নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ বিল খেলাপির দায়ে ২১ হাজার ৮৩৮ গ্রাহকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশের ছয়টি বিদ্যুৎ কোম্পানি। এই মামলার বিপরীতে বকেয়া আছে ৫৯৪ কোটি ১৬ লাখ ৬৫ হাজার ১০০ টাকা।
বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির কার্যপত্র থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়েছে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে পল্লি বিদ্যুতের মামলার সংখ্যার বেশি হলেও তার অর্থের পরিমাণ কম। অপরদিকে ডেসকোর মামলার সংখ্যা কম হলেও সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ বেশি।
বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখা গেছে পল্লি বিদ্যুতের ৯ হাজার ৮৪৫টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ৩২ কোটি ২৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩৫৪ টাকা, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চার হাজার ৪৬৬টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ৫৮ কোটি ২৭ লাখ ৫৪ হাজার ১৩৪ টাকা।
ডিপিডিসির তিন হাজার ৫৩৮টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ১৮৪ কোটি ৭৩ লাখ ৯০ হাজার ৮৯৭ টাকা, ডেসকোর ১৪টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ১৩৯ কোটি ৯৯ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬২ টাকা, নেসকোর তিন হাজার ৯৮৮টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থ ৪৩ কোটি ৯১ লাখ ৩৫ হাজার ১৮৫ টাকা এবং ওজোপাডিকোর ৪৭টি মামলার সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ১১৪ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৮ টাকা।
কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়শা খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে অর্থ আদায় করার জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছি আমরা।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অক্টোবর ২০২১ পর্যন্ত ৬টি বিদ্যুৎ কোম্পানি মোট ৪২ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৪টি প্রিপেইড মিটার স্থাপন করেছে। বিতরণ সংস্থাগুলো ২০২৪ সালের মধ্যে তাদের সব মিটার প্রিপেইড করার টার্গেট নির্ধারণ করেছে।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বৈঠকে কমিটি বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থায় ভূগর্ভস্থ বৈদ্যুতিক ক্যাবল স্থাপনের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জসমূহ উপস্থাপনের সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া কমিটি গণপরিবহনে কোন জ্বালানি কি পরিমাণে ব্যবহার হচ্ছে তার প্রকৃত তথ্য উপাত্ত জানতে জরিপ করার জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুতায়িত হয়ে হাতি মরার বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী বৈঠকে রিপোর্ট প্রদানের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়শা খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশ গ্রহণ করে কমিটির সদস্য বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, আবু জাহির, এস এম জগলুল হায়দার, আছলাম হোসেন সওদাগর, খালেদা খানম এবং নার্গিস রহমান।
বিদ্যুৎ বিল খেলাপির দায়ে ২১ হাজার ৮৩৮ গ্রাহকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশের ছয়টি বিদ্যুৎ কোম্পানি। এই মামলার বিপরীতে বকেয়া আছে ৫৯৪ কোটি ১৬ লাখ ৬৫ হাজার ১০০ টাকা।
বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির কার্যপত্র থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়েছে, কোম্পানিগুলোর মধ্যে পল্লি বিদ্যুতের মামলার সংখ্যার বেশি হলেও তার অর্থের পরিমাণ কম। অপরদিকে ডেসকোর মামলার সংখ্যা কম হলেও সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ বেশি।
বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মামলার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে দেখা গেছে পল্লি বিদ্যুতের ৯ হাজার ৮৪৫টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ৩২ কোটি ২৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩৫৪ টাকা, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চার হাজার ৪৬৬টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ৫৮ কোটি ২৭ লাখ ৫৪ হাজার ১৩৪ টাকা।
ডিপিডিসির তিন হাজার ৫৩৮টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ১৮৪ কোটি ৭৩ লাখ ৯০ হাজার ৮৯৭ টাকা, ডেসকোর ১৪টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ১৩৯ কোটি ৯৯ লাখ ৭৩ হাজার ৮৬২ টাকা, নেসকোর তিন হাজার ৯৮৮টি মামলায় সংশ্লেষ অর্থ ৪৩ কোটি ৯১ লাখ ৩৫ হাজার ১৮৫ টাকা এবং ওজোপাডিকোর ৪৭টি মামলার সংশ্লেষ অর্থের পরিমাণ ১১৪ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৬৬৮ টাকা।
কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়শা খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে অর্থ আদায় করার জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছি আমরা।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অক্টোবর ২০২১ পর্যন্ত ৬টি বিদ্যুৎ কোম্পানি মোট ৪২ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৪টি প্রিপেইড মিটার স্থাপন করেছে। বিতরণ সংস্থাগুলো ২০২৪ সালের মধ্যে তাদের সব মিটার প্রিপেইড করার টার্গেট নির্ধারণ করেছে।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বৈঠকে কমিটি বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থায় ভূগর্ভস্থ বৈদ্যুতিক ক্যাবল স্থাপনের ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জসমূহ উপস্থাপনের সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া কমিটি গণপরিবহনে কোন জ্বালানি কি পরিমাণে ব্যবহার হচ্ছে তার প্রকৃত তথ্য উপাত্ত জানতে জরিপ করার জন্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুতায়িত হয়ে হাতি মরার বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী বৈঠকে রিপোর্ট প্রদানের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়শা খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশ গ্রহণ করে কমিটির সদস্য বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, আবু জাহির, এস এম জগলুল হায়দার, আছলাম হোসেন সওদাগর, খালেদা খানম এবং নার্গিস রহমান।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে