নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন সফল পরিণতি পাবে বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘এই সরকারের অস্ত্র হচ্ছে টিয়ার গ্যাস, জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড, বুলেট-বন্দুক। আর আমাদের বিরোধী দলের অস্ত্র হচ্ছে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ। পৃথিবীর ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, সত্যের জয় হবেই।’
গতকাল শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকার সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা ড. মঈন খান এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিএনপিসহ সমমনা বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন, নির্বাচনের তফসিলসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন।
বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর সরকারপতনের এক দফা আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘এ দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। সেই প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতায় বিগত এক বছর ধরে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে যে আন্দোলন করে যাচ্ছি, সরকারের সব রকমের উসকানি ও দমন-পীড়নকে উপেক্ষা করে আমাদের এই প্রতিবাদ-আন্দোলন চলতেই থাকবে। নেতা-কর্মীদের মনোবল সমুচ্চ রেখে আমাদের নৈতিক সংগ্রাম চলতেই থাকবে।’
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। ঘোষিত তফসিল প্রত্যাখ্যান করে দুই দিনের হরতাল ডাকে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো। তফসিল ঘোষণার পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আচরণ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মঈন খান।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘সরকার হয়তো এটা মনে করতে পারে যে, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা দিয়েই তারা নির্বাচনে জয়লাভ করে ফেলেছে। এমনকি ইতিমধ্যে তারা বিজয় মিছিলও করে ফেলেছে। এর মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ নির্বাচনের ফলাফল দখল করবে বলে বিএনপি যে আশঙ্কার কথা বলে এসেছিল, গত দুই দিনে সেটাই তারা প্রমাণ করে দিয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনায় বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগ কোনো দিনই গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিশ্বাসী নয়। বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাস শুরু থেকে আজ পর্যন্ত পর্যালোচনা করলে এ সত্যই প্রমাণিত হয়। আসলে তারা ভিন্ন মত সহ্য করতে পারে না। এই চিন্তা থেকেই তারা বাকশাল কায়েম করেছে। বিপরীতে বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি করেছে। বিএনপি ভিন্ন মতকে সম্মান করে—এটাই তারা প্রমাণ করেছে।’
প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলন সফল পরিণতি পাবে বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘এই সরকারের অস্ত্র হচ্ছে টিয়ার গ্যাস, জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড, বুলেট-বন্দুক। আর আমাদের বিরোধী দলের অস্ত্র হচ্ছে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ। পৃথিবীর ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, সত্যের জয় হবেই।’
গতকাল শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকার সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা ড. মঈন খান এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিএনপিসহ সমমনা বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন, নির্বাচনের তফসিলসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন।
বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর সরকারপতনের এক দফা আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘এ দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। সেই প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতায় বিগত এক বছর ধরে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে যে আন্দোলন করে যাচ্ছি, সরকারের সব রকমের উসকানি ও দমন-পীড়নকে উপেক্ষা করে আমাদের এই প্রতিবাদ-আন্দোলন চলতেই থাকবে। নেতা-কর্মীদের মনোবল সমুচ্চ রেখে আমাদের নৈতিক সংগ্রাম চলতেই থাকবে।’
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। ঘোষিত তফসিল প্রত্যাখ্যান করে দুই দিনের হরতাল ডাকে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো। তফসিল ঘোষণার পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আচরণ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মঈন খান।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘সরকার হয়তো এটা মনে করতে পারে যে, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা দিয়েই তারা নির্বাচনে জয়লাভ করে ফেলেছে। এমনকি ইতিমধ্যে তারা বিজয় মিছিলও করে ফেলেছে। এর মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ নির্বাচনের ফলাফল দখল করবে বলে বিএনপি যে আশঙ্কার কথা বলে এসেছিল, গত দুই দিনে সেটাই তারা প্রমাণ করে দিয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনায় বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগ কোনো দিনই গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিশ্বাসী নয়। বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাস শুরু থেকে আজ পর্যন্ত পর্যালোচনা করলে এ সত্যই প্রমাণিত হয়। আসলে তারা ভিন্ন মত সহ্য করতে পারে না। এই চিন্তা থেকেই তারা বাকশাল কায়েম করেছে। বিপরীতে বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি করেছে। বিএনপি ভিন্ন মতকে সম্মান করে—এটাই তারা প্রমাণ করেছে।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে