নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে আবারো হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার রাতে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনা হয়।
জাহিদ হোসেন বলেন, হাসপাতালে আনার পর বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা। এরপর তাঁর বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। ওনার আরো কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। সেজন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেন বোর্ডের চিকিৎসকেরা।
এর আগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনা হয়। কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর সেদিন রাতেই তাকে বাসায় ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এক মাসের ব্যবধানে আবারো হাসপাতালে আনা হলো তাকে।
খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনার কারণ জানতে চাইলে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘উনার (খালেদা জিয়া) মাঝে মাঝেই কিছু জটিলতা বেড়ে যায়। সেজন্য কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করার প্রয়োজন পড়ে, যা বাসায় থেকে করা সম্ভব হয না। এবারও সেজন্যই তাকে হাসপাতালে আনা হয়েছে।’
খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তাঁর সুস্থতাকে ‘সাময়িক’ বলে দাবি করেন জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, উনার সুস্থতা ক্ষণিকের বিষয়। উনি যে সুস্থ আছেন, সেই সুস্থতা আপনার আমার মত নয়। উনি একজন লিভার ডিজিসের রোগী, কিডনির রোগী, হার্টসহ আরো নানা রোগ আছে তাঁর। শারীরিকভাবেও তাঁর নানা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তারপরেও এতগুলো অসুখ নিয়েও উনি মোটামুটি ভালো আছেন। তবে ওনার পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন জরুরি। এজন্য তাকে দেশের বাইরের উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে নিতে হবে। দল ও পরিবারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আবেদন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া আসবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।
মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে আবারো হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার রাতে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনা হয়।
জাহিদ হোসেন বলেন, হাসপাতালে আনার পর বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা। এরপর তাঁর বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। ওনার আরো কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। সেজন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেন বোর্ডের চিকিৎসকেরা।
এর আগে গত ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনা হয়। কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর সেদিন রাতেই তাকে বাসায় ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এক মাসের ব্যবধানে আবারো হাসপাতালে আনা হলো তাকে।
খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে আনার কারণ জানতে চাইলে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘উনার (খালেদা জিয়া) মাঝে মাঝেই কিছু জটিলতা বেড়ে যায়। সেজন্য কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করার প্রয়োজন পড়ে, যা বাসায় থেকে করা সম্ভব হয না। এবারও সেজন্যই তাকে হাসপাতালে আনা হয়েছে।’
খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তাঁর সুস্থতাকে ‘সাময়িক’ বলে দাবি করেন জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, উনার সুস্থতা ক্ষণিকের বিষয়। উনি যে সুস্থ আছেন, সেই সুস্থতা আপনার আমার মত নয়। উনি একজন লিভার ডিজিসের রোগী, কিডনির রোগী, হার্টসহ আরো নানা রোগ আছে তাঁর। শারীরিকভাবেও তাঁর নানা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তারপরেও এতগুলো অসুখ নিয়েও উনি মোটামুটি ভালো আছেন। তবে ওনার পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্য লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন জরুরি। এজন্য তাকে দেশের বাইরের উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে নিতে হবে। দল ও পরিবারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আবেদন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া আসবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।
রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন অংশীজনের পক্ষ থেকে সংস্কারের ক্ষেত্রে সরকারকে প্রয়োজনীয় সময় দেওয়ার প্রশ্নে ধৈর্যের ঘাটতি লক্ষণীয়। গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ ও হুমকি-হামলাসহ কোনো কোনো গণমাধ্যম
১৮ মিনিট আগেছাত্র–জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার থাকা ৯ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে আজ সোমবার হাজির করা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। সকাল পৌনে ১০ টার দিকে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তাদের হাজির করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে যে আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছে, তার প্রতিফলন সংস্কারকৃত সংবিধানে ফুটে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অংশীজনেরা
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন নতুন সংবিধানে সরকারের মেয়াদ চার বছর হতে পারে। তাই তাঁদের সরকারের মেয়াদ অবশ্যই চার বছরের কম হবে। এমনকি রাজনৈতিক দলগুলো যদি চায় সংস্কার বাদ দিয়ে নির্বাচন দেওয়া হোক তাহলে সেটাও করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে