নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে শিগগিরই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের রোডম্যাপ দেবে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং নৌ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ইস্কাটনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) মিলনায়তনে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের জন্য সংলাপ-মানবাধিকার প্রসঙ্গ’—শীর্ষক আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘অনেকগুলো কাজ নির্ধারণ হওয়ার পর রোডম্যাপ হবে। মাত্র দুই মাস, এর মধ্যে কেউ এখানে গন্ডগোল করছে, কেউ ওখানে গন্ডগোল করছে। এর মধ্যে আবার ভয়াবহ বন্যা। প্রশাসনকে রিঅর্গানাইজ করতে হচ্ছে। আশা করি খুব শিগগিরই রোডম্যাপ হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকা হয়েছে, যে কমিশনগুলো করা হয়েছে তাঁরাও ডাকবে।’
সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, ছয়টি সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। এগুলো অনেক বড় ধরনের সংস্কার। তিন দিন বা তিন মাসে হবে না। এগুলোর দায়িত্বে যারা আছেন তাঁরা নিশ্চয়ই পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা না করলে এগুলো টেকসই হবে না।’
সভায় অন্যান্য বক্তারা দেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান সংস্কার ও পুনর্গঠনের পাশাপাশি সমাজে, রাষ্ট্রে মানুষের মৌলিক অধিকারসহ অন্যান্য অধিকারসমূহ নিশ্চিতের আহ্বান জানান। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা না গেলে গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন স্থায়ী হবে না বলে জানান তাঁরা।
সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য কী কী সুনির্দিষ্ট সংস্কার প্রয়োজন? র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মতো এলিট আইন প্রয়োগকারী ইউনিট এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা হয়রানি ও অপব্যবহার রোধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে? এই সংস্থাগুলোকে যেভাবে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে তা নিয়ে আমাদের কথা বলা প্রয়োজন।’
গত ১৬ বছরে ক্রসফায়ারের মাধ্যমে ৬ হাজারের বেশি বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে উল্লেখ করে আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক)-এর নির্বাহী পরিচালক মো. নূর খান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোতে যারা কাজ করে তাঁরা আমাদের সন্তান। কোন প্রক্রিয়া তাঁদের খুনি বানাচ্ছে? সেই প্রক্রিয়াকে প্রশ্ন করতে হবে।’ তিনি আয়নাঘরসহ বিভিন্ন বাহিনীর টর্চার সেলগুলোকে দালিলিক প্রমাণের লক্ষ্যে সংরক্ষণের দাবি জানান।
মায়ের ডাকের আহ্বায়ক সানজিদা ইসলাম বলেন, গত ১৬ বছর গুম-খুনের যে ধারাবাহিকতা চলছিল জুলাই অভ্যুত্থানে তারই চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ করেছিল সরকার।
কাপেং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক পল্লব চাকমা বলেন, ‘একটা দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি কেমন তা নির্ধারণ হবে সেই দেশের সংখ্যালঘুরা কেমন আছে তা দিয়ে।’
ট্রান্সজেন্ডার অধিকার কর্মী জয়া শিকদার বলেন, ‘সংবিধানে সকল ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গের মানুষের মানবাধিকারের কথা বলা হয়েছে কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার হওয়ার কারণে আমরা শিক্ষা, চাকরি সবকিছু থেকে বঞ্চিত।’
জি নাইনের সাধারণ সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্থ বলেন, ‘শেখ হাসিনার আমলের আগে রাজনৈতিক গুম বিষয়টি ছিল না।’
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেন, ‘আইনে কোনো সংকট নেই, সংকট প্রয়োগে। আইনের শাসন থাকলে মানবাধিকার লঙ্ঘন হতো না।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, ‘রাজনীতিবিদরা যতক্ষণ পর্যন্ত নিজেদের সংস্কার না করবে ততক্ষণ পরিপূর্ণ সংস্কার হবে না।’
সিজিএসের চেয়ারম্যান মুনিরা খান বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে মানবাধিকার কমিশন নতুন নিয়ম অনুযায়ী স্বচ্ছতা ধরে রেখে খুব একটা কাজ করেছে বলে আমরা দেখতে পাইনি। কীভাবে কাজ করলে, কী করলে আমরা স্বৈরাচারের হাতে পড়ব না, তা নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে। সংস্কারের জন্য, প্রয়োজনীয় সময় আমাদের এই সরকারকে দিতে হবে।’
সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—নারী অধিকার কর্মী ইলিরা দেওয়ান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া, কাপেং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক পল্লব চাকমা, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট দিলরুবা শরমিন, ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান, রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক সালেহ আহমেদ, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, রাজনীতি বিশ্লেষক আশরাফ কায়সার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি নাইমা আক্তার রীতা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি তৌহিদ সিয়াম প্রমুখ।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে শিগগিরই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের রোডম্যাপ দেবে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং নৌ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ইস্কাটনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) মিলনায়তনে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের জন্য সংলাপ-মানবাধিকার প্রসঙ্গ’—শীর্ষক আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘অনেকগুলো কাজ নির্ধারণ হওয়ার পর রোডম্যাপ হবে। মাত্র দুই মাস, এর মধ্যে কেউ এখানে গন্ডগোল করছে, কেউ ওখানে গন্ডগোল করছে। এর মধ্যে আবার ভয়াবহ বন্যা। প্রশাসনকে রিঅর্গানাইজ করতে হচ্ছে। আশা করি খুব শিগগিরই রোডম্যাপ হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকা হয়েছে, যে কমিশনগুলো করা হয়েছে তাঁরাও ডাকবে।’
সাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, ছয়টি সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। এগুলো অনেক বড় ধরনের সংস্কার। তিন দিন বা তিন মাসে হবে না। এগুলোর দায়িত্বে যারা আছেন তাঁরা নিশ্চয়ই পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে। রাজনীতিবিদদের সঙ্গে আলোচনা না করলে এগুলো টেকসই হবে না।’
সভায় অন্যান্য বক্তারা দেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান সংস্কার ও পুনর্গঠনের পাশাপাশি সমাজে, রাষ্ট্রে মানুষের মৌলিক অধিকারসহ অন্যান্য অধিকারসমূহ নিশ্চিতের আহ্বান জানান। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা না গেলে গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন স্থায়ী হবে না বলে জানান তাঁরা।
সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য কী কী সুনির্দিষ্ট সংস্কার প্রয়োজন? র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মতো এলিট আইন প্রয়োগকারী ইউনিট এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা হয়রানি ও অপব্যবহার রোধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে? এই সংস্থাগুলোকে যেভাবে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে তা নিয়ে আমাদের কথা বলা প্রয়োজন।’
গত ১৬ বছরে ক্রসফায়ারের মাধ্যমে ৬ হাজারের বেশি বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে উল্লেখ করে আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক)-এর নির্বাহী পরিচালক মো. নূর খান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোতে যারা কাজ করে তাঁরা আমাদের সন্তান। কোন প্রক্রিয়া তাঁদের খুনি বানাচ্ছে? সেই প্রক্রিয়াকে প্রশ্ন করতে হবে।’ তিনি আয়নাঘরসহ বিভিন্ন বাহিনীর টর্চার সেলগুলোকে দালিলিক প্রমাণের লক্ষ্যে সংরক্ষণের দাবি জানান।
মায়ের ডাকের আহ্বায়ক সানজিদা ইসলাম বলেন, গত ১৬ বছর গুম-খুনের যে ধারাবাহিকতা চলছিল জুলাই অভ্যুত্থানে তারই চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ করেছিল সরকার।
কাপেং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক পল্লব চাকমা বলেন, ‘একটা দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি কেমন তা নির্ধারণ হবে সেই দেশের সংখ্যালঘুরা কেমন আছে তা দিয়ে।’
ট্রান্সজেন্ডার অধিকার কর্মী জয়া শিকদার বলেন, ‘সংবিধানে সকল ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গের মানুষের মানবাধিকারের কথা বলা হয়েছে কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার হওয়ার কারণে আমরা শিক্ষা, চাকরি সবকিছু থেকে বঞ্চিত।’
জি নাইনের সাধারণ সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্থ বলেন, ‘শেখ হাসিনার আমলের আগে রাজনৈতিক গুম বিষয়টি ছিল না।’
জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেন, ‘আইনে কোনো সংকট নেই, সংকট প্রয়োগে। আইনের শাসন থাকলে মানবাধিকার লঙ্ঘন হতো না।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, ‘রাজনীতিবিদরা যতক্ষণ পর্যন্ত নিজেদের সংস্কার না করবে ততক্ষণ পরিপূর্ণ সংস্কার হবে না।’
সিজিএসের চেয়ারম্যান মুনিরা খান বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে মানবাধিকার কমিশন নতুন নিয়ম অনুযায়ী স্বচ্ছতা ধরে রেখে খুব একটা কাজ করেছে বলে আমরা দেখতে পাইনি। কীভাবে কাজ করলে, কী করলে আমরা স্বৈরাচারের হাতে পড়ব না, তা নিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে। সংস্কারের জন্য, প্রয়োজনীয় সময় আমাদের এই সরকারকে দিতে হবে।’
সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—নারী অধিকার কর্মী ইলিরা দেওয়ান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আহসান হাবীব ভূঁইয়া, কাপেং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক পল্লব চাকমা, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট দিলরুবা শরমিন, ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান, রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক সালেহ আহমেদ, এবি পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, গণফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, রাজনীতি বিশ্লেষক আশরাফ কায়সার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি নাইমা আক্তার রীতা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি তৌহিদ সিয়াম প্রমুখ।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে