নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতার লোভে বিনা ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘নির্ভয়ে কথা বলবার এবং ভোট দেবার অধিকার চাই মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সংলাপের আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য। সেখানে সমাপনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি কি নির্বাচিত? যিনি হচ্ছেন! উনি সিলেক্টেট, ওপেন! সরকারি দল বলেছে, আগামীতে কে রাষ্ট্রপতি হবে, সেটা শেখ হাসিনা ঠিক করবে। এর মধ্যে কোনো নির্বাচনের কথা আছে? ন্যূনতম যে ভদ্রতাবোধ, ন্যূনতম যে নাটকও করেন তিনি (শেখ হাসিনা) সেই নাটক করারও দরকার বোধ করেননি। এটার অফিশিয়াল প্রফিট কী?’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘ওনারা যাকে চাইবেন, তিনি হবেন। যে দলের সংখ্যাগরিষ্ঠ একটা সংসদ আছে, তাঁদের বাইরে তো হওয়ার সুযোগ নাই। তার জন্য একটা ন্যূনতম সৌন্দর্য রাখতে পারতেন। তা-ও রাখলেন না। নাচতে নামলে ঘোমটার দরকার কী? অতএব ক্ষমতায় থাকার জন্য আগামী নির্বাচনকে এই রকম ঘোমটা ছাড়া সারা দেশের লোকজনকে নেচে দেখাবেন। কীভাবে ওনারা ক্ষমতায় যেতে পারেন।’
সংলাপে অংশ নেওয়া বক্তাদের মধ্যে ছিলেন বরেণ্য সাংবাদিক ও কলামিস্ট সোহরাব হাসান। দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫১ বছর, কিন্তু রাজনৈতিকভাবে কোনো একটি দল ভোটের অধিকার দিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেন তিনি। বরেণ্য এই সাংবাদিক বলেন, ‘সরকারি দল বিদেশিদের ওপর নির্ভরশীল, কিন্তু যারা বিরোধী দল তারাও যেন বিদেশিদের ওপর নির্ভরশীল না হয়। বিদেশিরা কীভাবে কথা বলছেন, কতটা সরকারের প্রতি বিরূপ-রুষ্ট হচ্ছেন—এটা দেখে আপনারা খুব বেশি আগাতে পারবেন না। জনগণের জন্য, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করতে হবে এবং সে আন্দোলনের ফসল জনগণকে তুলে দিতে হবে।’
এই সংলাপে অনলাইনে যুক্ত হন মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন। দেশে পুলিশি হেফাজতে থেকে আসামি হত্যা, মিথ্যা মামলা ও খুন, হত্যাসহ বিরোধী মত দমন করা হচ্ছে বলে মনে করে তিনি।
এ ছাড়া সংলাপে অংশ নেন নাগরিক ঐক্যের বিভিন্ন স্তরের নেতারা। তাঁরা বলেন, দেশ একটি মহাসংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সংকট থেকে বাঁচতে বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে। এ জন্য চলমান যুগপৎ আন্দোলন খুব বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না। এখন দরকার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। এক দফা দাবির এই আন্দোলনের সবাই লড়বে সরকারের পতন করার জন্য।
ক্ষমতার লোভে বিনা ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘নির্ভয়ে কথা বলবার এবং ভোট দেবার অধিকার চাই মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সংলাপের আয়োজন করে নাগরিক ঐক্য। সেখানে সমাপনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি কি নির্বাচিত? যিনি হচ্ছেন! উনি সিলেক্টেট, ওপেন! সরকারি দল বলেছে, আগামীতে কে রাষ্ট্রপতি হবে, সেটা শেখ হাসিনা ঠিক করবে। এর মধ্যে কোনো নির্বাচনের কথা আছে? ন্যূনতম যে ভদ্রতাবোধ, ন্যূনতম যে নাটকও করেন তিনি (শেখ হাসিনা) সেই নাটক করারও দরকার বোধ করেননি। এটার অফিশিয়াল প্রফিট কী?’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘ওনারা যাকে চাইবেন, তিনি হবেন। যে দলের সংখ্যাগরিষ্ঠ একটা সংসদ আছে, তাঁদের বাইরে তো হওয়ার সুযোগ নাই। তার জন্য একটা ন্যূনতম সৌন্দর্য রাখতে পারতেন। তা-ও রাখলেন না। নাচতে নামলে ঘোমটার দরকার কী? অতএব ক্ষমতায় থাকার জন্য আগামী নির্বাচনকে এই রকম ঘোমটা ছাড়া সারা দেশের লোকজনকে নেচে দেখাবেন। কীভাবে ওনারা ক্ষমতায় যেতে পারেন।’
সংলাপে অংশ নেওয়া বক্তাদের মধ্যে ছিলেন বরেণ্য সাংবাদিক ও কলামিস্ট সোহরাব হাসান। দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫১ বছর, কিন্তু রাজনৈতিকভাবে কোনো একটি দল ভোটের অধিকার দিতে পারেনি বলে মন্তব্য করেন তিনি। বরেণ্য এই সাংবাদিক বলেন, ‘সরকারি দল বিদেশিদের ওপর নির্ভরশীল, কিন্তু যারা বিরোধী দল তারাও যেন বিদেশিদের ওপর নির্ভরশীল না হয়। বিদেশিরা কীভাবে কথা বলছেন, কতটা সরকারের প্রতি বিরূপ-রুষ্ট হচ্ছেন—এটা দেখে আপনারা খুব বেশি আগাতে পারবেন না। জনগণের জন্য, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করতে হবে এবং সে আন্দোলনের ফসল জনগণকে তুলে দিতে হবে।’
এই সংলাপে অনলাইনে যুক্ত হন মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন। দেশে পুলিশি হেফাজতে থেকে আসামি হত্যা, মিথ্যা মামলা ও খুন, হত্যাসহ বিরোধী মত দমন করা হচ্ছে বলে মনে করে তিনি।
এ ছাড়া সংলাপে অংশ নেন নাগরিক ঐক্যের বিভিন্ন স্তরের নেতারা। তাঁরা বলেন, দেশ একটি মহাসংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সংকট থেকে বাঁচতে বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে। এ জন্য চলমান যুগপৎ আন্দোলন খুব বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না। এখন দরকার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। এক দফা দাবির এই আন্দোলনের সবাই লড়বে সরকারের পতন করার জন্য।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে