নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি আগামীতে মধ্যবিত্তের ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে জুন-২৪ মাসের টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম এ কথা বলেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। যাতে সুবিধাভোগীরা যেন সময়মতো পণ্যগুলো নিতে পারেন। আগামীতে বাজার নিয়ন্ত্রণে টিসিবির মাধ্যমে দোকান গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। যাতে বাজারে পণ্যের সরবরাহ ঘাটতি দেখা দিলে টিসিবির মাধ্যমে যাতে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ জন্য আগামী অর্থবছরে টিসিবির একটি বাফার মজুত তৈরি করার চেষ্টা করা হবে।
রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে—জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আরও কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তি করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এক কোটি পরিবার যখন এই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো পায়, তখন চিনি, চাল, ডাল ও তেলের বাজারের চাহিদাও কিছুটা পূরণ হয়। এক কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে চারটি পণ্য দিয়ে বাজারে দ্রব্যমূল্যের চাপও নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা কর হচ্ছে।
চলতি বড় মৌসুমে ধানের ফলন খুব ভালো হয়েছে জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খাদ্য বিভাগ ধান ও চাল সংগ্রহ করছে। আশা করি, আমরা চালের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারব।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বাণিজ্যসচিব মোহা. সেলিম উদ্দিন ও টিসিবি চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোস্তফা কামাল ইকবাল।
প্রসঙ্গত, জুন মাসে টিসিবির মাধ্যমে সারা দেশে এক কোটি সুবিধাভোগী পরিবারকে ৩০ টাকা দরে পাঁচ কেজি চাল, ১০০ টাকা দরে দুই লিটার সয়াবিন তেল, ৬০ টাকা দরে দুই কেজি মশুর ডাল ও ঢাকায় ৭০ টাকা দরে এক কেজি চিনি দেওয়া হবে। প্রতি প্যাকেজের মূল্য ৫৪০ টাকা।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের পরবর্তী সময় রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ায় দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের চাল, ডাল ও তেল কিনতে বাড়তি চাপ পড়ছে। দেশের দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষের জীবন–জীবিকার জন্য সরকার ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় দেশের এক কোটি পরিবারকে প্রতি মাসে চাল, ডাল, তেল ও চিনি সরবরাহ করে আসছে। এতে দেশের প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ এই সুবিধা ভোগ করছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি আগামীতে মধ্যবিত্তের ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে জুন-২৪ মাসের টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম এ কথা বলেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী অর্থবছর থেকে স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। যাতে সুবিধাভোগীরা যেন সময়মতো পণ্যগুলো নিতে পারেন। আগামীতে বাজার নিয়ন্ত্রণে টিসিবির মাধ্যমে দোকান গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। যাতে বাজারে পণ্যের সরবরাহ ঘাটতি দেখা দিলে টিসিবির মাধ্যমে যাতে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ জন্য আগামী অর্থবছরে টিসিবির একটি বাফার মজুত তৈরি করার চেষ্টা করা হবে।
রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে—জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আরও কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তি করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, এক কোটি পরিবার যখন এই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো পায়, তখন চিনি, চাল, ডাল ও তেলের বাজারের চাহিদাও কিছুটা পূরণ হয়। এক কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে চারটি পণ্য দিয়ে বাজারে দ্রব্যমূল্যের চাপও নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা কর হচ্ছে।
চলতি বড় মৌসুমে ধানের ফলন খুব ভালো হয়েছে জানিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের খাদ্য বিভাগ ধান ও চাল সংগ্রহ করছে। আশা করি, আমরা চালের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারব।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বাণিজ্যসচিব মোহা. সেলিম উদ্দিন ও টিসিবি চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মোস্তফা কামাল ইকবাল।
প্রসঙ্গত, জুন মাসে টিসিবির মাধ্যমে সারা দেশে এক কোটি সুবিধাভোগী পরিবারকে ৩০ টাকা দরে পাঁচ কেজি চাল, ১০০ টাকা দরে দুই লিটার সয়াবিন তেল, ৬০ টাকা দরে দুই কেজি মশুর ডাল ও ঢাকায় ৭০ টাকা দরে এক কেজি চিনি দেওয়া হবে। প্রতি প্যাকেজের মূল্য ৫৪০ টাকা।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের পরবর্তী সময় রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ায় দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের চাল, ডাল ও তেল কিনতে বাড়তি চাপ পড়ছে। দেশের দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষের জীবন–জীবিকার জন্য সরকার ন্যায্যমূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়। তারই ধারাবাহিকতায় দেশের এক কোটি পরিবারকে প্রতি মাসে চাল, ডাল, তেল ও চিনি সরবরাহ করে আসছে। এতে দেশের প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ এই সুবিধা ভোগ করছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
দেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৮ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে