নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির অবসান চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘হিংসার রাজনীতির অবসান অবশ্যই চাই। প্রতিশোধের রাজনীতির অবসান চাই। দল হিসেবে আমাদের ওপর যা করা হয়েছে, আমরা আল্লাহর ওয়াস্তে তা ক্ষমা করে দিলাম। দল হিসেবে আমরা কোনো প্রতিশোধ নেব না।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে জামায়াতের আমির বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, আপনারা মাফ করে দিচ্ছেন কেন? আপনি কোনটা চাচ্ছেন মানুষের জন্য? আপনি কি তার ধ্বংস চাচ্ছেন, নাকি সংশোধন চাচ্ছেন। যদি ধ্বংস চান, তাহলে তাঁকে যেখানে ইচ্ছা টেনে নিয়ে যান। আর যদি আপনারা তার সংশোধন চান, তাহলে তাকে সংশোধনের জায়গাটা তৈরি করে দিতে হবে। সেখানে হিংসার কোনো স্থান নাই। এখানে উদারতার প্রশ্ন। আমরা বলেছি, কোনো ব্যক্তি কিংবা ব্যক্তির পরিবার, তারা যদি সুনির্দিষ্ট অপরাধের প্রতিকার চেয়ে আইনের আশ্রয় নেয়, আমরা তাদেরকেও সাহায্য করব।’
ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘গত ১৫ বছর কী হয়েছে, আমি ভালোমন্দ কিছুই বলব না। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, যে ব্যক্তি কিংবা জাতি পেছন নিয়ে কামড়াকামড়ি করে, সে পেছনে পড়ে থাকবে। আর যারা এগিয়ে যেতে চায়, তাদের সামনে তাকাতে হবে। এ জন্য আসুন পচা পেছনটাকে পেছনে ফেলে দিই, এটা নিয়ে আর চর্চা না করি। এখন জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধভাবে কীভাবে আমরা এগিয়ে যাব, আমরা সবাই মিলে সেই রোডম্যাপ তৈরি করি।’
তিনি বলেন, ‘জাতির সকল স্তম্ভের হাতগুলোকে জাতীয় স্বার্থে এক জায়গায় আসতেই হবে। এই জায়গায় কোনো বিভাজন চলবে না। একটা জাতি যখন ঐক্যবদ্ধ থাকে, গোটা বিশ্ব তাদের সম্মান করতে বাধ্য হয়। আর জাতিটা যখন বিভক্ত হয়ে পড়ে, তখন তাদের মাথার ওপর সবাই মাতব্বরি করে। এতে করে ওই জাতির শুধু ক্ষতির পরিমাণ বাড়ে, কোনো লাভ হয় না। আজকে বড় প্রয়োজন আমাদের ঐক্যের। আমরা অতীতে যদি বিভক্ত হয়েই থাকি দল-ধর্মের ভিত্তিতে, আমি বলব যে এগুলো আমরা ভুলে যাই।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমরা সাড়ে ১৫টি বছর আপনাদের সামনে খোলা মনে, খোলা পরিবেশে হাজির হতে পারিনি বলে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি কাউকে দায়ী করব না। অতীতে আপনাদের হাতের কলমকে ফ্রিজ করে রাখা হয়েছিল। একটা অদেখা হ্যান্ডকাফ আপনাদের পরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যারা কথা বলে, তাদের মুখে অদেখা একটি তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সাময়িকভাবে এই তালা খুলেছে। আমরা যখন জেগেই উঠেছি, আমাদের আর ঘুমানোর প্রয়োজন নেই। এই জাগ্রত জাতিকে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য এখন আমাদের রাতদিন কাজ করতে হবে।’
হিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির অবসান চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘হিংসার রাজনীতির অবসান অবশ্যই চাই। প্রতিশোধের রাজনীতির অবসান চাই। দল হিসেবে আমাদের ওপর যা করা হয়েছে, আমরা আল্লাহর ওয়াস্তে তা ক্ষমা করে দিলাম। দল হিসেবে আমরা কোনো প্রতিশোধ নেব না।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে জামায়াতের আমির বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, আপনারা মাফ করে দিচ্ছেন কেন? আপনি কোনটা চাচ্ছেন মানুষের জন্য? আপনি কি তার ধ্বংস চাচ্ছেন, নাকি সংশোধন চাচ্ছেন। যদি ধ্বংস চান, তাহলে তাঁকে যেখানে ইচ্ছা টেনে নিয়ে যান। আর যদি আপনারা তার সংশোধন চান, তাহলে তাকে সংশোধনের জায়গাটা তৈরি করে দিতে হবে। সেখানে হিংসার কোনো স্থান নাই। এখানে উদারতার প্রশ্ন। আমরা বলেছি, কোনো ব্যক্তি কিংবা ব্যক্তির পরিবার, তারা যদি সুনির্দিষ্ট অপরাধের প্রতিকার চেয়ে আইনের আশ্রয় নেয়, আমরা তাদেরকেও সাহায্য করব।’
ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘গত ১৫ বছর কী হয়েছে, আমি ভালোমন্দ কিছুই বলব না। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, যে ব্যক্তি কিংবা জাতি পেছন নিয়ে কামড়াকামড়ি করে, সে পেছনে পড়ে থাকবে। আর যারা এগিয়ে যেতে চায়, তাদের সামনে তাকাতে হবে। এ জন্য আসুন পচা পেছনটাকে পেছনে ফেলে দিই, এটা নিয়ে আর চর্চা না করি। এখন জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধভাবে কীভাবে আমরা এগিয়ে যাব, আমরা সবাই মিলে সেই রোডম্যাপ তৈরি করি।’
তিনি বলেন, ‘জাতির সকল স্তম্ভের হাতগুলোকে জাতীয় স্বার্থে এক জায়গায় আসতেই হবে। এই জায়গায় কোনো বিভাজন চলবে না। একটা জাতি যখন ঐক্যবদ্ধ থাকে, গোটা বিশ্ব তাদের সম্মান করতে বাধ্য হয়। আর জাতিটা যখন বিভক্ত হয়ে পড়ে, তখন তাদের মাথার ওপর সবাই মাতব্বরি করে। এতে করে ওই জাতির শুধু ক্ষতির পরিমাণ বাড়ে, কোনো লাভ হয় না। আজকে বড় প্রয়োজন আমাদের ঐক্যের। আমরা অতীতে যদি বিভক্ত হয়েই থাকি দল-ধর্মের ভিত্তিতে, আমি বলব যে এগুলো আমরা ভুলে যাই।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমরা সাড়ে ১৫টি বছর আপনাদের সামনে খোলা মনে, খোলা পরিবেশে হাজির হতে পারিনি বলে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমি কাউকে দায়ী করব না। অতীতে আপনাদের হাতের কলমকে ফ্রিজ করে রাখা হয়েছিল। একটা অদেখা হ্যান্ডকাফ আপনাদের পরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যারা কথা বলে, তাদের মুখে অদেখা একটি তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সাময়িকভাবে এই তালা খুলেছে। আমরা যখন জেগেই উঠেছি, আমাদের আর ঘুমানোর প্রয়োজন নেই। এই জাগ্রত জাতিকে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য এখন আমাদের রাতদিন কাজ করতে হবে।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে