নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বা অন্য কাউকে সরকার কোনো হয়রানি করছে না দাবি করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, শ্রম অধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার প্রতিকারের জন্য আদালত রায় দিচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আনিসুল হক এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিচারিক আদালত সাক্ষ্যপ্রমাণে কনভিন্স হয়ে সাজা দিয়েছেন, আপিল করার সুযোগ আছে। তাই আপিলের কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের অপেক্ষা করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে ১২০ জন সিনেটর, আরও অন্যদের নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্টে এ রকম বিজ্ঞাপন দেওয়া যে আমরা ড. ইউনসূকে হয়রানি করছি, সেই প্রেক্ষাপটে আমি বলতে চাই, সরকার ইউনূস কিংবা কাউকে হয়রানি করতে কিছু করছে না। শ্রম অধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার প্রতিকার পেতে আদালতে গেছে, আদালত সেই রায় দিচ্ছে।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে যে শ্রমিকেরা মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল, তারা আশ্বাস পেয়েছিল বলেই মামলা প্রত্যাহার করেছে। আইনে এমন কোনো সুযোগ আছে? সেই আশ্বাস কতটুকু পূরণ হলো বা আদৌ পূরণ হলো কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, শ্রম আদালত ও শ্রম বিভাগেরও আছে। এই মামলা শ্রমিকেরা তুলে নেওয়ার পরে যদি শ্রম বিভাগ গিয়ে খোঁচাখুঁচি করত যে তাদের আশ্বাস পূরণ হয়নি, সেটাও দেখা গেছে, ওরা পায়নি। সেটা নিয়ে মামলা চলছে।
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, কর ফাঁকির মামলায় আপিল বিভাগ পর্যন্ত গিয়ে পরাজিত হয়ে সাড়ে ১২ কোটি টাকা কর তিনি (ইউনূস) দিয়েছিলেন। এটার অর্থ আপনারাই বোঝেন। কর ফাঁকি না দিলে কেউ সাড়ে ১২ কোটি টাকা দেয় না। কর ফাঁকির মামল তাঁর বিরুদ্ধে আছে।
ব্যক্তি স্বার্থে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী। তাহলে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হওয়া জরুরি— এমন মন্তব্যের পাল্টায় আনিসুল হক বলেন, ‘সেটাকে মোকাবিলা করার জন্যই তো আমরা সংবাদ সম্মেলন করছি। আমরা জনসমক্ষে প্রচারমাধ্যম দিয়ে সত্য তুলে ধরব।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইউনূসকে নিয়ে ১২০ জন বিশিষ্ট নাগরিক বিবৃতি দিয়েছেন, তার আগে ১২ সিনেটর দিয়েছেন। অবশ্যই বাংলাদেশের জনগণ জানতে চায়, এগুলো যে করা হচ্ছে, সে ব্যাপারে সরকারের মন্তব্য কী। সে কারণে সরকারের মন্তব্য আমি জাতির উদ্দেশ্যে তুলে ধরেছি।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। আমরা কারও অঙ্গুলি হেলনে চলি না, আমাদের দেশে আইন আছে, সেই আইনে দেশ চালাই।’
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস বা অন্য কাউকে সরকার কোনো হয়রানি করছে না দাবি করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, শ্রম অধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার প্রতিকারের জন্য আদালত রায় দিচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আনিসুল হক এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিচারিক আদালত সাক্ষ্যপ্রমাণে কনভিন্স হয়ে সাজা দিয়েছেন, আপিল করার সুযোগ আছে। তাই আপিলের কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের অপেক্ষা করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে ১২০ জন সিনেটর, আরও অন্যদের নিয়ে ওয়াশিংটন পোস্টে এ রকম বিজ্ঞাপন দেওয়া যে আমরা ড. ইউনসূকে হয়রানি করছি, সেই প্রেক্ষাপটে আমি বলতে চাই, সরকার ইউনূস কিংবা কাউকে হয়রানি করতে কিছু করছে না। শ্রম অধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার প্রতিকার পেতে আদালতে গেছে, আদালত সেই রায় দিচ্ছে।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে যে শ্রমিকেরা মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছিল, তারা আশ্বাস পেয়েছিল বলেই মামলা প্রত্যাহার করেছে। আইনে এমন কোনো সুযোগ আছে? সেই আশ্বাস কতটুকু পূরণ হলো বা আদৌ পূরণ হলো কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, শ্রম আদালত ও শ্রম বিভাগেরও আছে। এই মামলা শ্রমিকেরা তুলে নেওয়ার পরে যদি শ্রম বিভাগ গিয়ে খোঁচাখুঁচি করত যে তাদের আশ্বাস পূরণ হয়নি, সেটাও দেখা গেছে, ওরা পায়নি। সেটা নিয়ে মামলা চলছে।
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, কর ফাঁকির মামলায় আপিল বিভাগ পর্যন্ত গিয়ে পরাজিত হয়ে সাড়ে ১২ কোটি টাকা কর তিনি (ইউনূস) দিয়েছিলেন। এটার অর্থ আপনারাই বোঝেন। কর ফাঁকি না দিলে কেউ সাড়ে ১২ কোটি টাকা দেয় না। কর ফাঁকির মামল তাঁর বিরুদ্ধে আছে।
ব্যক্তি স্বার্থে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী। তাহলে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হওয়া জরুরি— এমন মন্তব্যের পাল্টায় আনিসুল হক বলেন, ‘সেটাকে মোকাবিলা করার জন্যই তো আমরা সংবাদ সম্মেলন করছি। আমরা জনসমক্ষে প্রচারমাধ্যম দিয়ে সত্য তুলে ধরব।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইউনূসকে নিয়ে ১২০ জন বিশিষ্ট নাগরিক বিবৃতি দিয়েছেন, তার আগে ১২ সিনেটর দিয়েছেন। অবশ্যই বাংলাদেশের জনগণ জানতে চায়, এগুলো যে করা হচ্ছে, সে ব্যাপারে সরকারের মন্তব্য কী। সে কারণে সরকারের মন্তব্য আমি জাতির উদ্দেশ্যে তুলে ধরেছি।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। আমরা কারও অঙ্গুলি হেলনে চলি না, আমাদের দেশে আইন আছে, সেই আইনে দেশ চালাই।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে