আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ময়মনসিংহ ও শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে দুই জেলার দুই শতাধিক গ্রাম। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। শেরপুরে বন্যার পানিতে ডুবে তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া পানির তোড়ে কয়েকজন নিখোঁজ হয়েছে। ভেঙে গেছে অনেক এলাকার বাঁধ ও সড়ক।
এদিকে ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে আবারও বাড়ছে নদ-নদীর পানি। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বলছে, পানি বাড়লেও শিগগির বন্যার আশঙ্কা নেই। পানি বাড়ছে নেত্রকোনায় নদ-নদীরও।
শেরপুরের দেড় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত, মৃত্যু তিন: টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলার নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। নালিতাবাড়ী ও ঝিনাইগাতী উপজেলা সদরের পানি কিছুটা নেমে গেলেও নিম্নাঞ্চলের অন্তত দেড় শ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমন আবাদ, মাছের ঘের ও সবজি আবাদ। পানিবন্দী হয়ে আছে কয়েক হাজার পরিবার।
এদিকে পুলিশ ও জনপ্রতিনিধি সূত্রে জানা গেছে, পাহাড়ি ঢলে নালিতাবাড়ীতে বৃদ্ধ, নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। পানির তোড়ে আরও চারজনের নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে উজান থেকে ভেসে এসেছে এক ব্যক্তির লাশ।
ঝিনাইগাতীর মহারশি এবং নালিতাবাড়ীর ভোগাই ও চেল্লাখালী নদ-নদীর অন্তত ১০ জায়গায় বাঁধ ভেঙে ও নদীর পাড় উপচে প্লাবিত গ্রামের বিভিন্ন রাস্তাঘাট ও আবাদ তলিয়ে জেলার সব সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী ইউনিয়নের জহুরা বেগম (৭০) বলেন, ‘জন্মের পর এমুন পানি কুনোসুম (কখনো) দেহি নাই। সময় যত যাইতাছে পানি তো বাড়তেই আছে। দুই পুলায় কান্দে (কাঁদে) কইরা পাতিলে বসাইয়া কাল মসজিদে নিয়া রাখছিলো। না খাইয়া অইনেই রাত কাটাইছি। অহন সেনাবাহিনী আমগরে স্পিডবোটে নিয়া আইলো। এইবার আটাশির চাইতেও ভয়াবহ বন্যা দেখলাম।’
ঘরের বিছানার ওপর পানি ওঠায় বাড়িঘর ছেড়ে ছেলে, ছেলের বউ, নাতি-নাতনিসহ মসজিদে রাত কাটিয়েছেন জহুরা। শুধু জহুরাই নন, টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে আরও অনেকে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
এদিকে পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এবং পানির তোড়ে সড়ক ভেঙে যাওয়ায় নালিতাবাড়ীর সঙ্গে শেরপুরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে ৷ পানিতে সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় পৌর শহর থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
ময়মনসিংহে পানিবন্দী লক্ষাধিক মানুষ
ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট ও ধোবাউড়া উপজেলা অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ১৭ ইউনিয়নের ৫০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া দুই উপজেলায় বিদ্যুৎ-সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. সানোয়ার হোসেন জানান, হালুয়াঘাট ও ধোবাউড়া উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে এখন নারী, শিশুসহ ৭ শতাধিক মানুষ উঠেছে। তাদের শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে ভুবনকুড়া ইউনিয়নের দর্শা, সেওলা ও মেনংছড়া এবং গাজিরভিটা ইউনিয়নের বোরারঘাট নদীতীরবর্তী বাঁধে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে। ভাঙা অংশ দিয়ে পানি ঢুকে কয়েক হাজার বাসাবাড়িতে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া ভোগাই নদের বিভিন্ন অংশে বাঁধ উপচে ও পানি লোকালয়ে ঢুকেছে। এতে হালুয়াঘাট পৌর শহর, সদর ইউনিয়নসহ হালুয়াঘাট বাজারের বিভিন্ন অংশ পানি ঢুকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।
নেত্রকোনায় নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে। দু-একটা নদীর পানি ধীরে ধীরে বাড়ছে। আবার কোনো কোনো নদ-নদীতে পানি কমছে। এতে করে নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। তবে বাড়িঘরে পানি ওঠেনি।
কলমাকান্দা উপজেলার পোগলা ইউনিয়নের পাঁচগড়া গ্রামের বাসিন্দা সিদ্দিক মিয়া বলেন, ‘দুই দিন ধরে অনেক বৃষ্টি হচ্ছে। বাড়ির কাছাকাছি এসে পড়েছে। ভয়ে আছি, যেকোনো সময় বাড়ির ভেতরে পানি চলে আসে কি না।’
বাড়ছে তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি আবার বাড়তে শুরু করেছে। শনিবার সকাল ৯টার প্রতিবেদন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তার পানি বেড়েছে। তবে পাউবো বলছে, পানি বাড়লেও এখনো সব নদ-নদী বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তার পানি সতর্কসীমায় পৌঁছালেও শিগগির এই অঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা নেই।
কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ময়মনসিংহ ও শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে দুই জেলার দুই শতাধিক গ্রাম। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। শেরপুরে বন্যার পানিতে ডুবে তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া পানির তোড়ে কয়েকজন নিখোঁজ হয়েছে। ভেঙে গেছে অনেক এলাকার বাঁধ ও সড়ক।
এদিকে ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে আবারও বাড়ছে নদ-নদীর পানি। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বলছে, পানি বাড়লেও শিগগির বন্যার আশঙ্কা নেই। পানি বাড়ছে নেত্রকোনায় নদ-নদীরও।
শেরপুরের দেড় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত, মৃত্যু তিন: টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলার নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। নালিতাবাড়ী ও ঝিনাইগাতী উপজেলা সদরের পানি কিছুটা নেমে গেলেও নিম্নাঞ্চলের অন্তত দেড় শ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমন আবাদ, মাছের ঘের ও সবজি আবাদ। পানিবন্দী হয়ে আছে কয়েক হাজার পরিবার।
এদিকে পুলিশ ও জনপ্রতিনিধি সূত্রে জানা গেছে, পাহাড়ি ঢলে নালিতাবাড়ীতে বৃদ্ধ, নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। পানির তোড়ে আরও চারজনের নিখোঁজ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে উজান থেকে ভেসে এসেছে এক ব্যক্তির লাশ।
ঝিনাইগাতীর মহারশি এবং নালিতাবাড়ীর ভোগাই ও চেল্লাখালী নদ-নদীর অন্তত ১০ জায়গায় বাঁধ ভেঙে ও নদীর পাড় উপচে প্লাবিত গ্রামের বিভিন্ন রাস্তাঘাট ও আবাদ তলিয়ে জেলার সব সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী ইউনিয়নের জহুরা বেগম (৭০) বলেন, ‘জন্মের পর এমুন পানি কুনোসুম (কখনো) দেহি নাই। সময় যত যাইতাছে পানি তো বাড়তেই আছে। দুই পুলায় কান্দে (কাঁদে) কইরা পাতিলে বসাইয়া কাল মসজিদে নিয়া রাখছিলো। না খাইয়া অইনেই রাত কাটাইছি। অহন সেনাবাহিনী আমগরে স্পিডবোটে নিয়া আইলো। এইবার আটাশির চাইতেও ভয়াবহ বন্যা দেখলাম।’
ঘরের বিছানার ওপর পানি ওঠায় বাড়িঘর ছেড়ে ছেলে, ছেলের বউ, নাতি-নাতনিসহ মসজিদে রাত কাটিয়েছেন জহুরা। শুধু জহুরাই নন, টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে আরও অনেকে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
এদিকে পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এবং পানির তোড়ে সড়ক ভেঙে যাওয়ায় নালিতাবাড়ীর সঙ্গে শেরপুরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে ৷ পানিতে সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় পৌর শহর থেকে বিভিন্ন ইউনিয়নের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
ময়মনসিংহে পানিবন্দী লক্ষাধিক মানুষ
ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট ও ধোবাউড়া উপজেলা অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ১৭ ইউনিয়নের ৫০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া দুই উপজেলায় বিদ্যুৎ-সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. সানোয়ার হোসেন জানান, হালুয়াঘাট ও ধোবাউড়া উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে এখন নারী, শিশুসহ ৭ শতাধিক মানুষ উঠেছে। তাদের শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে ভুবনকুড়া ইউনিয়নের দর্শা, সেওলা ও মেনংছড়া এবং গাজিরভিটা ইউনিয়নের বোরারঘাট নদীতীরবর্তী বাঁধে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে। ভাঙা অংশ দিয়ে পানি ঢুকে কয়েক হাজার বাসাবাড়িতে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া ভোগাই নদের বিভিন্ন অংশে বাঁধ উপচে ও পানি লোকালয়ে ঢুকেছে। এতে হালুয়াঘাট পৌর শহর, সদর ইউনিয়নসহ হালুয়াঘাট বাজারের বিভিন্ন অংশ পানি ঢুকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।
নেত্রকোনায় নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে। দু-একটা নদীর পানি ধীরে ধীরে বাড়ছে। আবার কোনো কোনো নদ-নদীতে পানি কমছে। এতে করে নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। তবে বাড়িঘরে পানি ওঠেনি।
কলমাকান্দা উপজেলার পোগলা ইউনিয়নের পাঁচগড়া গ্রামের বাসিন্দা সিদ্দিক মিয়া বলেন, ‘দুই দিন ধরে অনেক বৃষ্টি হচ্ছে। বাড়ির কাছাকাছি এসে পড়েছে। ভয়ে আছি, যেকোনো সময় বাড়ির ভেতরে পানি চলে আসে কি না।’
বাড়ছে তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি আবার বাড়তে শুরু করেছে। শনিবার সকাল ৯টার প্রতিবেদন অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, দুধকুমার ও তিস্তার পানি বেড়েছে। তবে পাউবো বলছে, পানি বাড়লেও এখনো সব নদ-নদী বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তার পানি সতর্কসীমায় পৌঁছালেও শিগগির এই অঞ্চলে বন্যার আশঙ্কা নেই।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে