নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে সরকার গঠনের যে প্রস্তাব সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, তা পাগলের প্রলাপ। আজ শুক্রবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
চলমান আন্দোলনে নাগরিক সমাজের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা দেখছি, নাগরিক সমাজের অনেকে চলমান সংকটে তাঁদের নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করেছেন। আমরা ব্যক্তিগত মতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। কিন্তু একটা রাষ্ট্রের শান্তিশৃঙ্খলা, জনগণের জানমালের নিরাপত্তার বিষয়টি সকলের বিবেচনায় থাকা উচিত। তাঁদের মতামত প্রকাশের সুযোগ কাজে লাগিয়ে তৃতীয় কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যেন উসকানি সৃষ্টির কাজে ব্যবহার করতে না পারে, সেই বিষয়ে সকলকে দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে সকলের চলমান সংকট থেকে উত্তরণের জন্য ধৈর্য ধারণ সমীচীন।’
বিক্ষুব্ধ নাগরিক সমাজ ও বিক্ষুব্ধ শিল্পীসমাজ নামে যারা এখন মাঠে নেমেছে, এ ধ্বংসযজ্ঞের পক্ষে কথা বলেছে, মানববন্ধন করছে—যাঁদের একসময় আপনারা বিএনপির দালাল বলতেন—এখন এ ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কী? জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা সবাইকে দালাল বলি না। ঢালাওভাবে কাউকে দালাল বলি না, বলা উচিতও না। আমরা ব্যক্তিগতভাবে কারও আচরণ যদি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সরকারি কর্মকাণ্ড, দেশের অর্জনসংশ্লিষ্ট এসব ব্যাপারে যারা বিরোধিতা করে, তাদের সম্পর্কে ভিন্নমত থাকতে পারে।’
নাগরিক সমাজের মধ্যে উদ্বেগ দেখা যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে সরকার আলাপ-আলোচনা করবে কি না, এমন প্রশ্নে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পেশাজীবী, সংস্কৃতিসেবী থেকে শুরু করে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির সঙ্গে মতবিনিময় শুরু করেছেন। পর্যায়ক্রমে সকলের সঙ্গে মতবিনিময় হবে।’
শিক্ষার্থীদের দাবি মানার পরও একটি মহল সরকার বনাম শিক্ষার্থীর গেম খেলে ফায়দা লোটার অপচেষ্টা করছে বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের প্রধান দাবি যেহেতু পূরণ হয়েছে, তাই আমরা বিশ্বাস করি, তারা শ্রেণিকক্ষে, পরীক্ষার হলে ফিরে যাবে। তারা কারও অশুভ রাজনীতির ঢাল হিসেবে ব্যবহার হোক, এটা জাতি চায় না। পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সরকারপ্রধান করে একটি মন্ত্রিসভা গঠনের আলাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো হয়েছে। বিষয়টি আওয়ামী লীগ কীভাবে দেখছে? এর জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পাগলের প্রলাপ।’
শিক্ষার্থীদের ৯ দফায় আপনার ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগসহ বিভিন্ন বিষয় আছে। দাবি নিয়ে কী ভাবছেন? জবাবে কাদের বিচার বিভাগীয় তদন্তের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘এখন কে অপরাধী? কে অপরাধী নয়—প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। সেটা তদন্ত কমিশনের কার্যপরিধির আওতায় পড়ে। কাজেই বিষয়টি সেখানেই থাকবে। সেখানেই সিদ্ধান্ত।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, কার্যনির্বাহী সদস্য তারানা হালিম, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে সরকার গঠনের যে প্রস্তাব সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, তা পাগলের প্রলাপ। আজ শুক্রবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
চলমান আন্দোলনে নাগরিক সমাজের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা দেখছি, নাগরিক সমাজের অনেকে চলমান সংকটে তাঁদের নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করেছেন। আমরা ব্যক্তিগত মতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। কিন্তু একটা রাষ্ট্রের শান্তিশৃঙ্খলা, জনগণের জানমালের নিরাপত্তার বিষয়টি সকলের বিবেচনায় থাকা উচিত। তাঁদের মতামত প্রকাশের সুযোগ কাজে লাগিয়ে তৃতীয় কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যেন উসকানি সৃষ্টির কাজে ব্যবহার করতে না পারে, সেই বিষয়ে সকলকে দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে সকলের চলমান সংকট থেকে উত্তরণের জন্য ধৈর্য ধারণ সমীচীন।’
বিক্ষুব্ধ নাগরিক সমাজ ও বিক্ষুব্ধ শিল্পীসমাজ নামে যারা এখন মাঠে নেমেছে, এ ধ্বংসযজ্ঞের পক্ষে কথা বলেছে, মানববন্ধন করছে—যাঁদের একসময় আপনারা বিএনপির দালাল বলতেন—এখন এ ব্যাপারে আপনার বক্তব্য কী? জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা সবাইকে দালাল বলি না। ঢালাওভাবে কাউকে দালাল বলি না, বলা উচিতও না। আমরা ব্যক্তিগতভাবে কারও আচরণ যদি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সরকারি কর্মকাণ্ড, দেশের অর্জনসংশ্লিষ্ট এসব ব্যাপারে যারা বিরোধিতা করে, তাদের সম্পর্কে ভিন্নমত থাকতে পারে।’
নাগরিক সমাজের মধ্যে উদ্বেগ দেখা যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে সরকার আলাপ-আলোচনা করবে কি না, এমন প্রশ্নে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পেশাজীবী, সংস্কৃতিসেবী থেকে শুরু করে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির সঙ্গে মতবিনিময় শুরু করেছেন। পর্যায়ক্রমে সকলের সঙ্গে মতবিনিময় হবে।’
শিক্ষার্থীদের দাবি মানার পরও একটি মহল সরকার বনাম শিক্ষার্থীর গেম খেলে ফায়দা লোটার অপচেষ্টা করছে বলে দাবি করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের প্রধান দাবি যেহেতু পূরণ হয়েছে, তাই আমরা বিশ্বাস করি, তারা শ্রেণিকক্ষে, পরীক্ষার হলে ফিরে যাবে। তারা কারও অশুভ রাজনীতির ঢাল হিসেবে ব্যবহার হোক, এটা জাতি চায় না। পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সরকারপ্রধান করে একটি মন্ত্রিসভা গঠনের আলাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো হয়েছে। বিষয়টি আওয়ামী লীগ কীভাবে দেখছে? এর জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পাগলের প্রলাপ।’
শিক্ষার্থীদের ৯ দফায় আপনার ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগসহ বিভিন্ন বিষয় আছে। দাবি নিয়ে কী ভাবছেন? জবাবে কাদের বিচার বিভাগীয় তদন্তের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘এখন কে অপরাধী? কে অপরাধী নয়—প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। সেটা তদন্ত কমিশনের কার্যপরিধির আওতায় পড়ে। কাজেই বিষয়টি সেখানেই থাকবে। সেখানেই সিদ্ধান্ত।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, কার্যনির্বাহী সদস্য তারানা হালিম, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে