বিশেষ প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানে সরকার পতনের দিন ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হতে পারে। পাশাপাশি ঐতিহাসিক ৭ মার্চসহ আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গত সেপ্টেম্বর মাসে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আটটি জাতীয় দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সদ্যবিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন ৭ অক্টোবর এক চিঠিতে ওই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। দিবসগুলো বাতিল করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শিগগিরই পরিপত্র জারি করবে বলে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস বাতিল করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ ছাড়া বাতিল হতে যাওয়া অন্য দিবসগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের জন্ম ও মৃত্যু–সংক্রান্ত দিবস রয়েছে পাঁচটি।
এর মধ্যে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস বাতিল হতে যাচ্ছে।
এ ছাড়া ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানে সরকার পতনের দিন ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হতে পারে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। সে ক্ষেত্রে ৫ আগস্টকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করে ওই দিন ছুটি ঘোষণার পরিকল্পনা করছে সরকার।
তবে ৫ আগস্ট কি নামে উদ্যাপান করা হবে, সে বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হবে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানে সরকার পতনের দিন ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হতে পারে। পাশাপাশি ঐতিহাসিক ৭ মার্চসহ আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গত সেপ্টেম্বর মাসে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আটটি জাতীয় দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
সদ্যবিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন ৭ অক্টোবর এক চিঠিতে ওই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। দিবসগুলো বাতিল করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শিগগিরই পরিপত্র জারি করবে বলে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস এবং ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস বাতিল করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ ছাড়া বাতিল হতে যাওয়া অন্য দিবসগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের জন্ম ও মৃত্যু–সংক্রান্ত দিবস রয়েছে পাঁচটি।
এর মধ্যে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস বাতিল হতে যাচ্ছে।
এ ছাড়া ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানে সরকার পতনের দিন ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হতে পারে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। সে ক্ষেত্রে ৫ আগস্টকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করে ওই দিন ছুটি ঘোষণার পরিকল্পনা করছে সরকার।
তবে ৫ আগস্ট কি নামে উদ্যাপান করা হবে, সে বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হবে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে