নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। প্রায় প্রতিদিনই হাজারের বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ পুরুষ হলেও নারীদের মৃত্যুর হার তুলনামূলক বেশি। মারা যাওয়া নারী রোগীদের অর্ধেকের বেশি তরুণ ও মধ্যবয়সী। ঠিক কী কারণে এই বয়সী নারীদের মৃত্যু বেশি হচ্ছে, তার কারণ বিশ্লেষণে রোগতাত্ত্বিক পর্যালোচনা নেই সরকারের।
রোগতাত্ত্বিক ও জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, কয়েক বছর ধরেই দেখা যাচ্ছে ডেঙ্গুতে নারীদের মৃত্যুর হার বেশি। এর বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে নারী রোগীরা শুরুতেই চিকিৎসা নিতে চান না। রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করলে তাঁরা হাসপাতালে আসেন। আরেকটি বিবেচ্য বিষয় হলো, মারা যাওয়া রোগীরা আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন কি না। একাধিকবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে মাল্টিঅর্গান ফেইলুর বা শরীরের একাধিক অঙ্গ বিকল হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়, রোগীর শক সিনড্রোম হয়, রক্তচাপ বাড়ে। তবে প্রকৃত কারণ জানতে রোগতাত্ত্বিক পর্যালোচনা প্রয়োজন, যা হচ্ছে না।
সরকারের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরু থেকে গত বুধবার পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে প্রায় ৪৬ হাজার রোগী। এদের মধ্যে পুরুষ ২৯ হাজার, নারী ১৭ হাজারের কিছু কম। এই রোগীদের মধ্যে বুধবার পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২২৬ জনের। তাদের মধ্যে ৫২ শতাংশই নারী।
বাংলাদেশে রোগের বিস্তার, ধরন, রোগী এবং এলাকাভিত্তিক প্রাদুর্ভাবের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। অন্যদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সে অনুযায়ী বিভিন্ন কর্মকৌশল এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে। তবে লিঙ্গ, বয়স ও এলাকাভিত্তিক ডেঙ্গু রোগীর রোগতাত্ত্বিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ নেই আইইডিসিআরের। সরকারি এই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বলছেন, নারী রোগীদের মৃত্যুর হার বেশি হওয়ার কারণ কী, তা জানতে রোগতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ প্রয়োজন। দেখতে হবে, তাদের শরীরে রোগপ্রতিরোধ সক্ষমতা কেমন।
আইইডিসিআরের ভাইরোলজি বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. জাকির হোসেন হাবিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তরুণী ও মধ্যবয়সী নারীদের মৃত্যু বেশি হওয়ার কী কারণ, তা জানতে আমাদের বৈজ্ঞানিক পর্যালোচনা নেই। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার পুরুষদের বেশি। দেশে নারীদের মৃত্যুর সবচেয়ে বড় কারণ হতে পারে আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট। সাধারণত নারীরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সংকটাপন্ন অবস্থায় না পৌঁছালে হাসপাতালে আসেন না।’
সরকার ডেঙ্গু রোগী ও মৃত্যুর যে হালনাগাদ তথ্য দেয়, তা হাসপাতালের তথ্যের ভিত্তিতে। এতে রাজধানীর ১৮টি সরকারি ও ৫৯টি বেসরকারি হাসপাতাল, সারা দেশের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বা ইনস্টিটিউট হাসপাতালের তথ্য থাকে। পাশাপাশি কিছু বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের পরিসংখ্যানও থাকে। এর বাইরে সারা দেশে বিভিন্ন পর্যায়ের বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে ডেঙ্গুর চিকিৎসা হলেও সেসব তথ্য সরকারের পরিসংখ্যানে থাকে না। বহু রোগী বাড়িতে চিকিৎসা নেয়। তাদের তথ্যও থাকে না সরকারি পরিসংখ্যানে।
রোগতত্ত্ববিদদের মতে, সরকারি পরিসংখ্যান মূলত খণ্ডিত চিত্র। ডেঙ্গুর প্রকোপের প্রকৃত চিত্র এতে পাওয়া যাচ্ছে না। রোগতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করতে হলে যেসব তথ্য সংগ্রহে রাখা প্রয়োজন, তার চল বাংলাদেশে নেই।
আইইডিসিআরের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও সংস্থাটির পরামর্শক ডা. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসক রোগীর ক্লিনিক্যাল পর্যালোচনা করতে পারবেন। মৃত্যুর সময় রোগীদের কী কী জটিলতা ছিল, কী অবস্থা হয়েছিল—এসব বলতে পারবেন। তবে রোগতাত্ত্বিক গবেষণা প্রয়োজন। প্রজননক্ষম বয়সী নারীরা বেশি মারা যাচ্ছেন। দেখতে হবে তাঁরা সে সময় গর্ভবতী ছিলেন কি না অথবা তাঁদের মাসিক চলছিল কি না। এই সময়ে ডেঙ্গু হলে তা সিভিয়ার (মারাত্মক) আকার ধারণ করতে পারে। রোগতাত্ত্বিক পর্যালোচনার বিষয়টি আমরা সব সময়ই বলে আসছি, কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এখানে উদাসীন।’
ঢাকার সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৫০ বছর বয়সী কুলসুম বেগম (ছদ্মনাম) এবং ২৮ বছর বয়সী রাহেলা আক্তার (ছদ্মনাম)। অপুষ্টির কারণে রক্তশূন্যতায় ভুগছেন রাহেলা। কুলসুমের হৃদ্যন্ত্রে জটিলতা থাকায় তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। এই দুই রোগীর বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা রয়েছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. আরিফুল বাসার বলেন, ‘নারীদের নানা ধরনের জটিলতা থাকে। বিশেষ করে তরুণ ও মধ্যবয়সীরা মাসিকের সময় ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে রক্তক্ষরণ বেশি হয়। অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ক্ষেত্রেও ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে ঝুঁকি বেশি থাকে। অনেক রোগীর উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা থাকে। কারও কারও হৃদ্-জটিলতা থাকে। তখন ডেঙ্গু হলে ওই সব জটিলতা মারাত্মক আকার ধারণ করে।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. শেখ দাউদ আদনান বলেন, ‘সারা বিশ্বেই শনাক্তের বাইরে কয়েক গুণ ডেঙ্গু রোগী রয়েছে। আক্রান্তের হার কম হলেও নারীদের মৃত্যু বেশি হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। একেক দেশে একেক চিত্র। আমরা এ বিষয়ে পর্যালোচনা করছি। আইইডিসিআরের সঙ্গে আমরা বিষয়টির বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান করব।’
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। প্রায় প্রতিদিনই হাজারের বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ পুরুষ হলেও নারীদের মৃত্যুর হার তুলনামূলক বেশি। মারা যাওয়া নারী রোগীদের অর্ধেকের বেশি তরুণ ও মধ্যবয়সী। ঠিক কী কারণে এই বয়সী নারীদের মৃত্যু বেশি হচ্ছে, তার কারণ বিশ্লেষণে রোগতাত্ত্বিক পর্যালোচনা নেই সরকারের।
রোগতাত্ত্বিক ও জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, কয়েক বছর ধরেই দেখা যাচ্ছে ডেঙ্গুতে নারীদের মৃত্যুর হার বেশি। এর বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে নারী রোগীরা শুরুতেই চিকিৎসা নিতে চান না। রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করলে তাঁরা হাসপাতালে আসেন। আরেকটি বিবেচ্য বিষয় হলো, মারা যাওয়া রোগীরা আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন কি না। একাধিকবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে মাল্টিঅর্গান ফেইলুর বা শরীরের একাধিক অঙ্গ বিকল হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়, রোগীর শক সিনড্রোম হয়, রক্তচাপ বাড়ে। তবে প্রকৃত কারণ জানতে রোগতাত্ত্বিক পর্যালোচনা প্রয়োজন, যা হচ্ছে না।
সরকারের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরু থেকে গত বুধবার পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে প্রায় ৪৬ হাজার রোগী। এদের মধ্যে পুরুষ ২৯ হাজার, নারী ১৭ হাজারের কিছু কম। এই রোগীদের মধ্যে বুধবার পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২২৬ জনের। তাদের মধ্যে ৫২ শতাংশই নারী।
বাংলাদেশে রোগের বিস্তার, ধরন, রোগী এবং এলাকাভিত্তিক প্রাদুর্ভাবের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। অন্যদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সে অনুযায়ী বিভিন্ন কর্মকৌশল এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে। তবে লিঙ্গ, বয়স ও এলাকাভিত্তিক ডেঙ্গু রোগীর রোগতাত্ত্বিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ নেই আইইডিসিআরের। সরকারি এই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বলছেন, নারী রোগীদের মৃত্যুর হার বেশি হওয়ার কারণ কী, তা জানতে রোগতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ প্রয়োজন। দেখতে হবে, তাদের শরীরে রোগপ্রতিরোধ সক্ষমতা কেমন।
আইইডিসিআরের ভাইরোলজি বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. জাকির হোসেন হাবিব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তরুণী ও মধ্যবয়সী নারীদের মৃত্যু বেশি হওয়ার কী কারণ, তা জানতে আমাদের বৈজ্ঞানিক পর্যালোচনা নেই। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার পুরুষদের বেশি। দেশে নারীদের মৃত্যুর সবচেয়ে বড় কারণ হতে পারে আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট। সাধারণত নারীরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সংকটাপন্ন অবস্থায় না পৌঁছালে হাসপাতালে আসেন না।’
সরকার ডেঙ্গু রোগী ও মৃত্যুর যে হালনাগাদ তথ্য দেয়, তা হাসপাতালের তথ্যের ভিত্তিতে। এতে রাজধানীর ১৮টি সরকারি ও ৫৯টি বেসরকারি হাসপাতাল, সারা দেশের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বা ইনস্টিটিউট হাসপাতালের তথ্য থাকে। পাশাপাশি কিছু বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের পরিসংখ্যানও থাকে। এর বাইরে সারা দেশে বিভিন্ন পর্যায়ের বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালে ডেঙ্গুর চিকিৎসা হলেও সেসব তথ্য সরকারের পরিসংখ্যানে থাকে না। বহু রোগী বাড়িতে চিকিৎসা নেয়। তাদের তথ্যও থাকে না সরকারি পরিসংখ্যানে।
রোগতত্ত্ববিদদের মতে, সরকারি পরিসংখ্যান মূলত খণ্ডিত চিত্র। ডেঙ্গুর প্রকোপের প্রকৃত চিত্র এতে পাওয়া যাচ্ছে না। রোগতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করতে হলে যেসব তথ্য সংগ্রহে রাখা প্রয়োজন, তার চল বাংলাদেশে নেই।
আইইডিসিআরের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও সংস্থাটির পরামর্শক ডা. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসক রোগীর ক্লিনিক্যাল পর্যালোচনা করতে পারবেন। মৃত্যুর সময় রোগীদের কী কী জটিলতা ছিল, কী অবস্থা হয়েছিল—এসব বলতে পারবেন। তবে রোগতাত্ত্বিক গবেষণা প্রয়োজন। প্রজননক্ষম বয়সী নারীরা বেশি মারা যাচ্ছেন। দেখতে হবে তাঁরা সে সময় গর্ভবতী ছিলেন কি না অথবা তাঁদের মাসিক চলছিল কি না। এই সময়ে ডেঙ্গু হলে তা সিভিয়ার (মারাত্মক) আকার ধারণ করতে পারে। রোগতাত্ত্বিক পর্যালোচনার বিষয়টি আমরা সব সময়ই বলে আসছি, কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এখানে উদাসীন।’
ঢাকার সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৫০ বছর বয়সী কুলসুম বেগম (ছদ্মনাম) এবং ২৮ বছর বয়সী রাহেলা আক্তার (ছদ্মনাম)। অপুষ্টির কারণে রক্তশূন্যতায় ভুগছেন রাহেলা। কুলসুমের হৃদ্যন্ত্রে জটিলতা থাকায় তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। এই দুই রোগীর বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা রয়েছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. আরিফুল বাসার বলেন, ‘নারীদের নানা ধরনের জটিলতা থাকে। বিশেষ করে তরুণ ও মধ্যবয়সীরা মাসিকের সময় ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে রক্তক্ষরণ বেশি হয়। অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ক্ষেত্রেও ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে ঝুঁকি বেশি থাকে। অনেক রোগীর উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা থাকে। কারও কারও হৃদ্-জটিলতা থাকে। তখন ডেঙ্গু হলে ওই সব জটিলতা মারাত্মক আকার ধারণ করে।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. শেখ দাউদ আদনান বলেন, ‘সারা বিশ্বেই শনাক্তের বাইরে কয়েক গুণ ডেঙ্গু রোগী রয়েছে। আক্রান্তের হার কম হলেও নারীদের মৃত্যু বেশি হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। একেক দেশে একেক চিত্র। আমরা এ বিষয়ে পর্যালোচনা করছি। আইইডিসিআরের সঙ্গে আমরা বিষয়টির বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান করব।’
বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
২৮ মিনিট আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
২৯ মিনিট আগেদেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৯ ঘণ্টা আগে