্মীরাও। যদিও নৌকা প্রতীক নিয়ে সেই আসন থেকে তিনবার সংসদ সদস্য হয়েছেন ইনু।
আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির মধ্যে বড়’র অহংকার এবং ছোট’র হীনমন্যতা পরিহার করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘বিপদে ঐক্য আর বিপদ কেটে গেছে মনে করে আত্মপ্রসাদে ভুগে ঐক্যকে অবহেলা করা আত্মঘাতী। এটা ভুলে গেলে চলবে না যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন এবং তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনা রাজনৈতিক ঐক্যেরই ফলাফল।’
হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে ও জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এ আলোচনাসভায় বক্তব্য দেন—দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মোশাররফ হোসেন, সহ–সভাপতি নুরুল আকতার, শফি উদ্দিন মোল্লা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদের চৌধুরী, মোহাম্মদ মোহসীন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, জাতীয় শ্রমিক জোট–বাংলাদেশ–এর সভাপতি সাইফুজ্জামান বাদশা, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (ন-মা) কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি রাশিদুল হক ননী প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘জাসদ, ১৪ দলসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল, মহল, গোষ্ঠী, ব্যক্তি ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি ও তাদের রাজনৈতিক সঙ্গীদের ক্ষমতা পুনর্দখলের আন্দোলন প্রতিহত করতে হবে, যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের মাটিতে আর কোনো দিনই পাকিস্তানপন্থী রাজাকার আলবদর ও তাদের রাজনৈতিক সঙ্গীরা ক্ষমতায় আসতে পারবে না। বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পথেই, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ভিত্তিতেই পরিচালনা করার সংগ্রাম চিরদিন চলবে। বাংলাদেশ বিরোধী পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক লেনদেন, সমঝোতার সুযোগ নেই। যত নির্মমই হোক বাংলাদেশ বিরোধী পাকিস্তানপন্থী এই অশুভ রাজনৈতিক শক্তিকে বাংলাদেশের রাজনীতির মাঠ থেকে চির বিদায় দিতেই হবে।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে