ঢাবি প্রতিনিধি
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা নিয়ে সুশীলদের কথা নেই বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘ষড়যন্ত্রের উৎপাটনই শোকাবহ আগস্টের অঙ্গীকার’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
দীপু মনি বলেন, বিভিন্ন দেশ এসে মানবাধিকারের কথা বলে তখন সুশীল সমাজ সঙ্গ দেয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা বা তাঁর পরিবারকে নির্বংশ করার চেষ্টা সেটা নিয়ে তাঁদের কথা নেই। তাঁদের (সুশীল সমাজ) বিশাল অংশ মানবতার কথা বলে। ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা নিয়ে তাঁদের কথা নেই। সে সময় মানবাধিকার কোথায় ছিল? ২০১৩-১৪ সালে পুড়িয়ে মানুষকে হত্যা করা হলো, পঙ্গু করে দেওয়া হলো এতে কারও মানবাধিকার নেই, এটা কারও চোখে পড়ল না।
দীপু মনি আরও বলেন, ষড়যন্ত্র আজও চলছে। এর একটা বড় প্রমাণ হচ্ছে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পর পিলখানায় বিডিআর ঘটনা ঘটানো হলো। সেটিকে কেমনভাবে সরকারের বিরুদ্ধে উত্তপ্ত করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে।
ষড়যন্ত্র ছিল এবং আছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘ষড়যন্ত্রের জাল কেটে আমাদের এগোতে হচ্ছে। একটি বাড়ি, একটি খামার, সবুজ কৃষি, কেউ আশ্রয়হীন থাকবে না। শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়া মানুষদের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা কাজ করে চলেছেন।’
দীপু মনি বলেন, ‘একটি শক্তি প্রতিক্রিয়াশীলদের পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছে। তাঁরা মানবাধিকারের কথা বলে। ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন তাঁদের সময়ে ঘটেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকলে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনে নিশ্চিতভাবে পৃষ্ঠপোষকতা থাকে না। যুদ্ধের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত এবং ধরন বদলেছে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং সাইবার জগতে চারদিকে যুদ্ধ। আমাদের সেই যুদ্ধ করতে হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল বলেছেন তাঁরা সংখ্যালঘু নির্যাতন করেনি। আমরা ৭১ ভুলে যাইনি। ৯১,২০০১ এর পরে কী হয়েছিল তা ভুলে যাইনি। গোপাল কৃষ্ণ, ফাহিমা মুনিমা সব ভুলে যাব? যাদের মাধ্যমে নৃশংসতা দেখেছি তাঁরা বলে নির্যাতন করেনি। একই লোকদের দিয়ে ষড়যন্ত্র আজও চলছে, ষড়যন্ত্রের প্রতিহত ও ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।’
ঢাবি অধ্যাপক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. মীজানুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান। সেমিনারে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী, ঢাবি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, কলামিস্ট মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.), বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা নিয়ে সুশীলদের কথা নেই বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আয়োজিত ‘ষড়যন্ত্রের উৎপাটনই শোকাবহ আগস্টের অঙ্গীকার’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
দীপু মনি বলেন, বিভিন্ন দেশ এসে মানবাধিকারের কথা বলে তখন সুশীল সমাজ সঙ্গ দেয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা বা তাঁর পরিবারকে নির্বংশ করার চেষ্টা সেটা নিয়ে তাঁদের কথা নেই। তাঁদের (সুশীল সমাজ) বিশাল অংশ মানবতার কথা বলে। ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা নিয়ে তাঁদের কথা নেই। সে সময় মানবাধিকার কোথায় ছিল? ২০১৩-১৪ সালে পুড়িয়ে মানুষকে হত্যা করা হলো, পঙ্গু করে দেওয়া হলো এতে কারও মানবাধিকার নেই, এটা কারও চোখে পড়ল না।
দীপু মনি আরও বলেন, ষড়যন্ত্র আজও চলছে। এর একটা বড় প্রমাণ হচ্ছে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পর পিলখানায় বিডিআর ঘটনা ঘটানো হলো। সেটিকে কেমনভাবে সরকারের বিরুদ্ধে উত্তপ্ত করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে।
ষড়যন্ত্র ছিল এবং আছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘ষড়যন্ত্রের জাল কেটে আমাদের এগোতে হচ্ছে। একটি বাড়ি, একটি খামার, সবুজ কৃষি, কেউ আশ্রয়হীন থাকবে না। শিক্ষা ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়া মানুষদের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা কাজ করে চলেছেন।’
দীপু মনি বলেন, ‘একটি শক্তি প্রতিক্রিয়াশীলদের পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছে। তাঁরা মানবাধিকারের কথা বলে। ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন তাঁদের সময়ে ঘটেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকলে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনে নিশ্চিতভাবে পৃষ্ঠপোষকতা থাকে না। যুদ্ধের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত এবং ধরন বদলেছে। সোশ্যাল মিডিয়া এবং সাইবার জগতে চারদিকে যুদ্ধ। আমাদের সেই যুদ্ধ করতে হবে।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল বলেছেন তাঁরা সংখ্যালঘু নির্যাতন করেনি। আমরা ৭১ ভুলে যাইনি। ৯১,২০০১ এর পরে কী হয়েছিল তা ভুলে যাইনি। গোপাল কৃষ্ণ, ফাহিমা মুনিমা সব ভুলে যাব? যাদের মাধ্যমে নৃশংসতা দেখেছি তাঁরা বলে নির্যাতন করেনি। একই লোকদের দিয়ে ষড়যন্ত্র আজও চলছে, ষড়যন্ত্রের প্রতিহত ও ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।’
ঢাবি অধ্যাপক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. মীজানুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান। সেমিনারে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী, ঢাবি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, কলামিস্ট মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.), বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে