অনলাইন ডেস্ক
বারহাট্টা (নেত্রকোনা): বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি নির্মলেন্দু গুণের আজ ৭৭তম জন্মদিন। ১৯৪৫ সালে ২১ জুন (৭ আষাঢ়) তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা এবং বর্তমান নেত্রকোনার কাশবন গ্রামে জন্ম তাঁর। নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার একজন গর্বিত সন্তান কবি নির্মলেন্দু গুণ। নারী, প্রেম, শ্রেণি সংগ্রাম ও স্বৈরাচার বিরোধিতা— এ তিন বিষয় নিয়েই মূলত নির্মলেন্দু গুণের কবিতা। আবেগী ভাষা, সহজ গাঁথুনি ও পরিচিত শব্দগুলোর নান্দনিক উপস্থাপনের মাধ্যমে তাঁর কবিতা সব শ্রেণির পাঠকের কাছে সমাদৃত।
তিনি নির্মলেন্দু গুণ নামে সবার কাছে পরিচিত হলেও তার পুরো নাম নির্মলেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী। তাঁর বাবা সুখেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী ও মা বীণাপাণি। কবি মাত্র চার বছর বয়সে মাকে হারান। বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করলে নতুন মা চারুবালার কাছেই লেখাপড়ায় হাতেখড়ি হয় তাঁর। তৃতীয় শ্রেণিতে প্রথম বারহাট্টা স্কুলে ভর্তি হন। বর্তমান বারহাট্টা সিকেপি সরকারি পাইলট হাই স্কুল (তখন সিকেপি পাইলট হাই স্কুল ছিল) অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় কবি প্রতিভার বিকাশ শুরু হয়।
১৯৬২ সালে দুই বিষয়ে লেটারসহ মেট্রিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ পান তিনি। তখন বাবা তাঁর মাথায় হাত রেখে আশীর্বাদ করে বলেছিলেন, ‘কৃষ্ণ কৃপাহি কেবলম’। এরপর কবি আইএসসি পড়তে চলে আসেন ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজে। পরে বাবার অনুরোধে ভর্তি হন নেত্রকোনা কলেজে। ১৯৬৪ সালে আইএসসি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডের ১১৯ জন প্রথম বিভাগ অর্জনকারীর মধ্যে নেত্রকোনা কলেজের একমাত্র তিনিই ছিলেন। পরে তিনি চান্স পান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে। কিন্তু ভর্তির প্রস্তুতিকালে হঠাৎ হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা শুরু হলে তিনি গ্রামে ফিরে আসেন। পরে ঢাকার অবস্থার উন্নতি হলেও তিনি ফিরে এসে আর ভর্তি হতে পারেননি। আবারও ফিরে আসেন গ্রামে।
১৯৬৯ সালে প্রাইভেটে বিএ পাস করেন নির্মলেন্দু গুণ। ১৯৬৫ সালে বুয়েটে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও ভর্তি হওয়া হয়নি। কবির প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয় মেট্রিক পরীক্ষার আগে। নেত্রকোনা থেকে প্রকাশিত ‘উত্তর আকাশ’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় নির্মলেন্দু গুণের প্রথম কবিতা ‘নতুন কাণ্ডারী’। ১৯৬৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ‘সাপ্তাহিক জনতা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় ‘কোন এক সংগ্রামীর দৃষ্টিতে’। নিজের সম্পাদনায় বের করেন ‘সূর্য ফসল’ সংকলন। কাজ করেন আব্দুল্লাহ্ আবু সায়ীদের ‘কণ্ঠস্বর’ পত্রিকায়। ৬ দফা আন্দোলন শুরু হলে কবি বঙ্গবন্ধুকে একটি কবিতা উৎসর্গ করেন। পরে সেটি ‘সংবাদ’ পত্রিকায় ছাপা হয়। পরে কবি ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি সহপাঠী হিসেবে পান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কন্যা শেখ হাসিনাকে। ১৯৬৭ সালে কবি শামসুর রাহমান, কবি আল মাহমুদ, কবি সিকান্দার আবু জাফর প্রমুখ বাংলা সাহিত্যের প্রধান কবিদের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। ১৯৬৮ সালের ২৯ জুলাই হোটেল পূর্বাণীতে তরুণ কবিদের কবিতা পাঠের আসরে সুযোগ পান তিনি। পত্রিকা ও টেলিভিশনের মাধ্যমে প্রচার পায় এ কবিতা পাঠের আসর। এ সুযোগ তাঁকে পাঠক ও কবি মহলে পরিচিতি এনে দেয়। ঊনসত্তুরের প্রথম দিকে রেডিওতে কবিতা পাঠের আসরে ডাক পড়ে নির্মলেন্দু গুণের। এ সময় ঢাকায় তাঁর প্রচুর কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে।
১৯৭০ সালের ২১ জুলাই কবির ‘ফসল বিনাসী হাওয়া’ কলাম প্রকাশিত হয়। তরুণ কবিদের কবিতা পাঠের আসরে পাঠ করেন তাঁর বিখ্যাত কবিতা ‘হুলিয়া’। ‘হুলিয়া’ তাঁকে কবি খ্যাতি এনে দেয়। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘প্রেমাংশুর রক্ত চাই’। কবি নির্মলেন্দু গুণ আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সম্পাদিত কণ্ঠস্বর, আহমদ রফিক সম্পাদিত নাগরিক, পরিক্রম ও জোনাকি ইংরেজি পত্রিকা পিপলস, গণকণ্ঠ, সংবাদ ও দৈনিক বাংলার বাণী, বাংলাবাজার ও দৈনিক আজকের আওয়াজ পত্রিকায় কাজ করেছেন।
তার গল্পগ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য, আপন দলের মানুষ, ছড়ার বই সোনার কুঠার, আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ আমার ছেলেবেলা, আমার কণ্ঠস্বর ও আত্মকথা ১৯৭১, অনুবাদ করেছেন রক্ত আর ফুলগুলি। তার অন্য কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে, না প্রেমিক না বিপ্লবী, কবিতা, অমীমাংসিত রমণী, দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী, চৈত্রের ভালোবাসা, ও বন্ধু আমার, বাংলার মাটি বাংলার জল, চাষাভুষার কাব্য, প্রথম দিনের সূর্য, দুঃখ করো না, বাঁচো, আমি সময়কে জন্মাতে দেখেছি, ও মুঠোফোনের কাব্যসহ আরও অনেক। কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ কবি লাভ করেছেন অনেক সম্মাননা ও পুরস্কার। এর মধ্যে রয়েছে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, আলাওল সাহিত্য পুরস্কার, কবি আহসান হাবীব সাহিত্য পুরস্কার প্রভৃতি।
কবি নির্মলেন্দু গুণ তাঁর নিজ গ্রাম কাশতলায় ‘কাশবন বিদ্যা নিকেতন’ নামে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। নিজের সঙ্গে মানুষের নিত্য বিরোধ, তাই তিনি স্ববিরোধী কবিতায় বলেন, আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়ে ছিলাম, এখন মৃত্যুর জন্য বড় হচ্ছি। ৭৭ তম জন্মদিনে ভালো থাকুন প্রিয় ভালোবাসার কবি নির্মলেন্দু গুণ।
বারহাট্টা (নেত্রকোনা): বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি নির্মলেন্দু গুণের আজ ৭৭তম জন্মদিন। ১৯৪৫ সালে ২১ জুন (৭ আষাঢ়) তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলা এবং বর্তমান নেত্রকোনার কাশবন গ্রামে জন্ম তাঁর। নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার একজন গর্বিত সন্তান কবি নির্মলেন্দু গুণ। নারী, প্রেম, শ্রেণি সংগ্রাম ও স্বৈরাচার বিরোধিতা— এ তিন বিষয় নিয়েই মূলত নির্মলেন্দু গুণের কবিতা। আবেগী ভাষা, সহজ গাঁথুনি ও পরিচিত শব্দগুলোর নান্দনিক উপস্থাপনের মাধ্যমে তাঁর কবিতা সব শ্রেণির পাঠকের কাছে সমাদৃত।
তিনি নির্মলেন্দু গুণ নামে সবার কাছে পরিচিত হলেও তার পুরো নাম নির্মলেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী। তাঁর বাবা সুখেন্দু প্রকাশ গুণ চৌধুরী ও মা বীণাপাণি। কবি মাত্র চার বছর বয়সে মাকে হারান। বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করলে নতুন মা চারুবালার কাছেই লেখাপড়ায় হাতেখড়ি হয় তাঁর। তৃতীয় শ্রেণিতে প্রথম বারহাট্টা স্কুলে ভর্তি হন। বর্তমান বারহাট্টা সিকেপি সরকারি পাইলট হাই স্কুল (তখন সিকেপি পাইলট হাই স্কুল ছিল) অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় কবি প্রতিভার বিকাশ শুরু হয়।
১৯৬২ সালে দুই বিষয়ে লেটারসহ মেট্রিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ পান তিনি। তখন বাবা তাঁর মাথায় হাত রেখে আশীর্বাদ করে বলেছিলেন, ‘কৃষ্ণ কৃপাহি কেবলম’। এরপর কবি আইএসসি পড়তে চলে আসেন ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজে। পরে বাবার অনুরোধে ভর্তি হন নেত্রকোনা কলেজে। ১৯৬৪ সালে আইএসসি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডের ১১৯ জন প্রথম বিভাগ অর্জনকারীর মধ্যে নেত্রকোনা কলেজের একমাত্র তিনিই ছিলেন। পরে তিনি চান্স পান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে। কিন্তু ভর্তির প্রস্তুতিকালে হঠাৎ হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা শুরু হলে তিনি গ্রামে ফিরে আসেন। পরে ঢাকার অবস্থার উন্নতি হলেও তিনি ফিরে এসে আর ভর্তি হতে পারেননি। আবারও ফিরে আসেন গ্রামে।
১৯৬৯ সালে প্রাইভেটে বিএ পাস করেন নির্মলেন্দু গুণ। ১৯৬৫ সালে বুয়েটে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও ভর্তি হওয়া হয়নি। কবির প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয় মেট্রিক পরীক্ষার আগে। নেত্রকোনা থেকে প্রকাশিত ‘উত্তর আকাশ’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় নির্মলেন্দু গুণের প্রথম কবিতা ‘নতুন কাণ্ডারী’। ১৯৬৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ‘সাপ্তাহিক জনতা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় ‘কোন এক সংগ্রামীর দৃষ্টিতে’। নিজের সম্পাদনায় বের করেন ‘সূর্য ফসল’ সংকলন। কাজ করেন আব্দুল্লাহ্ আবু সায়ীদের ‘কণ্ঠস্বর’ পত্রিকায়। ৬ দফা আন্দোলন শুরু হলে কবি বঙ্গবন্ধুকে একটি কবিতা উৎসর্গ করেন। পরে সেটি ‘সংবাদ’ পত্রিকায় ছাপা হয়। পরে কবি ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি সহপাঠী হিসেবে পান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কন্যা শেখ হাসিনাকে। ১৯৬৭ সালে কবি শামসুর রাহমান, কবি আল মাহমুদ, কবি সিকান্দার আবু জাফর প্রমুখ বাংলা সাহিত্যের প্রধান কবিদের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। ১৯৬৮ সালের ২৯ জুলাই হোটেল পূর্বাণীতে তরুণ কবিদের কবিতা পাঠের আসরে সুযোগ পান তিনি। পত্রিকা ও টেলিভিশনের মাধ্যমে প্রচার পায় এ কবিতা পাঠের আসর। এ সুযোগ তাঁকে পাঠক ও কবি মহলে পরিচিতি এনে দেয়। ঊনসত্তুরের প্রথম দিকে রেডিওতে কবিতা পাঠের আসরে ডাক পড়ে নির্মলেন্দু গুণের। এ সময় ঢাকায় তাঁর প্রচুর কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে।
১৯৭০ সালের ২১ জুলাই কবির ‘ফসল বিনাসী হাওয়া’ কলাম প্রকাশিত হয়। তরুণ কবিদের কবিতা পাঠের আসরে পাঠ করেন তাঁর বিখ্যাত কবিতা ‘হুলিয়া’। ‘হুলিয়া’ তাঁকে কবি খ্যাতি এনে দেয়। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘প্রেমাংশুর রক্ত চাই’। কবি নির্মলেন্দু গুণ আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সম্পাদিত কণ্ঠস্বর, আহমদ রফিক সম্পাদিত নাগরিক, পরিক্রম ও জোনাকি ইংরেজি পত্রিকা পিপলস, গণকণ্ঠ, সংবাদ ও দৈনিক বাংলার বাণী, বাংলাবাজার ও দৈনিক আজকের আওয়াজ পত্রিকায় কাজ করেছেন।
তার গল্পগ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য, আপন দলের মানুষ, ছড়ার বই সোনার কুঠার, আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ আমার ছেলেবেলা, আমার কণ্ঠস্বর ও আত্মকথা ১৯৭১, অনুবাদ করেছেন রক্ত আর ফুলগুলি। তার অন্য কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে, না প্রেমিক না বিপ্লবী, কবিতা, অমীমাংসিত রমণী, দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী, চৈত্রের ভালোবাসা, ও বন্ধু আমার, বাংলার মাটি বাংলার জল, চাষাভুষার কাব্য, প্রথম দিনের সূর্য, দুঃখ করো না, বাঁচো, আমি সময়কে জন্মাতে দেখেছি, ও মুঠোফোনের কাব্যসহ আরও অনেক। কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ কবি লাভ করেছেন অনেক সম্মাননা ও পুরস্কার। এর মধ্যে রয়েছে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, আলাওল সাহিত্য পুরস্কার, কবি আহসান হাবীব সাহিত্য পুরস্কার প্রভৃতি।
কবি নির্মলেন্দু গুণ তাঁর নিজ গ্রাম কাশতলায় ‘কাশবন বিদ্যা নিকেতন’ নামে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। নিজের সঙ্গে মানুষের নিত্য বিরোধ, তাই তিনি স্ববিরোধী কবিতায় বলেন, আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়ে ছিলাম, এখন মৃত্যুর জন্য বড় হচ্ছি। ৭৭ তম জন্মদিনে ভালো থাকুন প্রিয় ভালোবাসার কবি নির্মলেন্দু গুণ।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে