পটুয়াখালী প্রতিনিধি
নির্বাচনে অংশ নিতে ১২ কোটি টাকার প্রস্তাব দিয়েছিল হাসিনা সরকার বলে দাবি করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে পটুয়াখালী গণ অধিকার পরিষদের জেলা কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন।
নুরুল হক নূর বলেন, ‘গত সরকারের আমলে শেখ হাসিনা টেলিফোন করে আমাদের নির্বাচনে যেতে অনুরোধ করেছেন। গণভবনে নিয়ে গেছেন, গণভবনে গিয়ে আমরা মাথা বিক্রি করে দিইনি, বিবেক বিক্রি করে দিইনি। শেখ হাসিনার টেলিফোনে, ডিজিএফআই, এনএসআইয়ের চাপের পর ওষুধের কার্টুনে করে ১২ কোটি টাকা নিয়ে এসেছিল। কিন্তু আমরা পরিষ্কারভাবেই বলেছি, বাংলাদেশের মানুষ এ রকম একটি রাজনৈতিক সংকটকালীন সময় আমাদের মতো তরুণদের নিয়ে আশাবাদী। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে তরুণেরা ভবিষ্যতে একটা ভালো কিছু করতে পারবে। আমরা যদি বিক্রি হয়ে যাই তবে মানুষ হতাশ হবে যে এই দেশে আর কিছু হবে না। এ কারণেই এই স্রোতের বিপরীতে প্রতিকূল সময়ে আপসহীন থেকে এই পট পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে গেছি।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এই গণ-আন্দোলন আমরা যখন শুরু করেছিলাম, তখন অল্প কিছু ছাত্ররা শুরু করেছিলাম। সেটার জন্য আমরা হামলা-মামলার শিকার হয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮ বছর পর ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আমি ভিপি নির্বাচিত হয়েছি, কিন্তু নির্বাচিত হয়ে ২৫ বার হামলা-মামলার শিকার হয়েছি।’
ভিপি নূর বলেন, ‘পটুয়াখালীর মতো দেশের বিভিন্ন এলাকায় দুই একটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের উৎপাত শুরু হয়েছে। তারা বিভিন্নজনকে হামলার হুমকি দিচ্ছে। সাংবাদিকদের হয়রানি করছে, ঢালাওভাবে আওয়ামী লীগের ট্যাগ দিচ্ছে। মামলা বাণিজ্য শুরু হয়েছে। আন্দোলন করল ছাত্র-জনতা আর এরা শুরু করেছে হামলা-মামলা, মিষ্টি খাওয়ার ব্যবসা। এরা যে মাথা গজিয়েছে, তা এখনই ভেঙে দিতে হবে।’
মতবিনিময় সভায় গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য কৃষিবিদ শহিদুল ইসলাম ফাহিম, জেলা সভাপতি নজরুল ইসলাম লিটু, সাধারণ সম্পাদক শাহ আলমসহ গণ অধিকার পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সাংগঠনিক সফরে গত তিন দিন ধরে নুরুল হক নূর পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সমাবেশ করছেন।
নির্বাচনে অংশ নিতে ১২ কোটি টাকার প্রস্তাব দিয়েছিল হাসিনা সরকার বলে দাবি করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে পটুয়াখালী গণ অধিকার পরিষদের জেলা কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন।
নুরুল হক নূর বলেন, ‘গত সরকারের আমলে শেখ হাসিনা টেলিফোন করে আমাদের নির্বাচনে যেতে অনুরোধ করেছেন। গণভবনে নিয়ে গেছেন, গণভবনে গিয়ে আমরা মাথা বিক্রি করে দিইনি, বিবেক বিক্রি করে দিইনি। শেখ হাসিনার টেলিফোনে, ডিজিএফআই, এনএসআইয়ের চাপের পর ওষুধের কার্টুনে করে ১২ কোটি টাকা নিয়ে এসেছিল। কিন্তু আমরা পরিষ্কারভাবেই বলেছি, বাংলাদেশের মানুষ এ রকম একটি রাজনৈতিক সংকটকালীন সময় আমাদের মতো তরুণদের নিয়ে আশাবাদী। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে তরুণেরা ভবিষ্যতে একটা ভালো কিছু করতে পারবে। আমরা যদি বিক্রি হয়ে যাই তবে মানুষ হতাশ হবে যে এই দেশে আর কিছু হবে না। এ কারণেই এই স্রোতের বিপরীতে প্রতিকূল সময়ে আপসহীন থেকে এই পট পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে গেছি।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এই গণ-আন্দোলন আমরা যখন শুরু করেছিলাম, তখন অল্প কিছু ছাত্ররা শুরু করেছিলাম। সেটার জন্য আমরা হামলা-মামলার শিকার হয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮ বছর পর ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আমি ভিপি নির্বাচিত হয়েছি, কিন্তু নির্বাচিত হয়ে ২৫ বার হামলা-মামলার শিকার হয়েছি।’
ভিপি নূর বলেন, ‘পটুয়াখালীর মতো দেশের বিভিন্ন এলাকায় দুই একটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের উৎপাত শুরু হয়েছে। তারা বিভিন্নজনকে হামলার হুমকি দিচ্ছে। সাংবাদিকদের হয়রানি করছে, ঢালাওভাবে আওয়ামী লীগের ট্যাগ দিচ্ছে। মামলা বাণিজ্য শুরু হয়েছে। আন্দোলন করল ছাত্র-জনতা আর এরা শুরু করেছে হামলা-মামলা, মিষ্টি খাওয়ার ব্যবসা। এরা যে মাথা গজিয়েছে, তা এখনই ভেঙে দিতে হবে।’
মতবিনিময় সভায় গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য কৃষিবিদ শহিদুল ইসলাম ফাহিম, জেলা সভাপতি নজরুল ইসলাম লিটু, সাধারণ সম্পাদক শাহ আলমসহ গণ অধিকার পরিষদের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সাংগঠনিক সফরে গত তিন দিন ধরে নুরুল হক নূর পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন উপজেলায় সমাবেশ করছেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে