নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতার পর ৫৩ বছর ধরে যারা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছে, তাদের ক্ষমতায় বসতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাইয়ের পীর)।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যার বিচার, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ এবং ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার বাস্তবায়নের দাবিতে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে যারা বাংলাদেশের সিংহাসনে বসে সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছে, তাদের ক্ষমতার মসনদে বসতে দেওয়া হবে না। মানুষ যখন তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন করে আওয়াজ তুলেছে, তখন তাদের বুকের ওপর গুলি করেছে এই ক্ষমতাসম্পন্ন খুনি। সন্ত্রাসীদের এ দেশের মাটিতে জনগণ আর দেখতে চায় না।’
প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার পর থেকে সামরিক শাসনামলের কয়েক বছর বাদ দিলে বেশির ভাগ সময় দেশের ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ ও জোট সরকারে তাদের কিছু মিত্র দল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গী জামায়াতে ইসলামী এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি।
চরমোনাইয়ের পীর আরও বলেন, ‘আমাদের ক্ষমতায় যাওয়ার অনেক সুযোগ ছিল। বিএনপি কিন্তু আমাদের অফার (প্রস্তাব) কম করেনি। আওয়ামী লীগও আমাদের অনেক লোভনীয় অফার দিয়েছে; কিন্তু আমরা কারও দ্বারা ব্যবহৃত হইনি।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমদ বলেন, ‘ইসলাম শ্রমিকের মর্যাদা দিয়েছে। শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়ার কথা বলেছে। আমরাও শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।’
সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এখনো শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আওয়ামী লীগের আমলে শ্রমিকের অধিকার ক্ষুণ্ন করা হয়েছে।’
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মুহাম্মদ আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহবুবুর রহমান ও অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন্দ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি নূরুল বশর আজিজি, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি মাওলানা সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
স্বাধীনতার পর ৫৩ বছর ধরে যারা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছে, তাদের ক্ষমতায় বসতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাইয়ের পীর)।
আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যার বিচার, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ এবং ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার বাস্তবায়নের দাবিতে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট আমরা দেশ স্বাধীন করেছি। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে যারা বাংলাদেশের সিংহাসনে বসে সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে খেয়েছে, তাদের ক্ষমতার মসনদে বসতে দেওয়া হবে না। মানুষ যখন তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন করে আওয়াজ তুলেছে, তখন তাদের বুকের ওপর গুলি করেছে এই ক্ষমতাসম্পন্ন খুনি। সন্ত্রাসীদের এ দেশের মাটিতে জনগণ আর দেখতে চায় না।’
প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার পর থেকে সামরিক শাসনামলের কয়েক বছর বাদ দিলে বেশির ভাগ সময় দেশের ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ ও জোট সরকারে তাদের কিছু মিত্র দল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও তাদের জোটসঙ্গী জামায়াতে ইসলামী এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি।
চরমোনাইয়ের পীর আরও বলেন, ‘আমাদের ক্ষমতায় যাওয়ার অনেক সুযোগ ছিল। বিএনপি কিন্তু আমাদের অফার (প্রস্তাব) কম করেনি। আওয়ামী লীগও আমাদের অনেক লোভনীয় অফার দিয়েছে; কিন্তু আমরা কারও দ্বারা ব্যবহৃত হইনি।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমদ বলেন, ‘ইসলাম শ্রমিকের মর্যাদা দিয়েছে। শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়ার কথা বলেছে। আমরাও শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।’
সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মুহাম্মদ আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এখনো শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আওয়ামী লীগের আমলে শ্রমিকের অধিকার ক্ষুণ্ন করা হয়েছে।’
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি মুহাম্মদ আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহবুবুর রহমান ও অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন্দ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি নূরুল বশর আজিজি, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি মাওলানা সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১১ ঘণ্টা আগে