জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতা ডা. শাহাদাত হোসেনকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র হিসেবে ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব শফিউল আজিম আজ মঙ্গলবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে গেজেট প্রকাশ করার জন্য রাতে বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, যেহেতু এখন কমিশন নেই, তাই আদালতের রায়ের পর আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চেয়েছিলাম। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র পদের ক্ষেত্রে সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
ইসির সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল থেকে গত ১ অক্টোবর দেওয়া আদেশে চসিক নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. রেজাউল করিম চৌধুরীকে নির্বাচিত ঘোষণা বাতিল করে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী শাহাদাত হোসেনকে নির্বাচিত মেয়র ঘোষণা করা হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারির গেজেটে উল্লেখ করা নির্বাচনের ফলাফলের ১ নম্বর কলামের ১ নম্বর ক্রমিকের বিপরীতে ২ নম্বর কলামে ‘মো. রেজাউল করিম চৌধুরী’র পরিবর্তে ‘শাহাদাত হোসেন’ এবং ৩ নম্বর কলামে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পরিবর্তে ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হলো।
তিন বছর আগে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে (চসিক) পূর্বপরিকল্পিত তামাশার, প্রহসনের নির্বাচন উল্লেখ করে বিচারক রায়ে বলেছেন, সরকারদলীয় মনোনীত প্রার্থীকে মেয়র ঘোষণা দেওয়া কৃত্রিম আনুষ্ঠানিকতামাত্র। ফলাফল বাতিল ঘোষণা করে ১০ দিনের মধ্যে এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারির আদেশও দেন আদালত।
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী ৩ লাখ ৬৯ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হন। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহাদাত হোসেন ৫২ হাজার ৪৮৯ ভোট পান। একই বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে ৯ জনকে বিবাদী করে মামলাটি করেছিলেন পরাজিত মেয়র প্রার্থী নগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তৎকালীন সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী আর কার্যালয়ে আসেননি। মেয়রকে অপসারণ করে ১৯ আগস্ট চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলামকে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার।
বিএনপি নেতা ডা. শাহাদাত হোসেনকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র হিসেবে ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব শফিউল আজিম আজ মঙ্গলবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে গেজেট প্রকাশ করার জন্য রাতে বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, যেহেতু এখন কমিশন নেই, তাই আদালতের রায়ের পর আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চেয়েছিলাম। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র পদের ক্ষেত্রে সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
ইসির সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল থেকে গত ১ অক্টোবর দেওয়া আদেশে চসিক নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. রেজাউল করিম চৌধুরীকে নির্বাচিত ঘোষণা বাতিল করে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী শাহাদাত হোসেনকে নির্বাচিত মেয়র ঘোষণা করা হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারির গেজেটে উল্লেখ করা নির্বাচনের ফলাফলের ১ নম্বর কলামের ১ নম্বর ক্রমিকের বিপরীতে ২ নম্বর কলামে ‘মো. রেজাউল করিম চৌধুরী’র পরিবর্তে ‘শাহাদাত হোসেন’ এবং ৩ নম্বর কলামে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পরিবর্তে ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হলো।
তিন বছর আগে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে (চসিক) পূর্বপরিকল্পিত তামাশার, প্রহসনের নির্বাচন উল্লেখ করে বিচারক রায়ে বলেছেন, সরকারদলীয় মনোনীত প্রার্থীকে মেয়র ঘোষণা দেওয়া কৃত্রিম আনুষ্ঠানিকতামাত্র। ফলাফল বাতিল ঘোষণা করে ১০ দিনের মধ্যে এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারির আদেশও দেন আদালত।
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী ৩ লাখ ৬৯ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হন। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহাদাত হোসেন ৫২ হাজার ৪৮৯ ভোট পান। একই বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগে ৯ জনকে বিবাদী করে মামলাটি করেছিলেন পরাজিত মেয়র প্রার্থী নগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তৎকালীন সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী আর কার্যালয়ে আসেননি। মেয়রকে অপসারণ করে ১৯ আগস্ট চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলামকে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার।
দেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৮ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে