নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার সকালে তিনি নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বেলা ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করে। ফ্লাইটটি নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দরে স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে অবতরণের কথা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার বিকেলে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মোমেন বলেন, ‘দুই প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের আগে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
তিনটি সমঝোতা স্মারক হলো—কৃষি গবেষণায় সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং দুই দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে আর্থিক লেনদেন সহজীকরণ।
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু হওয়ার পর আগামীকাল শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন অধিবেশনে যোগ দেবেন এবং শীর্ষ সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’—এর অধীনে দুটি ভাষণ দেবেন।
মোমেন আরও বলেন, ‘ওয়ান আর্থ’ এবং ‘ওয়ান ফ্যামিলি’ সেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তন, কোভিড-১৯ মহামারির পরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার, ইউরোপে যুদ্ধের ফলে জ্বালানি, খাদ্য ও সারের মতো প্রয়োজনীয় পণ্যের বৈশ্বিক সরবরাহের মারাত্মক ব্যাঘাতের চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করা যায়, তা তুলে ধরবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সরকারের মেয়াদে বিভিন্ন আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভাবনীয় সাফল্যের অভিজ্ঞতা অংশগ্রহণকারী বিশ্বনেতাদের কাছে তুলে ধরবেন।
একই দিন প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান আল সৌদ, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো অ্যাঞ্জেল ফার্নান্দেজ, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়ল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের শেষ দিনে প্রধানমন্ত্রী অন্যান্য দেশের নেতাদের সঙ্গে রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
এরপর সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে যোগ দেবেন তিনি। সম্মেলনের শেষ দিনে ‘জি-২০ নয়া দিল্লি নেতাদের ঘোষণা’ গৃহীত হবে। ১০ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার সকালে তিনি নয়াদিল্লির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বেলা ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা করে। ফ্লাইটটি নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দরে স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে অবতরণের কথা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার বিকেলে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মোমেন বলেন, ‘দুই প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের আগে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
তিনটি সমঝোতা স্মারক হলো—কৃষি গবেষণায় সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং দুই দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে আর্থিক লেনদেন সহজীকরণ।
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু হওয়ার পর আগামীকাল শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন অধিবেশনে যোগ দেবেন এবং শীর্ষ সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’—এর অধীনে দুটি ভাষণ দেবেন।
মোমেন আরও বলেন, ‘ওয়ান আর্থ’ এবং ‘ওয়ান ফ্যামিলি’ সেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তন, কোভিড-১৯ মহামারির পরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার, ইউরোপে যুদ্ধের ফলে জ্বালানি, খাদ্য ও সারের মতো প্রয়োজনীয় পণ্যের বৈশ্বিক সরবরাহের মারাত্মক ব্যাঘাতের চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করা যায়, তা তুলে ধরবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সরকারের মেয়াদে বিভিন্ন আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভাবনীয় সাফল্যের অভিজ্ঞতা অংশগ্রহণকারী বিশ্বনেতাদের কাছে তুলে ধরবেন।
একই দিন প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান আল সৌদ, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো অ্যাঞ্জেল ফার্নান্দেজ, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়ল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের শেষ দিনে প্রধানমন্ত্রী অন্যান্য দেশের নেতাদের সঙ্গে রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
এরপর সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে যোগ দেবেন তিনি। সম্মেলনের শেষ দিনে ‘জি-২০ নয়া দিল্লি নেতাদের ঘোষণা’ গৃহীত হবে। ১০ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৫ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে