অর্ণব সান্যাল
মানুষ সব সময় জীবনে ‘তুলনামূলক ভালো’ বিকল্প খোঁজে। যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার বা নিজের অবস্থা সম্পর্কে মূল্যায়নের ক্ষেত্রে এভাবেই উপসংহারে পৌঁছায় মানুষ। তবে কখনো কখনো ‘ভালো’ বিকল্প খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন হয়ে যায়। তখন ‘বাজে’ বিকল্পের মধ্যেই যেটি একটু কম বাজে, সেটিকে মাথা পেতে নিতে হয়। আমরাও কি এখন সেই অবস্থায় আছি?
এমন প্রশ্নের চটজলদি উত্তর দেওয়া অস্বস্তির। উত্তর খুঁজতে গিয়ে আবার হতাশা দেখা দেওয়াও স্বাভাবিক। হয়তো ‘রাজকুমারী’ সিনেমায় কিশোর কুমারের গাওয়া সেই বিখ্যাত গানে ঠোঁট দুলে উঠতে পারে। ‘এ কী হলো, কেন হলো, কীভাবে হলো…’ বলে উঠতে পারে মন। সেই আপাত হতাশার ভয় মনে নিয়েই চলুন উত্তর খোঁজা যাক। পরীক্ষার খাতায় প্রশ্নের উত্তর না লিখতে পারলে তো ফেল করতে হবে!
শুরুতেই চলে আসে আসিফ মাহমুদের কথা। বাস ধর্মঘটের কারণে চাকরির পরীক্ষা দিতে গিয়ে নাজেহাল হয়েছিলেন তিনি। বলেছিলেন, ‘টাকার টান বইলা সাত দিন ধইরা শুধু ভর্তা-ভাত খাইতেছি। অথচ আজকে সিএনজিতে কইরা পরীক্ষা দিতে আসা লাগল। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা ছাড়া এইটারে আর কী বলব।’
টাকার অভাবে ভর্তা-ভাত যাঁরা খেতে বাধ্য হন, তাঁদের জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশায় চড়ে পরীক্ষা দিতে যাওয়াটা সত্যিই খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি বাজানোর মতো। এহেন অবস্থায় আসিফদের যাঁরা ফেললেন, তাঁরা এ দেশে ক্ষমতার চর্চা করেন। সেই সর্বগ্রাসী ক্ষমতা সব গিলে ফেলে। আসিফের ভর্তা-ভাত সেখানে খুঁদকুড়ো। তাঁরা জানেন, ‘মাস্তানি’ করলেও বেশ ভালোভাবেই টিকে থাকা যায় এই রাষ্ট্রযন্ত্রে। তাই সুযোগ পেলেই বাড়িয়ে নেন নিজেদের ‘দাম’। তা বাড়তে বাড়তে আকাশে পৌঁছালেও নষ্ট হয় না আরও ওপরে ওঠার আকাঙ্ক্ষা। দৃষ্টি তখন যায় মহাকাশে।
আর মহাকাশে মাথা তোলার জন্য মড়াদের আরও বেশি করে মারা হয়। তাঁদের ঘাড়ে খাঁড়ার ঘা পড়ে বারংবার। কখনো কর্তৃপক্ষ তা করতে চায় লোকসান কমাতে নয়, মুনাফার হার বাড়াতে। আবার কখনো কর্তৃপক্ষের ‘আদুরে সন্তানেরা’ বলে ওঠে ‘আমি খেলব না’! তখন দুই পক্ষে বেশ এক রগরগে নাটক হয়। শেষ অঙ্কটা হয়ে যায় ঠিক বাংলা সিনেমার ‘হ্যাপি এন্ডিং’।
এমন অবস্থায় আসিফের মতো নাগরিকেরা দুই খারাপের মধ্যে ‘অপেক্ষাকৃত ভালো’ খুঁজতে বাধ্য হন। বেঁচে থাকতে হলে কিছু ‘সান্ত্বনা’ তো লাগে। আর তার জন্যই এই খোঁজ। হয়তো তখন ভাতের বদলে ভাতের মাড় পেলেও একজন ভেবে বসে, ‘কয়জনের ভাগ্যে আর এতটা জোটে?’
বছরখানেক আগে প্রচারিত ‘পাত্রী চাই’ নামের একটি নাটক সম্প্রতি দেখা হলো। পরিচালনায় ছিলেন সালাউদ্দিন লাভলু, রচনায় বৃন্দাবন দাস। নাটকটিতে চঞ্চল চৌধুরী, আ খ ম হাসানসহ আরও অনেক জনপ্রিয় শিল্পী অভিনয় করেছিলেন। গল্পটা এমন—প্রধান চরিত্র পেয়ার আলী বিয়ে করার জন্য পাত্রী দেখে বেড়াচ্ছেন। একপর্যায়ে তাঁর শততম পাত্রী দেখতে যাওয়ার খবর স্থানীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়ে যায়। আর তাতেই ভন্ডুল হয়ে যায় পেয়ার আলীর পাত্রী দেখা, এমনকি মারও খেতে হয়। ওই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই পেয়ার আলীর মেজাজ উঠে যায় সপ্তমে। কিন্তু পেয়ারের এক বন্ধু বলে ওঠে, যে কারণেই (ইতিবাচক বা নেতিবাচক) হোক, পত্রিকায় নাম আসাটা তো খারাপ নয়! তিনি বলে ওঠেন, ‘কজনের ভাগ্যে এবা করে ক্যাবা হয়?’
আমাদের অবস্থাও এখন অনেকটা এমনই। আমরা হাজারোবার ঠকতে ঠকতে এখন ‘মন্দের ভালো’ খোঁজার চেষ্টায় আছি। ভাবছি, সেটাই আর কজনের কপালে থাকে!
যদিও সেই বেছে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না বগুড়ার বিশু বিশ্বাস। ‘বকশিশ’ কম দেওয়ায় তাঁর ছেলেটা যে মরেই গেল। ৫০ টাকা কম দেওয়ায় অক্সিজেন মাস্ক খুলে রোগীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শজিমেক) এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে। ঘটনার পর হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যাওয়া আসাদুজ্জামান ধলু নামের ওই কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এরই মধ্যে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অবশ্য কমিটির প্রতিবেদন আসার আগেই ধলু গতকাল শুক্রবার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
কথা হলো, শিক্ষার্থী বিকাশ চন্দ্র দাশকে হাজার কোটি টাকা দিয়েও আর ফিরিয়ে আনা যাবে না। এমন হয়রানির বিষয়টি তো আর নতুন নয়। যাঁদের অনন্যোপায় হয়েই সরকারি চিকিৎসাসেবা নিতে হয়, তাঁরা তিক্ত অভিজ্ঞতা হরহামেশাই পান। তার দায় কি সরকারি কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে? এখন হয়তো অনেকেই বলবেন এই ‘মৃত্যু’ অনাকাঙ্ক্ষিত। কিন্তু দীর্ঘদিনের কর্তৃপক্ষীয় প্রশ্রয়ে তৈরি হওয়া অনিয়মের রাজ্যে এমন ‘হত্যা’ কি অনুমিত ছিল না? সব হত্যার খবর আমাদের কান অবধি আসে তো?
থাক, কান টেনে আর লম্বা না করি। যাদের কানের পর্দা থাকার কথা, তাঁরাই তো বধির হয়ে আছেন। এসব নিয়ে ভাবার চেয়ে বরং ‘তুলনামূলক’ ভালোর দিকে যাই। নাটকের কাহিনির মতো অসহায় হিসেবে হোক বা ভুক্তভোগী হিসেবে, পত্রিকার পাতায় আমাদের নাম তো উঠছে! কজনের ভাগ্যে এবা করে ক্যাবা হয়?
মানুষ সব সময় জীবনে ‘তুলনামূলক ভালো’ বিকল্প খোঁজে। যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার বা নিজের অবস্থা সম্পর্কে মূল্যায়নের ক্ষেত্রে এভাবেই উপসংহারে পৌঁছায় মানুষ। তবে কখনো কখনো ‘ভালো’ বিকল্প খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন হয়ে যায়। তখন ‘বাজে’ বিকল্পের মধ্যেই যেটি একটু কম বাজে, সেটিকে মাথা পেতে নিতে হয়। আমরাও কি এখন সেই অবস্থায় আছি?
এমন প্রশ্নের চটজলদি উত্তর দেওয়া অস্বস্তির। উত্তর খুঁজতে গিয়ে আবার হতাশা দেখা দেওয়াও স্বাভাবিক। হয়তো ‘রাজকুমারী’ সিনেমায় কিশোর কুমারের গাওয়া সেই বিখ্যাত গানে ঠোঁট দুলে উঠতে পারে। ‘এ কী হলো, কেন হলো, কীভাবে হলো…’ বলে উঠতে পারে মন। সেই আপাত হতাশার ভয় মনে নিয়েই চলুন উত্তর খোঁজা যাক। পরীক্ষার খাতায় প্রশ্নের উত্তর না লিখতে পারলে তো ফেল করতে হবে!
শুরুতেই চলে আসে আসিফ মাহমুদের কথা। বাস ধর্মঘটের কারণে চাকরির পরীক্ষা দিতে গিয়ে নাজেহাল হয়েছিলেন তিনি। বলেছিলেন, ‘টাকার টান বইলা সাত দিন ধইরা শুধু ভর্তা-ভাত খাইতেছি। অথচ আজকে সিএনজিতে কইরা পরীক্ষা দিতে আসা লাগল। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা ছাড়া এইটারে আর কী বলব।’
টাকার অভাবে ভর্তা-ভাত যাঁরা খেতে বাধ্য হন, তাঁদের জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশায় চড়ে পরীক্ষা দিতে যাওয়াটা সত্যিই খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি বাজানোর মতো। এহেন অবস্থায় আসিফদের যাঁরা ফেললেন, তাঁরা এ দেশে ক্ষমতার চর্চা করেন। সেই সর্বগ্রাসী ক্ষমতা সব গিলে ফেলে। আসিফের ভর্তা-ভাত সেখানে খুঁদকুড়ো। তাঁরা জানেন, ‘মাস্তানি’ করলেও বেশ ভালোভাবেই টিকে থাকা যায় এই রাষ্ট্রযন্ত্রে। তাই সুযোগ পেলেই বাড়িয়ে নেন নিজেদের ‘দাম’। তা বাড়তে বাড়তে আকাশে পৌঁছালেও নষ্ট হয় না আরও ওপরে ওঠার আকাঙ্ক্ষা। দৃষ্টি তখন যায় মহাকাশে।
আর মহাকাশে মাথা তোলার জন্য মড়াদের আরও বেশি করে মারা হয়। তাঁদের ঘাড়ে খাঁড়ার ঘা পড়ে বারংবার। কখনো কর্তৃপক্ষ তা করতে চায় লোকসান কমাতে নয়, মুনাফার হার বাড়াতে। আবার কখনো কর্তৃপক্ষের ‘আদুরে সন্তানেরা’ বলে ওঠে ‘আমি খেলব না’! তখন দুই পক্ষে বেশ এক রগরগে নাটক হয়। শেষ অঙ্কটা হয়ে যায় ঠিক বাংলা সিনেমার ‘হ্যাপি এন্ডিং’।
এমন অবস্থায় আসিফের মতো নাগরিকেরা দুই খারাপের মধ্যে ‘অপেক্ষাকৃত ভালো’ খুঁজতে বাধ্য হন। বেঁচে থাকতে হলে কিছু ‘সান্ত্বনা’ তো লাগে। আর তার জন্যই এই খোঁজ। হয়তো তখন ভাতের বদলে ভাতের মাড় পেলেও একজন ভেবে বসে, ‘কয়জনের ভাগ্যে আর এতটা জোটে?’
বছরখানেক আগে প্রচারিত ‘পাত্রী চাই’ নামের একটি নাটক সম্প্রতি দেখা হলো। পরিচালনায় ছিলেন সালাউদ্দিন লাভলু, রচনায় বৃন্দাবন দাস। নাটকটিতে চঞ্চল চৌধুরী, আ খ ম হাসানসহ আরও অনেক জনপ্রিয় শিল্পী অভিনয় করেছিলেন। গল্পটা এমন—প্রধান চরিত্র পেয়ার আলী বিয়ে করার জন্য পাত্রী দেখে বেড়াচ্ছেন। একপর্যায়ে তাঁর শততম পাত্রী দেখতে যাওয়ার খবর স্থানীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়ে যায়। আর তাতেই ভন্ডুল হয়ে যায় পেয়ার আলীর পাত্রী দেখা, এমনকি মারও খেতে হয়। ওই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই পেয়ার আলীর মেজাজ উঠে যায় সপ্তমে। কিন্তু পেয়ারের এক বন্ধু বলে ওঠে, যে কারণেই (ইতিবাচক বা নেতিবাচক) হোক, পত্রিকায় নাম আসাটা তো খারাপ নয়! তিনি বলে ওঠেন, ‘কজনের ভাগ্যে এবা করে ক্যাবা হয়?’
আমাদের অবস্থাও এখন অনেকটা এমনই। আমরা হাজারোবার ঠকতে ঠকতে এখন ‘মন্দের ভালো’ খোঁজার চেষ্টায় আছি। ভাবছি, সেটাই আর কজনের কপালে থাকে!
যদিও সেই বেছে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না বগুড়ার বিশু বিশ্বাস। ‘বকশিশ’ কম দেওয়ায় তাঁর ছেলেটা যে মরেই গেল। ৫০ টাকা কম দেওয়ায় অক্সিজেন মাস্ক খুলে রোগীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শজিমেক) এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে। ঘটনার পর হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যাওয়া আসাদুজ্জামান ধলু নামের ওই কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এরই মধ্যে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অবশ্য কমিটির প্রতিবেদন আসার আগেই ধলু গতকাল শুক্রবার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
কথা হলো, শিক্ষার্থী বিকাশ চন্দ্র দাশকে হাজার কোটি টাকা দিয়েও আর ফিরিয়ে আনা যাবে না। এমন হয়রানির বিষয়টি তো আর নতুন নয়। যাঁদের অনন্যোপায় হয়েই সরকারি চিকিৎসাসেবা নিতে হয়, তাঁরা তিক্ত অভিজ্ঞতা হরহামেশাই পান। তার দায় কি সরকারি কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে? এখন হয়তো অনেকেই বলবেন এই ‘মৃত্যু’ অনাকাঙ্ক্ষিত। কিন্তু দীর্ঘদিনের কর্তৃপক্ষীয় প্রশ্রয়ে তৈরি হওয়া অনিয়মের রাজ্যে এমন ‘হত্যা’ কি অনুমিত ছিল না? সব হত্যার খবর আমাদের কান অবধি আসে তো?
থাক, কান টেনে আর লম্বা না করি। যাদের কানের পর্দা থাকার কথা, তাঁরাই তো বধির হয়ে আছেন। এসব নিয়ে ভাবার চেয়ে বরং ‘তুলনামূলক’ ভালোর দিকে যাই। নাটকের কাহিনির মতো অসহায় হিসেবে হোক বা ভুক্তভোগী হিসেবে, পত্রিকার পাতায় আমাদের নাম তো উঠছে! কজনের ভাগ্যে এবা করে ক্যাবা হয়?
আমি দুই মাস আগেই বলেছিলাম, নভেম্বরে পরিস্থিতি খারাপ হবে। আমি সেটা দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখার মাধ্যমে তুলে ধরেছিলাম। এবারের ডেঙ্গু পরিস্থিতিটা আগের বছরগুলোর মতো না। অন্যান্য বছরে নভেম্বরের দিকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি কমে আসতে শুরু করে।
৬ ঘণ্টা আগেআজ ১৭ নভেম্বর, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুদিবস। ১৯৭৬ সালের এ দিনে তিনি এক বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ইতিহাস পেছনে ফেলে পরলোকগমন করেন। আজীবন সংগ্রামী ভাসানী কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সোচ্চার থাকার পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বাধীনতারও ছিলেন প্রথম প্রবক্তা।
৭ ঘণ্টা আগেসকালের আলোয় মনটা অকারণে আনমনা হয়ে যায়। মনের কোণে হঠাৎ বেজে ওঠে চেনা গানের সুর—‘কোন পুরাতন প্রাণের টানে...।’ মন ছুটে যায় সেই ছেলেবেলায়, যখন ঋতুবদল ঘটত গানের সুরেই।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশে শেখ হাসিনার দীর্ঘস্থায়ী দুঃশাসনের অবসান হয়েছে। ক্ষমতা পেয়েছে অন্তর্বর্তী এক সরকার, যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন অরাজনৈতিক অথচ বিশ্বখ্যাত ব্যক্তি, বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৭ ঘণ্টা আগে