রাশেদ নিজাম, মাওয়া থেকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এই সেতু আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, আমাদের সক্ষমতা আর মর্যাদার প্রতীক। এই সেতু বাংলাদেশের জনগণের।’ মুন্সিগঞ্জের মাওয়ায় আজ শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
পদ্মা সেতুর সঙ্গে অনেক আবেগ জড়িত উল্লেখ করে উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোটি কোটি দেশবাসীর সঙ্গে আমিও আজ আনন্দিত, গর্বিত এবং উদ্বেলিত। অনেক বাধাবিপত্তি উপেক্ষা আর ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে প্রমত্তা পদ্মার বুকে আজ বহু কাঙ্ক্ষিত সেতু দাঁড়িয়ে গেছে। এই সেতু শুধু ইট-সিমেন্ট-স্টিল-লোহার কংক্রিটের একটি অবকাঠামো নয়।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের আবেগ, আমাদের সৃজনশীলতা, আমাদের সাহসিকতা, সহনশীলতা। ষড়যন্ত্রের ফলে আমাদের সেতু নির্মাণ খানিকটা বিলম্বিত হয়েছে। কিন্তু আমরা হতোদ্যম হইনি। শেষ পর্যন্ত অন্ধকার ভেদ করে আমরা আলোর মুখ দেখেছি। পদ্মার বুকে জ্বলে উঠেছে লাল, নীল, সবুজ, সোনালি আলোর ঝলকানি। ৪১টি স্প্যান যেন স্পর্ধিত বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলেছিলেন, বাঙালিকে কেউ “দাবায়ে রাখতে পারবে না”, পারেনি। আমরা বিজয়ী হয়েছি।’
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতার পঙ্ক্তি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাঙালি জাতি কখনো মাথা নোয়ায় না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মাথা নোয়াননি। তিনি আমাদের মাথা নোয়াতে শেখাননি। ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি জীবনের জয়গান গেয়েছেন। তাঁরই নেতৃত্বে ২৩ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে এনেছি। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।’
শনিবার সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী মাওয়ায় পৌঁছান। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে মাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন প্রধানমন্ত্রীসহ তাঁর কার্যালয়ের পদস্থ কর্মকর্তারা।
দিনের কার্যসূচি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী সকাল ১০টায় মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সেখানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী বেলা ১১টায় পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধন খাম ও সিলমোহর প্রকাশ করবেন। ১১টা ১০ মিনিটে টোলপ্লাজার উদ্দেশে যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে টোল দিয়ে ১১টা ১৫ মিনিটে মাওয়া প্রান্তে উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করে মোনাজাতে অংশ নেবেন।
এরপর বেলা ১১টা ২৩ মিনিটে সড়কপথে জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী। বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু পার হয়ে তিনি ১১টা ৪৫ মিনিটে পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করে আবারও মোনাজাতে অংশ নেবেন। সেখান থেকে ১১টা ৫০ মিনিটে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়ীর উদ্দেশে সড়কপথে যাত্রা করবেন। দুপুর ১২টায় কাঁঠালবাড়ীতে আওয়ামী লীগের জনসভায় অংশ নেবেন। দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে জনসভা শেষ করে শরীয়তপুরের জাজিরার সার্ভিস এরিয়া-২-এর উদ্দেশে সড়কপথে যাত্রা করবেন। সেখানে কিছু সময় অবস্থান করবেন। পরে জাজিরা প্রান্ত থেকে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এই সেতু আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, আমাদের সক্ষমতা আর মর্যাদার প্রতীক। এই সেতু বাংলাদেশের জনগণের।’ মুন্সিগঞ্জের মাওয়ায় আজ শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
পদ্মা সেতুর সঙ্গে অনেক আবেগ জড়িত উল্লেখ করে উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোটি কোটি দেশবাসীর সঙ্গে আমিও আজ আনন্দিত, গর্বিত এবং উদ্বেলিত। অনেক বাধাবিপত্তি উপেক্ষা আর ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে প্রমত্তা পদ্মার বুকে আজ বহু কাঙ্ক্ষিত সেতু দাঁড়িয়ে গেছে। এই সেতু শুধু ইট-সিমেন্ট-স্টিল-লোহার কংক্রিটের একটি অবকাঠামো নয়।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের আবেগ, আমাদের সৃজনশীলতা, আমাদের সাহসিকতা, সহনশীলতা। ষড়যন্ত্রের ফলে আমাদের সেতু নির্মাণ খানিকটা বিলম্বিত হয়েছে। কিন্তু আমরা হতোদ্যম হইনি। শেষ পর্যন্ত অন্ধকার ভেদ করে আমরা আলোর মুখ দেখেছি। পদ্মার বুকে জ্বলে উঠেছে লাল, নীল, সবুজ, সোনালি আলোর ঝলকানি। ৪১টি স্প্যান যেন স্পর্ধিত বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলেছিলেন, বাঙালিকে কেউ “দাবায়ে রাখতে পারবে না”, পারেনি। আমরা বিজয়ী হয়েছি।’
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতার পঙ্ক্তি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাঙালি জাতি কখনো মাথা নোয়ায় না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মাথা নোয়াননি। তিনি আমাদের মাথা নোয়াতে শেখাননি। ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি জীবনের জয়গান গেয়েছেন। তাঁরই নেতৃত্বে ২৩ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রাম এবং ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে এনেছি। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।’
শনিবার সকাল ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী মাওয়ায় পৌঁছান। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে মাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন প্রধানমন্ত্রীসহ তাঁর কার্যালয়ের পদস্থ কর্মকর্তারা।
দিনের কার্যসূচি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী সকাল ১০টায় মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সেখানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী বেলা ১১টায় পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধন খাম ও সিলমোহর প্রকাশ করবেন। ১১টা ১০ মিনিটে টোলপ্লাজার উদ্দেশে যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে টোল দিয়ে ১১টা ১৫ মিনিটে মাওয়া প্রান্তে উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন করে মোনাজাতে অংশ নেবেন।
এরপর বেলা ১১টা ২৩ মিনিটে সড়কপথে জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী। বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু পার হয়ে তিনি ১১টা ৪৫ মিনিটে পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করে আবারও মোনাজাতে অংশ নেবেন। সেখান থেকে ১১টা ৫০ মিনিটে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়ীর উদ্দেশে সড়কপথে যাত্রা করবেন। দুপুর ১২টায় কাঁঠালবাড়ীতে আওয়ামী লীগের জনসভায় অংশ নেবেন। দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে জনসভা শেষ করে শরীয়তপুরের জাজিরার সার্ভিস এরিয়া-২-এর উদ্দেশে সড়কপথে যাত্রা করবেন। সেখানে কিছু সময় অবস্থান করবেন। পরে জাজিরা প্রান্ত থেকে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করবেন।
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৩৩ মিনিট আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৪ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১০ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১২ ঘণ্টা আগে