নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শীতের প্রকোপ বাড়লেও ডেঙ্গুর সংক্রমণ দিয়ে নতুন বছর শুরু করেছে বাংলাদেশ। বেশ কিছু দিন ধরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ দুই সংখ্যাতেই সীমাবদ্ধ। এটি স্বস্তির বার্তা বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শঙ্কায় ফেলছে প্রাণহানির ঘটনা। দুদিনের ব্যবধানে নতুন করে একজনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ঢাকা ও চট্টগ্রামে ডেঙ্গু নিয়ে ১১ জন ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতেই নয় জন। বাকি দুজন চট্টগ্রামের বাসিন্দা। সব মিলিয়ে নতুন বছরে ডেঙ্গুর শিকার হয়েছেন ৪৬৬ জন। আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ৭৪ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৭ জন এবং বাকি অর্ধেক ঢাকার বাইরে।
গত বুধবার দুজনের মৃত্যুর পর গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জানুয়ারির প্রথম ২১ দিনে ছয়জনের প্রাণ ঝরল মশাবাহিত ভাইরাসটিতে।
২০২০ সাল পর্যন্ত ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বছরের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত থাকলেও বর্তমানে সারা বছরই কমবেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গরমের পাশাপাশি শীতকালেও রেহাই মিলছে না ডেঙ্গু থেকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত বছর ২০২২ সালে দেশের ৬২ জেলায় ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গুতে ৬১ হাজার ৩৮২ জন মানুষ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ৯৯ শতাংশের বেশি রোগী সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরতে পারলেও প্রাণ হারিয়েছেন ২৮১ জন। আক্রান্ত ও মৃত্যুর অধিকাংশই রাজধানী ও ঢাকা জেলার বাসিন্দা। এরপরই সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে।
দেশে ডেঙ্গুর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত এক বছরে সর্বোচ্চ ২৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালের ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যদিও বেসরকারি হিসাবে মৃত্যু ৩০০–এর বেশি।
শীতের প্রকোপ বাড়লেও ডেঙ্গুর সংক্রমণ দিয়ে নতুন বছর শুরু করেছে বাংলাদেশ। বেশ কিছু দিন ধরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ দুই সংখ্যাতেই সীমাবদ্ধ। এটি স্বস্তির বার্তা বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে শঙ্কায় ফেলছে প্রাণহানির ঘটনা। দুদিনের ব্যবধানে নতুন করে একজনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ঢাকা ও চট্টগ্রামে ডেঙ্গু নিয়ে ১১ জন ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতেই নয় জন। বাকি দুজন চট্টগ্রামের বাসিন্দা। সব মিলিয়ে নতুন বছরে ডেঙ্গুর শিকার হয়েছেন ৪৬৬ জন। আজ শনিবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ৭৪ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৭ জন এবং বাকি অর্ধেক ঢাকার বাইরে।
গত বুধবার দুজনের মৃত্যুর পর গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জানুয়ারির প্রথম ২১ দিনে ছয়জনের প্রাণ ঝরল মশাবাহিত ভাইরাসটিতে।
২০২০ সাল পর্যন্ত ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বছরের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত থাকলেও বর্তমানে সারা বছরই কমবেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গরমের পাশাপাশি শীতকালেও রেহাই মিলছে না ডেঙ্গু থেকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত বছর ২০২২ সালে দেশের ৬২ জেলায় ছড়িয়ে পড়া ডেঙ্গুতে ৬১ হাজার ৩৮২ জন মানুষ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ৯৯ শতাংশের বেশি রোগী সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরতে পারলেও প্রাণ হারিয়েছেন ২৮১ জন। আক্রান্ত ও মৃত্যুর অধিকাংশই রাজধানী ও ঢাকা জেলার বাসিন্দা। এরপরই সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে।
দেশে ডেঙ্গুর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত এক বছরে সর্বোচ্চ ২৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালের ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যদিও বেসরকারি হিসাবে মৃত্যু ৩০০–এর বেশি।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৭ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৯ ঘণ্টা আগে