ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি।
বহিষ্কারের পর শাহ শহীদ সারোয়ার বলেছেন, ‘নির্বাচনে অংশ না নিলে সাধারণ মানুষের সেবা করা যায় না। এর আগের নির্বাচনে বিএনপি না এসে ভুল করেছিল। এবার একই কাজ করেছে দলটি। তাই আমি সিনিয়র নাগরিক হিসেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার। দল যা ভালো মনে করে তাই করুক।’
শাহ শহীদ সারোয়ার বলেন, ‘আমি দলের জন্য আর কী করব। ফুলপুর বসে থেকে ঢাকার রমনা থানায় ১৪টি মামলার আসামি হয়েছি। ঢাকায় থাকলে আমাকে প্রধান আসামি করে ফুলপুর থানায় মামলা হয়। আমার এক হাজার নেতা-কর্মী মামলা হামলার ভয়ে খেতে-খামারে ঘুমায়। জীবন বাজি রেখে দুই দিন আগেও মশাল মিছিল করেছি। বিপদে আপদে দলতো পাশে থাকছে না। অনেক নেতা-কর্মী জামিন পাচ্ছে না। নিজে বাঁচার পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে হবে।’
শাহ শহীদ সারোয়ার আরও বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ ছাড়া সাংবিধানিকভাবে সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব না। ১৪ সালের নির্বাচনে আমরা না গিয়ে সরকারকে সুযোগ দিয়েছি। ২০১৮ সালে গুছিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারিনি। এবারও বলা হয়েছিল, সরকার হটিয়ে নির্বাচনে যাব। তা কি কোনো দিন সম্ভব? আমাকে কে বহিষ্কার করল না আবিষ্কার করল ভাবার সময় নেই।’
শাহ শহীদ সারওয়ার ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ময়মনসিংহ-২ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হন তিনি। এবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তিনি। গত বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে তাঁর পক্ষে ফুলপুর সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়।
এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ শহীদ সারোয়ার দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। সুতরাং বিএনপির গঠনতন্ত্র মোতাবেক শাহ শহীদ সারোয়ারকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে অবহিত করা হলো।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়েছেন তিনি।
বহিষ্কারের পর শাহ শহীদ সারোয়ার বলেছেন, ‘নির্বাচনে অংশ না নিলে সাধারণ মানুষের সেবা করা যায় না। এর আগের নির্বাচনে বিএনপি না এসে ভুল করেছিল। এবার একই কাজ করেছে দলটি। তাই আমি সিনিয়র নাগরিক হিসেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার। দল যা ভালো মনে করে তাই করুক।’
শাহ শহীদ সারোয়ার বলেন, ‘আমি দলের জন্য আর কী করব। ফুলপুর বসে থেকে ঢাকার রমনা থানায় ১৪টি মামলার আসামি হয়েছি। ঢাকায় থাকলে আমাকে প্রধান আসামি করে ফুলপুর থানায় মামলা হয়। আমার এক হাজার নেতা-কর্মী মামলা হামলার ভয়ে খেতে-খামারে ঘুমায়। জীবন বাজি রেখে দুই দিন আগেও মশাল মিছিল করেছি। বিপদে আপদে দলতো পাশে থাকছে না। অনেক নেতা-কর্মী জামিন পাচ্ছে না। নিজে বাঁচার পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে হবে।’
শাহ শহীদ সারোয়ার আরও বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ ছাড়া সাংবিধানিকভাবে সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব না। ১৪ সালের নির্বাচনে আমরা না গিয়ে সরকারকে সুযোগ দিয়েছি। ২০১৮ সালে গুছিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারিনি। এবারও বলা হয়েছিল, সরকার হটিয়ে নির্বাচনে যাব। তা কি কোনো দিন সম্ভব? আমাকে কে বহিষ্কার করল না আবিষ্কার করল ভাবার সময় নেই।’
শাহ শহীদ সারওয়ার ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ময়মনসিংহ-২ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে অংশগ্রহণ করে পরাজিত হন তিনি। এবারও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন তিনি। গত বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে তাঁর পক্ষে ফুলপুর সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়।
এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে শাহ শহীদ সারোয়ারকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত জানান বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ শহীদ সারোয়ার দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন। সুতরাং বিএনপির গঠনতন্ত্র মোতাবেক শাহ শহীদ সারোয়ারকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে অবহিত করা হলো।
ইন্টারপোলের রেড নোটিশ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর নাম প্রত্যাহার করা হয়েছে। ইন্টারপোলের ওয়েব সাইট থেকে তাঁর নাম প্রত্যাহার করেছে কর্তৃপক্ষ। নাম প্রত্যাহারের জন্য পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোকে (এনসিবি) মতামত দিয়েছিল সিআইডি
১০ ঘণ্টা আগেষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায়নি উল্লেখ করে নেতা-কর্মীদের সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, দেশের কোথাও একটা ষড়যন্ত্র চলছে। তাই জনগণকে সচেতন করতে হবে। জনগণকে সঙ্গে রাখতে হবে, থাকতে হবে।’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠান পালন না করতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়
১২ ঘণ্টা আগেনিজের নামের সঙ্গে ‘দেশনায়ক’ কিংবা ‘রাষ্টনায়ক’ না জুড়ে দিতে দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে ঢাকা বিভাগের
১৪ ঘণ্টা আগে