নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের আট কোটি মানুষকে টিকা দেবে সরকার। দেশে আর গণটিকা কার্যক্রম হবে না। প্রথম ডোজ দেওয়ার ১৫ দিন পর দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন।
মন্ত্রিসভা বৈঠকের পর সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা মনে করি আগামী জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের ৭ থেকে ৮ কোটি লোককে টিকা দিতে পারব। এ মুহূর্তে গণটিকার কার্যক্রম আমরা আর করছি না। কারণ সেই পরিমাণ টিকা আমাদের হাতে নেই। আর আমরা ‘গণ’ কথাটা হয়তো আগামীতে আর ব্যবহার করব না।
‘আমাদের হাতে যখন যতটুকু টিকা আসবে, সেই টিকা যত মানুষকে দিতে পারব, তত মানুষের কাছে এসএমএম যাবে, তারাই টিকা নিতে আসবেন। টিকা নেওয়ার লম্বা লাইন আর করতে দেব না। লম্বা লাইন আমরা না চাইলেও হয়েছে, অনেকে মডার্নার টিকা নিতে এসেছেন। টিকা কিন্তু সবই কার্যকর। এসএমএস পেলে টিকা নেবেন। এখন দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে। দ্বিতীয় ডোজের সময় ১৫ বা ২০ দিন করা যায় কিনা প্রধানমন্ত্রী তা দেখতে বলেছেন। যদি সম্ভব হয় আমরা সেটাও করব। অন্যান্য দেশে ১৫ দিনের মধ্যেই দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে। টিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে এখন কারিগরি কমিটি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে আলাপ করে সেই সিদ্ধান্ত নেব।’
সংক্রমণ কমে আসছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গতকালও (রোববার) ১৫ শতাংশে নেমেছে। যেটা ৩২ শতাংশে উঠেছিল। মৃত্যুর হারও কমেছে। পৌনে তিন শ থেকে ১২০ এ নেমেছিল, ওঠানামা করছে। টিকার প্রোগ্রাম বজায় আছে। শহরে বেশি টিকা দেওয়া হচ্ছে। মডার্নার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে, ওটা আমাদের হাতে আছে। সিনোভ্যাক্সের দ্বিতীয় ডোজ হাতে আছে। অ্যাস্ট্রাজেনেকা আমরা পেয়েছি। আশা করি এ মাসের শেষে ফাইজার আরও পাব। আমাদের ৬০ লাখ দেওয়ার কথা, এ মাসের শেষে কিছু পাব। সেপ্টেম্বরের মধ্যে বাকিগুলো পেয়ে যাব। চীনের সিনোফার্ম এ মাসের শেষে ১০ লাখ পাব। এ পর্যন্ত গত ১০-১৫ দিনে টিকার বিষয়ে অনেক কাজ করা হয়েছে। অনেক অর্ডার দেওয়া হয়েছে। চীনে প্রায় নতুন ৬ কোটি ডোজের জন্য অর্ডার দেওয়া হয়েছে। তার আগে দেড় কোটি ডোজের অর্ডার ছিল। চীনের মোট মোট সাড়ে ৭ কোটি টিকা পাওয়া যাবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে আমাদের অফার দেওয়া হয়েছে আমরা টিকা নেব কিনা। সেগুলো একটা ভর্তুকি রেটে কিনে নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পুরোটাই আমরা গ্রহণ করেছি। সিনোফার্মের তিন কোটি এবং সিনোভ্যাক্সের সাড়ে সাত কোটি টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছ থেকে কিনব। সেটার অর্ডারও দেওয়া হয়ে গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমাদের ৬ কোটি ৮০ লাখ টিকা বিনা মূল্যে দেবে। এর মধ্যে ফাইজার আসবে বিনা মূল্যে।
‘যেভাবে আমরা ভ্যাকসিনের অর্ডার দিয়েছি আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেভাবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যদি সবাই কমিটমেন্ট রক্ষা করে তাহলে বাংলাদেশে আগামীতে ভ্যাকসিনের খুব একটা অভাব থাকবে না। আমরা যদি ১৬ কোটি টিকা পেয়ে যাই তাহলে ৮ কোটি লোককে দিতে পারব। এই টিকাগুলো ডিসেম্বরের মধ্যেই আসার কথা। বিনা মূল্যে কোভ্যাক্সের কিছু টিকাও আসবে। ১৬ কোটির থেকে বাড়বে।’
কলকারখানার শ্রমিকদের টিকা দেওয়ার রয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, `আমরা ফ্রন্টলাইনার ও তাদের পরিবারের সদস্যদের দিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের, বিদেশে চাকরি নিয়ে যারা যাচ্ছেন তাদের দেওয়া হচ্ছে। টিকা পেলে আমরা সব শ্রমিকদের দিয়ে দেব। আমরা চাই সব মানুষ টিকা পাক, সুরক্ষিত থাকুক। যারা টিকা নিয়েছেন তারা সুরক্ষা পাচ্ছেন, টিকা যারা নিয়েছেন তাদের মধ্যে মৃত্যুহার খুবই কম। এখন বিনোদনকেন্দ্র, রেস্টুরেন্ট, গণপরিবহন খুলে দেওয়া হয়েছে। আমি সকলের প্রতি আহ্বান করব স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসব জায়গা ব্যবহার করবেন। নিজেকে ও পরিবারকে সুরক্ষিত রাখবেন, অবশ্যই মাস্ক পরবেন ও দূরত্ব বজায় রাখবেন। সময়মতো টিকা নিয়ে নেবেন।'
যারা জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে টিকা নিতে গিয়েছিলেন তাদের নিবন্ধন করেই টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। আগে নিবন্ধন করেও অনেকে এখনো এসএমএস পায়নি কেন, সেই প্রশ্নে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, নিবন্ধিত সাড়ে ৩ কোটির মধ্যে ২ কোটির বেশি টিকা পেয়েছে। আমাদের কাছে যতটুকু টিকা আছে সেই টিকা দিতে পারব। টিকা কতটুকু হাতে আছে সেই অনুযায়ী নিবন্ধন দেব। সব কাজই সিস্টেমে আসতে একটু সময় লাগে। গ্রামে বেশি আক্রান্ত হচ্ছিল বলে টিকা গ্রামে নিয়ে যাই, ব্যাপক সাড়াও পেয়েছি। হাতে বেশি পরিমাণে টিকা এলে আমরা গ্রামে দেব। বেশির ভাগ মানুষ গ্রামে থাকেন। বয়স্করা বেশি গ্রামে থাকেন। তাদের সুরক্ষিত করতে হবে।
১৮ বছরের বেশি বয়সের অনেকে এনআইডি কার্ড না থাকায় নিবন্ধন করতে পারছেন না। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে নিবন্ধন করতে দেব এবং কর্মসূচি দেব।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের আট কোটি মানুষকে টিকা দেবে সরকার। দেশে আর গণটিকা কার্যক্রম হবে না। প্রথম ডোজ দেওয়ার ১৫ দিন পর দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন।
মন্ত্রিসভা বৈঠকের পর সচিবালয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা মনে করি আগামী জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশের ৭ থেকে ৮ কোটি লোককে টিকা দিতে পারব। এ মুহূর্তে গণটিকার কার্যক্রম আমরা আর করছি না। কারণ সেই পরিমাণ টিকা আমাদের হাতে নেই। আর আমরা ‘গণ’ কথাটা হয়তো আগামীতে আর ব্যবহার করব না।
‘আমাদের হাতে যখন যতটুকু টিকা আসবে, সেই টিকা যত মানুষকে দিতে পারব, তত মানুষের কাছে এসএমএম যাবে, তারাই টিকা নিতে আসবেন। টিকা নেওয়ার লম্বা লাইন আর করতে দেব না। লম্বা লাইন আমরা না চাইলেও হয়েছে, অনেকে মডার্নার টিকা নিতে এসেছেন। টিকা কিন্তু সবই কার্যকর। এসএমএস পেলে টিকা নেবেন। এখন দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে। দ্বিতীয় ডোজের সময় ১৫ বা ২০ দিন করা যায় কিনা প্রধানমন্ত্রী তা দেখতে বলেছেন। যদি সম্ভব হয় আমরা সেটাও করব। অন্যান্য দেশে ১৫ দিনের মধ্যেই দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে। টিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে এখন কারিগরি কমিটি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে আলাপ করে সেই সিদ্ধান্ত নেব।’
সংক্রমণ কমে আসছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গতকালও (রোববার) ১৫ শতাংশে নেমেছে। যেটা ৩২ শতাংশে উঠেছিল। মৃত্যুর হারও কমেছে। পৌনে তিন শ থেকে ১২০ এ নেমেছিল, ওঠানামা করছে। টিকার প্রোগ্রাম বজায় আছে। শহরে বেশি টিকা দেওয়া হচ্ছে। মডার্নার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হচ্ছে, ওটা আমাদের হাতে আছে। সিনোভ্যাক্সের দ্বিতীয় ডোজ হাতে আছে। অ্যাস্ট্রাজেনেকা আমরা পেয়েছি। আশা করি এ মাসের শেষে ফাইজার আরও পাব। আমাদের ৬০ লাখ দেওয়ার কথা, এ মাসের শেষে কিছু পাব। সেপ্টেম্বরের মধ্যে বাকিগুলো পেয়ে যাব। চীনের সিনোফার্ম এ মাসের শেষে ১০ লাখ পাব। এ পর্যন্ত গত ১০-১৫ দিনে টিকার বিষয়ে অনেক কাজ করা হয়েছে। অনেক অর্ডার দেওয়া হয়েছে। চীনে প্রায় নতুন ৬ কোটি ডোজের জন্য অর্ডার দেওয়া হয়েছে। তার আগে দেড় কোটি ডোজের অর্ডার ছিল। চীনের মোট মোট সাড়ে ৭ কোটি টিকা পাওয়া যাবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে আমাদের অফার দেওয়া হয়েছে আমরা টিকা নেব কিনা। সেগুলো একটা ভর্তুকি রেটে কিনে নিতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পুরোটাই আমরা গ্রহণ করেছি। সিনোফার্মের তিন কোটি এবং সিনোভ্যাক্সের সাড়ে সাত কোটি টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছ থেকে কিনব। সেটার অর্ডারও দেওয়া হয়ে গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমাদের ৬ কোটি ৮০ লাখ টিকা বিনা মূল্যে দেবে। এর মধ্যে ফাইজার আসবে বিনা মূল্যে।
‘যেভাবে আমরা ভ্যাকসিনের অর্ডার দিয়েছি আর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেভাবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যদি সবাই কমিটমেন্ট রক্ষা করে তাহলে বাংলাদেশে আগামীতে ভ্যাকসিনের খুব একটা অভাব থাকবে না। আমরা যদি ১৬ কোটি টিকা পেয়ে যাই তাহলে ৮ কোটি লোককে দিতে পারব। এই টিকাগুলো ডিসেম্বরের মধ্যেই আসার কথা। বিনা মূল্যে কোভ্যাক্সের কিছু টিকাও আসবে। ১৬ কোটির থেকে বাড়বে।’
কলকারখানার শ্রমিকদের টিকা দেওয়ার রয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, `আমরা ফ্রন্টলাইনার ও তাদের পরিবারের সদস্যদের দিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের, বিদেশে চাকরি নিয়ে যারা যাচ্ছেন তাদের দেওয়া হচ্ছে। টিকা পেলে আমরা সব শ্রমিকদের দিয়ে দেব। আমরা চাই সব মানুষ টিকা পাক, সুরক্ষিত থাকুক। যারা টিকা নিয়েছেন তারা সুরক্ষা পাচ্ছেন, টিকা যারা নিয়েছেন তাদের মধ্যে মৃত্যুহার খুবই কম। এখন বিনোদনকেন্দ্র, রেস্টুরেন্ট, গণপরিবহন খুলে দেওয়া হয়েছে। আমি সকলের প্রতি আহ্বান করব স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসব জায়গা ব্যবহার করবেন। নিজেকে ও পরিবারকে সুরক্ষিত রাখবেন, অবশ্যই মাস্ক পরবেন ও দূরত্ব বজায় রাখবেন। সময়মতো টিকা নিয়ে নেবেন।'
যারা জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে টিকা নিতে গিয়েছিলেন তাদের নিবন্ধন করেই টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। আগে নিবন্ধন করেও অনেকে এখনো এসএমএস পায়নি কেন, সেই প্রশ্নে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, নিবন্ধিত সাড়ে ৩ কোটির মধ্যে ২ কোটির বেশি টিকা পেয়েছে। আমাদের কাছে যতটুকু টিকা আছে সেই টিকা দিতে পারব। টিকা কতটুকু হাতে আছে সেই অনুযায়ী নিবন্ধন দেব। সব কাজই সিস্টেমে আসতে একটু সময় লাগে। গ্রামে বেশি আক্রান্ত হচ্ছিল বলে টিকা গ্রামে নিয়ে যাই, ব্যাপক সাড়াও পেয়েছি। হাতে বেশি পরিমাণে টিকা এলে আমরা গ্রামে দেব। বেশির ভাগ মানুষ গ্রামে থাকেন। বয়স্করা বেশি গ্রামে থাকেন। তাদের সুরক্ষিত করতে হবে।
১৮ বছরের বেশি বয়সের অনেকে এনআইডি কার্ড না থাকায় নিবন্ধন করতে পারছেন না। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে নিবন্ধন করতে দেব এবং কর্মসূচি দেব।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৬ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৮ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৮ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৯ ঘণ্টা আগে