নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা তারেক রহমান। তিনি এই আন্দোলনে প্রতি মুহূর্তে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেছেন। তাকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য আমরা সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
আজ সোমবার রাতে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা শেষে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। এই বৈঠকে অন্য রাজনৈতিক দলের নেতারাও অংশ নেন।
বৈঠকের আলোচনা ও সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বৈঠকে সংসদ ভেঙে দিয়ে দ্রুত একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দী ও ছাত্রনেতারা যাদের গত ১ জুলাই থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মুক্তি দেওয়া হবে। রাজনৈতিক কারণে যাদের বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আরও যারা অন্যায়ভাবে কারাগারে আটক রয়েছেন, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে।’
এ সময় সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘তারা আজকে উপযুক্ত সময়ে পদক্ষেপ নিয়েছেন। সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে তারা ডেকে নিয়ে এসেছেন। হাসিনার পদত্যাগের পর যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো ও ছাত্র নেতারা কাজ করবে।’
দেশবাসী ও দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই আবেদন জানাতে চাই সমগ্র দেশবাসীকে যে, আসুন আমরা যে সাফল্য অর্জন করেছি, সেই সাফল্যকে ধরে রাখতে, যাতে সেটা অন্য দিকে প্রবাহিত না হয়, সে জন্য নিজেরা সংযমের পরিচয় দিই। ক্রোধ, ঘৃণা বা প্রতিশোধের বশবর্তী হয়ে যেন কাউকে আক্রমণ না করি। কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি না করি। বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপরে যাতে কোনো আক্রমণ না হয়, তাঁদের রক্ষা করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের আবেদন জানাতে চাই, আপনারা সবাই নেমে পড়ে যে ভয়াবহ প্রবণতা দেখা দিয়েছে, সেই প্রবণতা থেকে দেশকে রক্ষা করুন। সেই সুযোগ দেবেন না, যাতে দুর্বৃত্তরা অন্যর ওপরে আঘাত হানবে।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘এই ক্রান্তিকালে আমরা আজকে সামরিক বাহিনীকে সহযোগিতা করব। একই সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে রক্ষা করব। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে আমরা আবার ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, দেশকে দেশ এবং বিদেশের শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। খালেদা জিয়া আপনাদের সবার কাছে সেই আহ্বান জানিয়েছেন। দেশ রক্ষার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেই উদ্যোগকে সফল করুন।’
যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা তারেক রহমান। তিনি এই আন্দোলনে প্রতি মুহূর্তে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেছেন। তাকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য আমরা সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
আজ সোমবার রাতে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা শেষে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। এই বৈঠকে অন্য রাজনৈতিক দলের নেতারাও অংশ নেন।
বৈঠকের আলোচনা ও সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বৈঠকে সংসদ ভেঙে দিয়ে দ্রুত একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দী ও ছাত্রনেতারা যাদের গত ১ জুলাই থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মুক্তি দেওয়া হবে। রাজনৈতিক কারণে যাদের বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আরও যারা অন্যায়ভাবে কারাগারে আটক রয়েছেন, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে।’
এ সময় সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘তারা আজকে উপযুক্ত সময়ে পদক্ষেপ নিয়েছেন। সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে তারা ডেকে নিয়ে এসেছেন। হাসিনার পদত্যাগের পর যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো ও ছাত্র নেতারা কাজ করবে।’
দেশবাসী ও দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই আবেদন জানাতে চাই সমগ্র দেশবাসীকে যে, আসুন আমরা যে সাফল্য অর্জন করেছি, সেই সাফল্যকে ধরে রাখতে, যাতে সেটা অন্য দিকে প্রবাহিত না হয়, সে জন্য নিজেরা সংযমের পরিচয় দিই। ক্রোধ, ঘৃণা বা প্রতিশোধের বশবর্তী হয়ে যেন কাউকে আক্রমণ না করি। কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি না করি। বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপরে যাতে কোনো আক্রমণ না হয়, তাঁদের রক্ষা করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের আবেদন জানাতে চাই, আপনারা সবাই নেমে পড়ে যে ভয়াবহ প্রবণতা দেখা দিয়েছে, সেই প্রবণতা থেকে দেশকে রক্ষা করুন। সেই সুযোগ দেবেন না, যাতে দুর্বৃত্তরা অন্যর ওপরে আঘাত হানবে।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘এই ক্রান্তিকালে আমরা আজকে সামরিক বাহিনীকে সহযোগিতা করব। একই সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে রক্ষা করব। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে আমরা আবার ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, দেশকে দেশ এবং বিদেশের শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। খালেদা জিয়া আপনাদের সবার কাছে সেই আহ্বান জানিয়েছেন। দেশ রক্ষার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেই উদ্যোগকে সফল করুন।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১১ ঘণ্টা আগে