নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘৭ জানুয়ারি ভোটার টার্ন আউট তারা (বিএনপি) সন্দেহ করছে, লিফলেট বিতরণ করছে, মানুষ যেন ভোট না দেয়! এমনও হতে পারে—তারা লাশ বানিয়ে (মানুষ হত্যা) আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে, মানুষ যেন ভোটকেন্দ্র না আসে। এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেও আরও সতর্ক হতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এ সময় তাঁর পাশের চেয়ারে বসেছিলেন জাহাঙ্গীর কবির নানক।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই নির্বাচনকে আমরা ব্যর্থ হতে দেব না, নির্বাচন হবে ইনশা আল্লাহ। এই নির্বাচনে উপস্থিতি কেমন হবে? শেখ হাসিনার জনসভাগুলো জনসমুদ্রে পরিণত হচ্ছে। সেখান থেকেও তারা টের পাচ্ছে না মানুষ কত উৎসবমুখর, মানুষ কত স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে?’
বরিশালের জনসভাস্থলে প্রবেশের সময় দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ব্যক্তি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনসভায় মারা যায়নি! হাসপাতালে মারা গেছে, হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে, ডাক্তার তা-ই বলেছে। কী নানক, ঠিক আছে?’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনী সংঘর্ষ দেশে দেশেই হয়, আমাদের প্রতিবেশী দেশে আরও বেশি লোকের মৃত্যু হয়। তাই বলে সত্যকে আমরা অস্বীকার করব কেন? এটা আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। আর কয়টা নিহত হয়েছে, বলেন? নিহত হওয়ার আর কোনো ঘটনা আছে কি? তার তো সংঘর্ষে মৃত্যু হয়নি। একটা লোকের হার্ট অ্যাটাক হতে পার, স্ট্রোক হতে পারে অথবা উত্তেজনা থেকেও হতে পারে। সে মারা গেছে কিন্তু হাসপাতালে। তার গায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই চ্যালেঞ্জ আমরা অতিক্রম করব ইনশা আল্লাহ। এই চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করার জন্য সারা বাংলাদেশে আমাদের নেতা-কর্মীদের যার যা দায়িত্ব, তা পালনের জন্য সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। আমরা বাংলাদেশের জনগণের কাছে আহ্বান জানাব, যারা নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠাতে চায়, সেই অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
বিএনপির উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই নির্বাচনকে আমরা ব্যর্থ হতে দেব না। নির্বাচন হবে ইনশা আল্লাহ। এই নির্বাচনে উপস্থিতি কেমন হবে? শেখ হাসিনার জনসভাগুলো জনসমুদ্রে পরিণত হচ্ছে। সেখান থেকেও তারা টের পাচ্ছে না মানুষ কত উৎসবমুখর, মানুষ কত স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে? ৭ জানুয়ারি ভোটার টার্ন আউট, যেটা নিয়ে তারা সন্দেহ করছে, লিফলেট বিতরণ করছে মানুষ যেন ভোট না দেয়! এমনও হতে পারে তারা লাশ বানিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে, মানুষ যেন ভোটকেন্দ্র না আসে।’ এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেও আরও সতর্ক হওয়ার কথা বলেন তিনি।
বিএনপিকে দমনের জন্য ও নির্বাচনে আসতে না দিতেই আওয়ামী লীগ মামলা-গ্রেপ্তার করছে, বিএনপির এমন অভিযোগের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি নিজেরাই নিজেদের অপকর্ম, নেতিবাচক রাজনীতির দ্বারা নিজেদের নিশ্চিহ্ন করেছে। এটার জন্য আর কারও দরকার হবে না। বিএনপির অপরাজনীতি তাদের ধ্বংসের জন্য দায়ী হবে, অন্য কারও প্রয়োজন নেই। বিএনপির অপকর্মই বিএনপিকে গভীর খাদে ফেলে দিয়েছে।’
বিএনপি এখন সংলাপ চাচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংলাপের কথা বলছে? নির্বাচন হোক। নির্বাচন হওয়ার পরে আমরা দেখব, সংলাপ করার কোনো সুযোগ আছে কি না।’
বাজারে দ্রব্যমূল্যসহ অর্থনীতির বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংকট তো কিছু আছে। সেটা তো বিশ্বের সংকটের জন্য তো আমরা দায়ী না। সংকট যারা সৃষ্টি করছে, তারা বড় বড় শক্তি। আমরা গরিব দেশগুলো তার শাস্তি পাচ্ছি। অপরাধটা তাদের, শাস্তি পাচ্ছি আমরা। আমরা যারা অপেক্ষাকৃত গরিব, অনুন্নত, সবেমাত্র উন্নয়নশীল দেশে মর্যাদা পেতে যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারটা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তা না হলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন দ্রব্যমূল্যের বিষয়টা কমাতে হবে। এ ব্যাপারেও আমাদের ইশতেহারে ঘোষণা আছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ে আমাদের উদ্বেগ আছে। উদ্বেগ থাকার কারণেই দ্রব্যমূল্য কমানোর তাগিদ আছে। সেটা আমরা অনুভব করি। আমরা প্রায়োগিক বাস্তবতায় ও দ্রব্যমূল্য যেন মানুষের জীবনে খুব কঠিন অবস্থা সৃষ্টি করতে না পারে, যতটুকু নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সে ব্যাপারে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।’
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘৭ জানুয়ারি ভোটার টার্ন আউট তারা (বিএনপি) সন্দেহ করছে, লিফলেট বিতরণ করছে, মানুষ যেন ভোট না দেয়! এমনও হতে পারে—তারা লাশ বানিয়ে (মানুষ হত্যা) আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে, মানুষ যেন ভোটকেন্দ্র না আসে। এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেও আরও সতর্ক হতে হবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এ সময় তাঁর পাশের চেয়ারে বসেছিলেন জাহাঙ্গীর কবির নানক।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই নির্বাচনকে আমরা ব্যর্থ হতে দেব না, নির্বাচন হবে ইনশা আল্লাহ। এই নির্বাচনে উপস্থিতি কেমন হবে? শেখ হাসিনার জনসভাগুলো জনসমুদ্রে পরিণত হচ্ছে। সেখান থেকেও তারা টের পাচ্ছে না মানুষ কত উৎসবমুখর, মানুষ কত স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে?’
বরিশালের জনসভাস্থলে প্রবেশের সময় দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ব্যক্তি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনসভায় মারা যায়নি! হাসপাতালে মারা গেছে, হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছে, ডাক্তার তা-ই বলেছে। কী নানক, ঠিক আছে?’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনী সংঘর্ষ দেশে দেশেই হয়, আমাদের প্রতিবেশী দেশে আরও বেশি লোকের মৃত্যু হয়। তাই বলে সত্যকে আমরা অস্বীকার করব কেন? এটা আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। আর কয়টা নিহত হয়েছে, বলেন? নিহত হওয়ার আর কোনো ঘটনা আছে কি? তার তো সংঘর্ষে মৃত্যু হয়নি। একটা লোকের হার্ট অ্যাটাক হতে পার, স্ট্রোক হতে পারে অথবা উত্তেজনা থেকেও হতে পারে। সে মারা গেছে কিন্তু হাসপাতালে। তার গায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই চ্যালেঞ্জ আমরা অতিক্রম করব ইনশা আল্লাহ। এই চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করার জন্য সারা বাংলাদেশে আমাদের নেতা-কর্মীদের যার যা দায়িত্ব, তা পালনের জন্য সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে। আমরা বাংলাদেশের জনগণের কাছে আহ্বান জানাব, যারা নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠাতে চায়, সেই অপশক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
বিএনপির উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই নির্বাচনকে আমরা ব্যর্থ হতে দেব না। নির্বাচন হবে ইনশা আল্লাহ। এই নির্বাচনে উপস্থিতি কেমন হবে? শেখ হাসিনার জনসভাগুলো জনসমুদ্রে পরিণত হচ্ছে। সেখান থেকেও তারা টের পাচ্ছে না মানুষ কত উৎসবমুখর, মানুষ কত স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে? ৭ জানুয়ারি ভোটার টার্ন আউট, যেটা নিয়ে তারা সন্দেহ করছে, লিফলেট বিতরণ করছে মানুষ যেন ভোট না দেয়! এমনও হতে পারে তারা লাশ বানিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে, মানুষ যেন ভোটকেন্দ্র না আসে।’ এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকেও আরও সতর্ক হওয়ার কথা বলেন তিনি।
বিএনপিকে দমনের জন্য ও নির্বাচনে আসতে না দিতেই আওয়ামী লীগ মামলা-গ্রেপ্তার করছে, বিএনপির এমন অভিযোগের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি নিজেরাই নিজেদের অপকর্ম, নেতিবাচক রাজনীতির দ্বারা নিজেদের নিশ্চিহ্ন করেছে। এটার জন্য আর কারও দরকার হবে না। বিএনপির অপরাজনীতি তাদের ধ্বংসের জন্য দায়ী হবে, অন্য কারও প্রয়োজন নেই। বিএনপির অপকর্মই বিএনপিকে গভীর খাদে ফেলে দিয়েছে।’
বিএনপি এখন সংলাপ চাচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংলাপের কথা বলছে? নির্বাচন হোক। নির্বাচন হওয়ার পরে আমরা দেখব, সংলাপ করার কোনো সুযোগ আছে কি না।’
বাজারে দ্রব্যমূল্যসহ অর্থনীতির বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংকট তো কিছু আছে। সেটা তো বিশ্বের সংকটের জন্য তো আমরা দায়ী না। সংকট যারা সৃষ্টি করছে, তারা বড় বড় শক্তি। আমরা গরিব দেশগুলো তার শাস্তি পাচ্ছি। অপরাধটা তাদের, শাস্তি পাচ্ছি আমরা। আমরা যারা অপেক্ষাকৃত গরিব, অনুন্নত, সবেমাত্র উন্নয়নশীল দেশে মর্যাদা পেতে যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারটা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তা না হলে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন দ্রব্যমূল্যের বিষয়টা কমাতে হবে। এ ব্যাপারেও আমাদের ইশতেহারে ঘোষণা আছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ে আমাদের উদ্বেগ আছে। উদ্বেগ থাকার কারণেই দ্রব্যমূল্য কমানোর তাগিদ আছে। সেটা আমরা অনুভব করি। আমরা প্রায়োগিক বাস্তবতায় ও দ্রব্যমূল্য যেন মানুষের জীবনে খুব কঠিন অবস্থা সৃষ্টি করতে না পারে, যতটুকু নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়, সে ব্যাপারে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে