আয়নাল হোসেন, ঢাকা
যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে পুলিশের গাড়ি, মোটরসাইকেল মিলিয়ে ৪৫৫টি যান ভস্মীভূতসহ ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ জন্য পুলিশ সদর দপ্তর ৪৫৫টি যানবাহন ভূস্মীভূত হওয়ার তথ্য জানিয়ে ৭২২টি গাড়ি কেনার এবং এ জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছিল মন্ত্রণালয়ে। পরে মন্ত্রণালয় ৪৩১টি যানবাহন কেনার এবং ২৭৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেয়। গত সোমবার এ সম্মতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পুলিশ ও এনটিএমসি অনুবিভাগ) নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদর দপ্তর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহনের একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে এসেছে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে চার শতাধিক যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশের ১০৫টি থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ অন্যান্য স্থাপনার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুলিশের সব মিলিয়ে ৪৫৫টি যানবাহন ভস্মীভূত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৩টি জিপ, ১৭৩টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি প্যাট্রল কার, ১২টি মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ৩ টন ও ৫ টনের ১২টি ট্রাক, ২টি বাস, ২টি প্রিজন ভ্যান, ১৫৬টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামান ও ২টি ক্রাইমসিন ম্যানেজমেন্ট ভ্যান। এগুলো মেরামতের অযোগ্য। পুলিশ সদর দপ্তর বলেছে, এ কারণে থানার কার্যক্রম চালু হলেও যানবাহনের অভাবে নাগরিক সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, যানবাহনের সংকট কাটিয়ে পুলিশের কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতি আনতে ৩৮টি জিপ, ২৫০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি করে প্যাট্রল কার ও মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ২০টি ট্রাক, ২টি বাস, ১২টি প্রিজন ভ্যান, ২৮৫টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামানসহ মোট ৭২২টি যানবাহন কেনার প্রস্তাব পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ জন্য ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়। গত ২৮ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তর এই চাহিদা দেয়।
জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পুলিশের মোটরযান কেনার জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আন্দোলনের সময় যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নতুন যান কেনার জন্য অতিরিক্ত ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা চায় পুলিশ সদর দপ্তর। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, পুলিশ সদর দপ্তরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের জন্য ৩০টি জিপ, ২০০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৮টি মাইক্রোবাস, ১৬টি ট্রাক, ৪টি বাস, ১৫২টি মোটর সাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ডগভ্যানসহ মোট ৪৩১টি নতুন যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য ২৭৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে পুলিশের যানবাহন
কেনার জন্য ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ১৯৬ কোটি ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা উপযোজন প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে এপিসি ও রেকার কেনা হবে। বাকি যানবাহন কেনা হবে স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে। প্রতিটি জিপের দাম ধরা হয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, প্রতিটি ডাবল কেবিন পিকআপ ৮০ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৬৫ লাখ টাকা, প্রতিটি প্যাট্রল কার ৪৮ লাখ টাকা, প্রতিটি মাইক্রোবাস ৬০ লাখ, প্রতিটি মোটরসাইকেলের দাম ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১০ টনের প্রতিটি রেকারের দাম ২ কোটি এবং প্রতিটি এপিসির দাম ৬ কোটি এবং ১টি ডগভ্যানের দাম ৭৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়ে পুলিশের পাঠানো চাহিদাপত্রে মোটরসাইকেলের দাম একই উল্লেখ করা হলেও কিছু কিছু যানের দাম বেশি ছিল।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র জানায়, ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে পুলিশের সব মিলিয়ে ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ভস্মীভূত হয় ৪৫৫টি। ৭২টি মোটরসাইকেলসহ ৬১৯টি যান ভাঙচুর হয়।
যানবাহনের সংকট কাটাতে বাংলাদেশ পুলিশের জন্য জিপ, ডাবল ও সিঙ্গেল কেবিন পিকআপসহ ৪৩১টি যান কেনা হচ্ছে। এ জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে পুলিশের গাড়ি, মোটরসাইকেল মিলিয়ে ৪৫৫টি যান ভস্মীভূতসহ ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ জন্য পুলিশ সদর দপ্তর ৪৫৫টি যানবাহন ভূস্মীভূত হওয়ার তথ্য জানিয়ে ৭২২টি গাড়ি কেনার এবং এ জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব দিয়েছিল মন্ত্রণালয়ে। পরে মন্ত্রণালয় ৪৩১টি যানবাহন কেনার এবং ২৭৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেয়। গত সোমবার এ সম্মতি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে গতকাল মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (পুলিশ ও এনটিএমসি অনুবিভাগ) নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদর দপ্তর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত যানবাহনের একটি তালিকা মন্ত্রণালয়ে এসেছে। সেখান থেকে যাচাই-বাছাই করে চার শতাধিক যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পুলিশ সদর দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশের ১০৫টি থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ অন্যান্য স্থাপনার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুলিশের সব মিলিয়ে ৪৫৫টি যানবাহন ভস্মীভূত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৩টি জিপ, ১৭৩টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি প্যাট্রল কার, ১২টি মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ৩ টন ও ৫ টনের ১২টি ট্রাক, ২টি বাস, ২টি প্রিজন ভ্যান, ১৫৬টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামান ও ২টি ক্রাইমসিন ম্যানেজমেন্ট ভ্যান। এগুলো মেরামতের অযোগ্য। পুলিশ সদর দপ্তর বলেছে, এ কারণে থানার কার্যক্রম চালু হলেও যানবাহনের অভাবে নাগরিক সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, যানবাহনের সংকট কাটিয়ে পুলিশের কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গতি আনতে ৩৮টি জিপ, ২৫০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৫৬টি সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ, ১২টি করে প্যাট্রল কার ও মাইক্রোবাস, ২টি অ্যাম্বুলেন্স, ২০টি ট্রাক, ২টি বাস, ১২টি প্রিজন ভ্যান, ২৮৫টি মোটরসাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি জলকামানসহ মোট ৭২২টি যানবাহন কেনার প্রস্তাব পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এ জন্য ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়। গত ২৮ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তর এই চাহিদা দেয়।
জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পুলিশের মোটরযান কেনার জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। আন্দোলনের সময় যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় নতুন যান কেনার জন্য অতিরিক্ত ৩৯৯ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা চায় পুলিশ সদর দপ্তর। এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানানো হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, পুলিশ সদর দপ্তরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের জন্য ৩০টি জিপ, ২০০টি ডাবল কেবিন পিকআপ, ৮টি মাইক্রোবাস, ১৬টি ট্রাক, ৪টি বাস, ১৫২টি মোটর সাইকেল, ৮টি রেকার, ৪টি এপিসি, ১টি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ডগভ্যানসহ মোট ৪৩১টি নতুন যানবাহন কেনার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য ২৭৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার সম্মতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চলতি অর্থবছরে পুলিশের যানবাহন
কেনার জন্য ৭৮ কোটি ৯০ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ১৯৬ কোটি ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা উপযোজন প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে এপিসি ও রেকার কেনা হবে। বাকি যানবাহন কেনা হবে স্থানীয় দরপত্রের মাধ্যমে। প্রতিটি জিপের দাম ধরা হয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা, প্রতিটি ডাবল কেবিন পিকআপ ৮০ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৬৫ লাখ টাকা, প্রতিটি প্যাট্রল কার ৪৮ লাখ টাকা, প্রতিটি মাইক্রোবাস ৬০ লাখ, প্রতিটি মোটরসাইকেলের দাম ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১০ টনের প্রতিটি রেকারের দাম ২ কোটি এবং প্রতিটি এপিসির দাম ৬ কোটি এবং ১টি ডগভ্যানের দাম ৭৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়ে পুলিশের পাঠানো চাহিদাপত্রে মোটরসাইকেলের দাম একই উল্লেখ করা হলেও কিছু কিছু যানের দাম বেশি ছিল।
পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র জানায়, ১ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে পুলিশের সব মিলিয়ে ১ হাজার ৭৪টি যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে ভস্মীভূত হয় ৪৫৫টি। ৭২টি মোটরসাইকেলসহ ৬১৯টি যান ভাঙচুর হয়।
বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
২০ মিনিট আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
২১ মিনিট আগেদেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৯ ঘণ্টা আগে