নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষাসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় ফরম পূরণের ক্ষেত্রে এখন থেকে অভিভাবক হিসেবে বাবা, মা, আইনগত অভিভাবক—যেকোনো একজনের নাম লেখা যাবে। এসএসসিতে মায়ের নাম দিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ চেয়ে এক শিক্ষার্থীর করা রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ মঙ্গলবার এ রায় দেন বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
হাইকোর্টের রায়ে শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার্থীর তথ্য সংক্রান্ত ফরম (এসআইএফ) সংশোধনের মাধ্যমে ‘বাবা’ অথবা ‘মা’ অথবা ‘আইনগত অভিভাবকের’ নাম যুক্ত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে অভিভাবকের ঘরে বাবা অথবা মা অথবা আইনগত অভিভাবক—এই তিন বিকল্পের যেকোনো একটি দিয়েই ফরম পূরণ করা যাবে।
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার (এসএসসি) পর্যায়ে বাবার নাম না দিয়ে মায়ের নাম দিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণের সুযোগ নিয়ে ১৪ বছর আগে করা এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ এ রায় এল।
রিটের পক্ষে থাকা আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা বলেন, ‘বাবা অথবা মা অথবা আইনগত অভিভাবক—যেকোনো একজনের নাম দিয়ে শিক্ষাসংক্রান্ত ফরম পূরণ করা যাবে। বাবার নাম থাকতেই হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা আর থাকল না। অর্থাৎ বাবার নামের কারণে কাউকে যেন শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত হতে না হয়।’
এর আগে ২০০৭ সালের ২৮ মার্চ ‘বাবার পরিচয় নেই, বন্ধ হলো মেয়ের লেখাপড়া’ শিরোনামে একটি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদনে ঠাকুরগাঁওয়ের এক শিক্ষার্থীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘আমি বাবার নামটি রেজিস্ট্রেশন ফরমে লিখতে পারিনি। কারণ ওই লোকটি আমাদের স্বীকৃতি দেয়নি। তাঁর নাম না লেখায় আমার রেজিস্ট্রেশন কার্ডও আসেনি। আমি এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারলাম না।’
পরে ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে ২০০৯ সালে রিট করে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ও নারীপক্ষ। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। চূড়ান্ত শুনানি শেষে মঙ্গলবার রায় দেন হাইকোর্ট।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা, এস এম রেজাউল করিম ও আয়েশা আক্তার। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।
শিক্ষাসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় ফরম পূরণের ক্ষেত্রে এখন থেকে অভিভাবক হিসেবে বাবা, মা, আইনগত অভিভাবক—যেকোনো একজনের নাম লেখা যাবে। এসএসসিতে মায়ের নাম দিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ চেয়ে এক শিক্ষার্থীর করা রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ মঙ্গলবার এ রায় দেন বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
হাইকোর্টের রায়ে শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার্থীর তথ্য সংক্রান্ত ফরম (এসআইএফ) সংশোধনের মাধ্যমে ‘বাবা’ অথবা ‘মা’ অথবা ‘আইনগত অভিভাবকের’ নাম যুক্ত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে অভিভাবকের ঘরে বাবা অথবা মা অথবা আইনগত অভিভাবক—এই তিন বিকল্পের যেকোনো একটি দিয়েই ফরম পূরণ করা যাবে।
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার (এসএসসি) পর্যায়ে বাবার নাম না দিয়ে মায়ের নাম দিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণের সুযোগ নিয়ে ১৪ বছর আগে করা এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ এ রায় এল।
রিটের পক্ষে থাকা আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা বলেন, ‘বাবা অথবা মা অথবা আইনগত অভিভাবক—যেকোনো একজনের নাম দিয়ে শিক্ষাসংক্রান্ত ফরম পূরণ করা যাবে। বাবার নাম থাকতেই হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা আর থাকল না। অর্থাৎ বাবার নামের কারণে কাউকে যেন শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত হতে না হয়।’
এর আগে ২০০৭ সালের ২৮ মার্চ ‘বাবার পরিচয় নেই, বন্ধ হলো মেয়ের লেখাপড়া’ শিরোনামে একটি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদনে ঠাকুরগাঁওয়ের এক শিক্ষার্থীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ‘আমি বাবার নামটি রেজিস্ট্রেশন ফরমে লিখতে পারিনি। কারণ ওই লোকটি আমাদের স্বীকৃতি দেয়নি। তাঁর নাম না লেখায় আমার রেজিস্ট্রেশন কার্ডও আসেনি। আমি এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারলাম না।’
পরে ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে ২০০৯ সালে রিট করে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ও নারীপক্ষ। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। চূড়ান্ত শুনানি শেষে মঙ্গলবার রায় দেন হাইকোর্ট।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা, এস এম রেজাউল করিম ও আয়েশা আক্তার। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৬ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৭ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৮ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৮ ঘণ্টা আগে