নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধর্মের সঙ্গে সংস্কৃতির সংঘাত সৃষ্টি করা ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ধর্মের সঙ্গে অনেকেই সংস্কৃতির সংঘাত সৃষ্টি করতে চায়। এটা মোটেই সঠিক নয়। আমরা এটাই বলি—ধর্ম যার যার, উৎসব সকলের। কাজেই উৎসব আমরা সকলে এক হয়ে পালন করব।’
আজ বুধবার নবনির্মিত আটটি জেলা শিল্পকলা একাডেমি ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, কুষ্টিয়া, খুলনা, জামালপুর, নারায়ণগঞ্জ, পাবনা, মানিকগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের সংস্কৃতি, আমরা বাঙালি, আমাদের দেশে কিন্তু সব ধর্মের মানুষ বাস করে। সেখানে হিন্দু, মুসলমান, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ সবাই আছে।’
সব জাতি-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি বিকশিত করতে সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এই যে সব ধর্ম-বর্ণ, বিভিন্ন ছোট ছোট ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তাদের নিজস্ব যে সংস্কৃতি, অর্থাৎ শুধু ধর্মাবলম্বী না, আমাদের যে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী তাদেরও কিন্তু নিজস্ব সাংস্কৃতিক চর্চা আছে, সংস্কৃতি আছে। সেগুলো যাতে বিকশিত হয় সেদিকে দৃষ্টি রেখেও কিন্তু আমরা প্রতিটি এলাকায় তাদের এই সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ আমরা করে দিয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আবহমান কাল থেকে যেগুলো চলে আসছে, এগুলোও যাতে বিকশিত হতে পারে, বিশেষভাবে আমাদের দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ এগুলো আমাদের ঐতিহ্য, এগুলো আমরা ভুলব না। কিন্তু আমরা সামনের দিকেও এগিয়ে যাব। আধুনিক যুগের যত সংস্কৃতি, সেটাও আমরা রপ্ত করব। সেভাবে আমরা করতে চাই।’
সবাইকে পয়লা বৈশাখের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে পয়লা বৈশাখ আমরা উদ্যাপন করি। এই একটা উৎসবে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবাই, সব বাঙালি এক হয়ে আমরা কিন্তু এই পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করি, যেখানে সবার একটা চমৎকার মিলনকেন্দ্র হয়। আমাদের প্রবাসীরাও এই পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করেন।’
অতীতে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনে বাধার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘পয়লা বৈশাখ, যে পয়লা বৈশাখ পালন করতে যেয়ে আমরা বাধার সম্মুখীন হয়েছিলাম। ১৪০০ (১৯৯৩ ইংরেজি) সাল বরণ করতে যেয়েও আমরা বাধার সম্মুখীন হয়েছিলাম। এটা হচ্ছে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। এমনকি বটমূলে বোমা হামলা করেও মানুষ হত্যা করা হয়েছিল, যাতে করে আমাদের এই সংস্কৃতির চর্চা বন্ধ হয়ে যায়।’
পঁচাত্তর সালের ১৫ আগস্ট থেকে প্রায় ২১টা বছর বাংলাদেশ অন্ধকার যুগে কাটিয়েছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে আমাদের সাংস্কৃতিক, ঐতিহ্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান “জয় বাংলা” ফিরে পেয়েছি।’
আমরা বাঙালি, নিজেদের সংস্কৃতি রয়েছে, সেটা যেন আরও বিকশিত ও উজ্জীবিত হয়, সেই দিকে কাজ করতে হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষ খুব সংস্কৃতিমনা। নৌকার মাঝিও নৌকা চালাতে চালাতে গান ধরেন। একসময় তো গরুর গাড়িই চলত। ‘ও কি গাড়িয়াল ভাই’ গানটি এখনো মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। যদিও আধুনিক প্রযুক্তির যুগে সেই সব হারিয়ে যেতে বসেছে, তবু সেটি এখনো শিল্পীর তুলিতে উজ্জীবিত হয়ে আছে।’
সিনেমা হলের জন্য সরকার ১ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রেখেছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘যাঁরা পুরোনো সিনেমা হল ভেঙে নতুন সিনেমা হল তৈরি করবেন, তাঁরা বরাদ্দ পাবেন। যাঁরা আরও নতুন নতুন সিনেমা হল করতে চাইবেন, তাঁদেরও এখান থেকে টাকা দেওয়া হবে। আমি মনে করি, সিনেমা শিল্পটা উন্নত ও বাঁচিয়ে রাখার জন্য এটা দরকার। কারণ এফডিসি জাতির পিতার হাতে তৈরি করা। তাই শিল্পের বিকাশটা চতুর্মুখী হোক, সেটা চাই।’
লোকজ সংগীত ও সাহিত্য যাতে আরও বিকশিত হয়, সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া দরকার বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এগুলো আমাদের অমূল্য সম্পদ। একেকটা অঞ্চলভিত্তিক পালাগান, কবির লড়াই, কবিতা, গান, যাত্রাসহ বিভিন্ন জিনিস রয়েছে, যার মধ্য দিয়ে অনেক ঐতিহ্য জানতে পারি।’
৪৯৩টি উপজেলায় পর্যায়ক্রমে কালচারাল কমপ্লেক্স স্থাপনের উদ্যোগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এতে দেশে শিশু-কিশোর-যুবাসহ মানুষের মেধা বিকাশের অনন্য সুযোগ সৃষ্টি হবে। উপজেলা পর্যায়ে নির্মিতব্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ৪০০ আসনের মিলনায়তনসহ মাল্টিপারপাস হল থাকবে, যেখানে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী আয়োজন করা যাবে।’
যেকোনো সংকটে ও দেশের অর্জনের সংগ্রামে মাঠে থাকায় শিল্পী ও সাহিত্যিকদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।
সংস্কৃতির চর্চা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যেমন আমাদের ঐতিহ্য ভুলব না, আবার যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়েও চলতে হবে। কারণ আধুনিক যুগের সংস্কৃতির সঙ্গে ছেলেমেয়েরা চলতে পারে, রপ্ত করতে পারে। প্রযুক্তির সঙ্গে আধুনিক জ্ঞানও দরকার। কারণ একটা থেকে আরেকটা বাদ দেওয়া যাবে না।’
সংস্কৃতিচর্চায় বিত্তশালীদের সহযোগিতা করার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘সংস্কৃতির চর্চা করতে গেলে সবার সহযোগিতা করতে হয়। আমাদের তো এখন বিত্তবানের অভাব নেই। প্রত্যেক জেলা-উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত আছে। তাঁদের বলব, খেলাধুলা ও সংস্কৃতিচর্চায় সহযোগিতা করবেন।’
নতুন ভবনগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী।
ধর্মের সঙ্গে সংস্কৃতির সংঘাত সৃষ্টি করা ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ধর্মের সঙ্গে অনেকেই সংস্কৃতির সংঘাত সৃষ্টি করতে চায়। এটা মোটেই সঠিক নয়। আমরা এটাই বলি—ধর্ম যার যার, উৎসব সকলের। কাজেই উৎসব আমরা সকলে এক হয়ে পালন করব।’
আজ বুধবার নবনির্মিত আটটি জেলা শিল্পকলা একাডেমি ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, কুষ্টিয়া, খুলনা, জামালপুর, নারায়ণগঞ্জ, পাবনা, মানিকগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের সংস্কৃতি, আমরা বাঙালি, আমাদের দেশে কিন্তু সব ধর্মের মানুষ বাস করে। সেখানে হিন্দু, মুসলমান, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ সবাই আছে।’
সব জাতি-গোষ্ঠীর সংস্কৃতি বিকশিত করতে সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের এই যে সব ধর্ম-বর্ণ, বিভিন্ন ছোট ছোট ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তাদের নিজস্ব যে সংস্কৃতি, অর্থাৎ শুধু ধর্মাবলম্বী না, আমাদের যে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী তাদেরও কিন্তু নিজস্ব সাংস্কৃতিক চর্চা আছে, সংস্কৃতি আছে। সেগুলো যাতে বিকশিত হয় সেদিকে দৃষ্টি রেখেও কিন্তু আমরা প্রতিটি এলাকায় তাদের এই সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ আমরা করে দিয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আবহমান কাল থেকে যেগুলো চলে আসছে, এগুলোও যাতে বিকশিত হতে পারে, বিশেষভাবে আমাদের দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ এগুলো আমাদের ঐতিহ্য, এগুলো আমরা ভুলব না। কিন্তু আমরা সামনের দিকেও এগিয়ে যাব। আধুনিক যুগের যত সংস্কৃতি, সেটাও আমরা রপ্ত করব। সেভাবে আমরা করতে চাই।’
সবাইকে পয়লা বৈশাখের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে পয়লা বৈশাখ আমরা উদ্যাপন করি। এই একটা উৎসবে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবাই, সব বাঙালি এক হয়ে আমরা কিন্তু এই পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করি, যেখানে সবার একটা চমৎকার মিলনকেন্দ্র হয়। আমাদের প্রবাসীরাও এই পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করেন।’
অতীতে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনে বাধার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘পয়লা বৈশাখ, যে পয়লা বৈশাখ পালন করতে যেয়ে আমরা বাধার সম্মুখীন হয়েছিলাম। ১৪০০ (১৯৯৩ ইংরেজি) সাল বরণ করতে যেয়েও আমরা বাধার সম্মুখীন হয়েছিলাম। এটা হচ্ছে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। এমনকি বটমূলে বোমা হামলা করেও মানুষ হত্যা করা হয়েছিল, যাতে করে আমাদের এই সংস্কৃতির চর্চা বন্ধ হয়ে যায়।’
পঁচাত্তর সালের ১৫ আগস্ট থেকে প্রায় ২১টা বছর বাংলাদেশ অন্ধকার যুগে কাটিয়েছে বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে আমাদের সাংস্কৃতিক, ঐতিহ্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান “জয় বাংলা” ফিরে পেয়েছি।’
আমরা বাঙালি, নিজেদের সংস্কৃতি রয়েছে, সেটা যেন আরও বিকশিত ও উজ্জীবিত হয়, সেই দিকে কাজ করতে হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষ খুব সংস্কৃতিমনা। নৌকার মাঝিও নৌকা চালাতে চালাতে গান ধরেন। একসময় তো গরুর গাড়িই চলত। ‘ও কি গাড়িয়াল ভাই’ গানটি এখনো মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। যদিও আধুনিক প্রযুক্তির যুগে সেই সব হারিয়ে যেতে বসেছে, তবু সেটি এখনো শিল্পীর তুলিতে উজ্জীবিত হয়ে আছে।’
সিনেমা হলের জন্য সরকার ১ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রেখেছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘যাঁরা পুরোনো সিনেমা হল ভেঙে নতুন সিনেমা হল তৈরি করবেন, তাঁরা বরাদ্দ পাবেন। যাঁরা আরও নতুন নতুন সিনেমা হল করতে চাইবেন, তাঁদেরও এখান থেকে টাকা দেওয়া হবে। আমি মনে করি, সিনেমা শিল্পটা উন্নত ও বাঁচিয়ে রাখার জন্য এটা দরকার। কারণ এফডিসি জাতির পিতার হাতে তৈরি করা। তাই শিল্পের বিকাশটা চতুর্মুখী হোক, সেটা চাই।’
লোকজ সংগীত ও সাহিত্য যাতে আরও বিকশিত হয়, সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া দরকার বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এগুলো আমাদের অমূল্য সম্পদ। একেকটা অঞ্চলভিত্তিক পালাগান, কবির লড়াই, কবিতা, গান, যাত্রাসহ বিভিন্ন জিনিস রয়েছে, যার মধ্য দিয়ে অনেক ঐতিহ্য জানতে পারি।’
৪৯৩টি উপজেলায় পর্যায়ক্রমে কালচারাল কমপ্লেক্স স্থাপনের উদ্যোগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এতে দেশে শিশু-কিশোর-যুবাসহ মানুষের মেধা বিকাশের অনন্য সুযোগ সৃষ্টি হবে। উপজেলা পর্যায়ে নির্মিতব্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ৪০০ আসনের মিলনায়তনসহ মাল্টিপারপাস হল থাকবে, যেখানে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী আয়োজন করা যাবে।’
যেকোনো সংকটে ও দেশের অর্জনের সংগ্রামে মাঠে থাকায় শিল্পী ও সাহিত্যিকদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।
সংস্কৃতির চর্চা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যেমন আমাদের ঐতিহ্য ভুলব না, আবার যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়েও চলতে হবে। কারণ আধুনিক যুগের সংস্কৃতির সঙ্গে ছেলেমেয়েরা চলতে পারে, রপ্ত করতে পারে। প্রযুক্তির সঙ্গে আধুনিক জ্ঞানও দরকার। কারণ একটা থেকে আরেকটা বাদ দেওয়া যাবে না।’
সংস্কৃতিচর্চায় বিত্তশালীদের সহযোগিতা করার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘সংস্কৃতির চর্চা করতে গেলে সবার সহযোগিতা করতে হয়। আমাদের তো এখন বিত্তবানের অভাব নেই। প্রত্যেক জেলা-উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত আছে। তাঁদের বলব, খেলাধুলা ও সংস্কৃতিচর্চায় সহযোগিতা করবেন।’
নতুন ভবনগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৮ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৯ ঘণ্টা আগে