নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেছেন, আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ পথে এখনো ক্ষমতা হস্তান্তরের সুযোগ রয়েছে। সরকার সেই পথে না হাঁটলে চলমান গণ-আন্দোলন অচিরেই গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেবে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ করে গণতন্ত্র মঞ্চ। বিক্ষোভ মিছিলের পর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন মঞ্চের অন্যতম নেতা ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সাইফুল হক বলেন, সরকার প্রতিটি গ্রামে-ইউনিয়নে সংঘাত ছড়িয়ে দিচ্ছে। সংঘাত সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে তারা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে এবং আফ্রিকার অকার্যকর ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে দেশকে নিয়ে যাচ্ছে। এখনো আলোচনা করে শান্তিপূর্ণ পথে বিদায়ের সুযোগ আছে। যদি সেই সুযোগ সরকার গ্রহণ না করে তবে এই গণ-আন্দোলন অচিরেই গণ-অভ্যুত্থানে পরিণত হবে।
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন নন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। ২০১৪ ও ১৮ সালের মতো আরেকটা পাতানো নীল নকশার নির্বাচনের সহযোগী হবেন না। তাহলে মানুষ সরকারের মতো আপনাদেরও গণদুশমন হিসেবে প্রতিপক্ষ হিসেবে বিবেচনা করবে। সুতরাং তফসিল ঘোষণা স্থগিত রাখুন।
ভারতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সকল বিরোধী দল, সকল জনগণ যেখানে তাদের ভোটের অধিকারের জন্য মুখিয়ে আছে, সরকারের পদত্যাগের জন্য রাজপথে আন্দোলন করছে, সেখানে আপনারা ১৮ কোটি মানুষের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে দাঁড়িয়ে এই ভোট ডাকাতদের সহযোগী হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন না।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন বলেন, ‘সরকার আবারও একটা প্রহসনের নির্বাচন করতে সকল আয়োজন করছে। বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে আমরা ধারাবাহিক লড়াই করে যাচ্ছি। ষড়যন্ত্র করে মানুষের এই আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করা যাবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, সারা জাতি ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা করার আইন, বিধি-বিধান তৈরি করেছিল কিন্তু নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য কলমের এক খোঁচায় সেই পদ্ধতিকে বাদ করে দিলেন। এই পঞ্চদশ সংশোধনী জাতির ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংশোধন হয় নাই। এই সংশোধনী একটি দলের সংশোধনী। এই সংশোধনী মানার জন্য বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ বাধ্য নয়।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু ইউসুফ সেলিম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ।
সরকার দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেছেন, আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ পথে এখনো ক্ষমতা হস্তান্তরের সুযোগ রয়েছে। সরকার সেই পথে না হাঁটলে চলমান গণ-আন্দোলন অচিরেই গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেবে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ করে গণতন্ত্র মঞ্চ। বিক্ষোভ মিছিলের পর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন মঞ্চের অন্যতম নেতা ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সাইফুল হক বলেন, সরকার প্রতিটি গ্রামে-ইউনিয়নে সংঘাত ছড়িয়ে দিচ্ছে। সংঘাত সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে তারা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে এবং আফ্রিকার অকার্যকর ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে দেশকে নিয়ে যাচ্ছে। এখনো আলোচনা করে শান্তিপূর্ণ পথে বিদায়ের সুযোগ আছে। যদি সেই সুযোগ সরকার গ্রহণ না করে তবে এই গণ-আন্দোলন অচিরেই গণ-অভ্যুত্থানে পরিণত হবে।
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন নন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। ২০১৪ ও ১৮ সালের মতো আরেকটা পাতানো নীল নকশার নির্বাচনের সহযোগী হবেন না। তাহলে মানুষ সরকারের মতো আপনাদেরও গণদুশমন হিসেবে প্রতিপক্ষ হিসেবে বিবেচনা করবে। সুতরাং তফসিল ঘোষণা স্থগিত রাখুন।
ভারতের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সকল বিরোধী দল, সকল জনগণ যেখানে তাদের ভোটের অধিকারের জন্য মুখিয়ে আছে, সরকারের পদত্যাগের জন্য রাজপথে আন্দোলন করছে, সেখানে আপনারা ১৮ কোটি মানুষের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে দাঁড়িয়ে এই ভোট ডাকাতদের সহযোগী হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন না।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন বলেন, ‘সরকার আবারও একটা প্রহসনের নির্বাচন করতে সকল আয়োজন করছে। বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে আমরা ধারাবাহিক লড়াই করে যাচ্ছি। ষড়যন্ত্র করে মানুষের এই আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করা যাবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, সারা জাতি ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা করার আইন, বিধি-বিধান তৈরি করেছিল কিন্তু নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য কলমের এক খোঁচায় সেই পদ্ধতিকে বাদ করে দিলেন। এই পঞ্চদশ সংশোধনী জাতির ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংশোধন হয় নাই। এই সংশোধনী একটি দলের সংশোধনী। এই সংশোধনী মানার জন্য বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ বাধ্য নয়।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু ইউসুফ সেলিম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার প্রমুখ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে