কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর ক্ষেত্রে সীমা লঙ্ঘন না করার আহ্বান জানিয়েছে সরকার। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম আজ বুধবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই আহ্বান জানান। ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেস ব্রিফিংটি অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিরা কথা বলছেন, এটি সরকার পছন্দ করে না। এরপরও কূটনীতিকদের “কালচারাল স্পেস” দেওয়া হয়েছে। কারণ, এমন সংস্কৃতি বাংলাদেশে আছে অনেক দিন থেকে। সরকার চায়, কূটনীতিকেরা এই সংস্কৃতি থেকে সরে আসবে।’
নির্বাচন নিয়ে কূটনীতিকদের দৌড়ঝাঁপ সরকার ভালোভাবে নিচ্ছে না, এমনটি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের বিষয়ে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশই নেবে।’ কূটনীতিকদের জন্য নির্ধারিত ভিয়েনা কনভেনশনের বাইরে গিয়ে কোনো রাষ্ট্রদূত যেন সীমা লঙ্ঘন না করেন, সে আহ্বান জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, বিদেশি কূটনীতিকেরা নির্বাচনের আগে আগের তুলনায় বেশি সতর্ক থাকবেন। তাঁরা ছয় মাস আগে যা বলেছেন, এখন একই কথা বলতে গেলে তার প্রভাব অনেক বেশি হতে পারে। কারণ, এখন সবাই নির্বাচনমুখী হয়েছেন। যাঁরা আন্দোলনে আছেন, তাঁরাও নিজেদের ভাষায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছেন।
এমন অবস্থায় কোনো মন্তব্যের জন্য কোনো রাষ্ট্রদূতকে তলবের প্রয়োজন হবে না, এমন আশা প্রকাশ করেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘কোনো রাষ্ট্রদূতকে তলবের প্রয়োজন যদি দেখা দেয়, তবে তা দুঃখজনক ব্যাপার হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো রাষ্ট্রদূত যতই সীমা লঙ্ঘন করুন না কেন, রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া কঠিন। কিন্তু সবারই আচরণ, কথাবার্তা, অভিব্যক্তি, এমনকি লেখালেখিও সহনীয় হওয়ার প্রয়োজন আছে।’
এর আগে কিছু রাষ্ট্রদূতকে একা ডেকে তাঁদের কার্যপরিধির বিষয়গুলো স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে সরকারের আইন প্রয়োগেরও সুযোগ আছে। অন্য উপায় না থাকলে, যেটি সঠিক সেটি সরকারকে করতে হবে।’
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বিরুদ্ধে দেশটির সরকারের কাছে কোনো অভিযোগ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
১৩ নভেম্বর জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর শুনানি আছে। সেখানে বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’-এর কোনো তথ্য-উপাত্ত দেওয়া হলে, সরকার তা গ্রহণ করবে না বলেও জানিয়ে দেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, অন্যদের তথ্যকে স্বাগত জানানো হবে।
বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর ক্ষেত্রে সীমা লঙ্ঘন না করার আহ্বান জানিয়েছে সরকার। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম আজ বুধবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই আহ্বান জানান। ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেস ব্রিফিংটি অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিরা কথা বলছেন, এটি সরকার পছন্দ করে না। এরপরও কূটনীতিকদের “কালচারাল স্পেস” দেওয়া হয়েছে। কারণ, এমন সংস্কৃতি বাংলাদেশে আছে অনেক দিন থেকে। সরকার চায়, কূটনীতিকেরা এই সংস্কৃতি থেকে সরে আসবে।’
নির্বাচন নিয়ে কূটনীতিকদের দৌড়ঝাঁপ সরকার ভালোভাবে নিচ্ছে না, এমনটি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের বিষয়ে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশই নেবে।’ কূটনীতিকদের জন্য নির্ধারিত ভিয়েনা কনভেনশনের বাইরে গিয়ে কোনো রাষ্ট্রদূত যেন সীমা লঙ্ঘন না করেন, সে আহ্বান জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, বিদেশি কূটনীতিকেরা নির্বাচনের আগে আগের তুলনায় বেশি সতর্ক থাকবেন। তাঁরা ছয় মাস আগে যা বলেছেন, এখন একই কথা বলতে গেলে তার প্রভাব অনেক বেশি হতে পারে। কারণ, এখন সবাই নির্বাচনমুখী হয়েছেন। যাঁরা আন্দোলনে আছেন, তাঁরাও নিজেদের ভাষায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছেন।
এমন অবস্থায় কোনো মন্তব্যের জন্য কোনো রাষ্ট্রদূতকে তলবের প্রয়োজন হবে না, এমন আশা প্রকাশ করেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘কোনো রাষ্ট্রদূতকে তলবের প্রয়োজন যদি দেখা দেয়, তবে তা দুঃখজনক ব্যাপার হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো রাষ্ট্রদূত যতই সীমা লঙ্ঘন করুন না কেন, রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া কঠিন। কিন্তু সবারই আচরণ, কথাবার্তা, অভিব্যক্তি, এমনকি লেখালেখিও সহনীয় হওয়ার প্রয়োজন আছে।’
এর আগে কিছু রাষ্ট্রদূতকে একা ডেকে তাঁদের কার্যপরিধির বিষয়গুলো স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে সরকারের আইন প্রয়োগেরও সুযোগ আছে। অন্য উপায় না থাকলে, যেটি সঠিক সেটি সরকারকে করতে হবে।’
ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বিরুদ্ধে দেশটির সরকারের কাছে কোনো অভিযোগ করা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
১৩ নভেম্বর জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপর শুনানি আছে। সেখানে বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’-এর কোনো তথ্য-উপাত্ত দেওয়া হলে, সরকার তা গ্রহণ করবে না বলেও জানিয়ে দেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, অন্যদের তথ্যকে স্বাগত জানানো হবে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
২ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে