নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্যের বিভিন্ন সূচকে গত কয়েক দশকে উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। তবে উন্নতির সেই ধারাবাহিকতায় বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে রয়ে গেছে মায়ের গর্ভে সন্তান মারা যাওয়া বা মৃত সন্তান প্রসব (স্টিলবার্থ)। এ ক্ষেত্রে উন্নতি তো হচ্ছেই না, বরং দিন দিন মৃত সন্তান প্রসবের হার বাড়ছে। খোদ সরকারের পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে, বর্তমানে দেশে প্রতি হাজারে ১৪টি মৃত শিশুর জন্ম হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, মৃত সন্তান প্রসব একটি প্রতিরোধযোগ্য জনস্বাস্থ্য সমস্যা। যদিও এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। তবে সব কারণই সমাধানযোগ্য। প্রসূতির মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা গেলে মৃত সন্তান প্রসব অনেকাংশেই প্রতিরোধ সম্ভব।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) গত জুনে ‘বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস (বিএসভিএস) ২০২৩’ প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, দেশে প্রতি হাজার জীবিত শিশু জন্মের বিপরীতে ১৪টি শিশু মৃত ভূমিষ্ঠ হচ্ছে। ২০১৮ সাল থেকে প্রতিবছরের তুলনামূলক চিত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০২৩ সালের এই হার গত ছয় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
মৃত শিশুর জন্ম বলতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, মায়ের গর্ভে ২৮ সপ্তাহ বেঁচে থাকার পর শিশুর মৃত্যুকে বলা হয়। জন্মের ঠিক আগে বা জন্মের সময় শিশুর মৃত্যু হওয়াকে স্টিলবার্থ শ্রেণিভুক্ত করা হয়। বিশ্বব্যাপী বছরে প্রায় ২০ লাখ মৃত শিশু ভূমিষ্ঠ হচ্ছে, প্রতি সেকেন্ডে ১৬টি। এসব মৃত্যুর ৪০ শতাংশই ঘটে প্রসবের সময়। প্রসূতির নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করলে এসব মৃত্যু এড়ানো যায় বলে মন্তব্য করেছে ডব্লিউএইচও।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদন অনুসারে দেশে সবচেয়ে বেশি মৃত শিশুর জন্ম হচ্ছে সিলেট বিভাগে। এই হার সবচেয়ে কম ঢাকা বিভাগে। গত পাঁচ বছরের পরিসংখ্যানের তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা যায়, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগে জন্মের আগেই শিশুমৃত্যুর হার বেশি। নগরাঞ্চলের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে মৃত সন্তান প্রসবের হার বেশি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অনুন্নত অবকাঠামো ও যোগাযোগব্যবস্থার ভঙ্গুর দশা, আর্থসামাজিক অবস্থা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা এবং অসচেতনতার কারণে এসব অঞ্চলে মৃত অবস্থায় শিশুজন্মের হার বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা জেএসআইয়ে কর্মরত জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ইশতিয়াক মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্টিলবার্থ নিয়ে তেমন আলোচনা হচ্ছে না। যারা জন্মের পর মারা যাচ্ছে, তাদের নিয়েই সাধারণত আলোচনা হয়। অথচ মৃত অবস্থায় জন্মের হার অত্যধিক। মৃত সন্তান প্রসবের পেছনে বহু কারণ রয়েছে। দেশে প্রসবপূর্ব সেবা গ্রহণ বাড়লেও মৃত সন্তান জন্মের সংখ্যা কমছে না।
অর্থাৎ প্রসূতি সেবার পরিধি ও সংখ্যা বাড়ানো হলেও তা মানসম্মত নয়। প্রসূতি সেবার বিষয়টি হচ্ছে সিরিজ অব ইন্টারভেনশন (অনেক সেবার সমন্বয়)। সারা দেশে সঠিকভাবে তা বাস্তবায়ন করা যায়নি।’
প্রসূতি ও তাদের অনাগত সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রসবপূর্ব যত্ন (অ্যান্টিনেটাল কেয়ার বা এএনসি) অপরিহার্য বলে উল্লেখ করেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ)। মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য এবং সম্ভাব্য জটিলতা এড়াতে এএনসি সেবার মাধ্যমে একজন প্রসূতিকে সব ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। প্রসূতির ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ, টিকা প্রদান, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, পুষ্টি নিশ্চিত করা এবং মানসিক স্বাস্থ্যেও গুরুত্ব দেওয়া হয়। গর্ভধারণ থেকে শুরু করে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত প্রসূতিকে কমপক্ষে চারবার এএনসির পর্যবেক্ষণে আনার সুপারিশ করেছে ডব্লিউএইচও।
বাংলাদেশে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা এলাকায় প্রসূতিদের ওই সেবা প্রদানের দায়িত্ব স্থানীয় সরকার বিভাগের। এ ছাড়া সারা দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের হাসপাতাল ও ক্লিনিকে সরকারিভাবে প্রসূতিদের এ সেবা দেয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ডা. শামস এল আরেফিন ও বিজ্ঞানী ডা. আহমেদ এহসানুর রহমান প্রায় একই সুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সমস্যাটিকে তেমন গুরুত্ব আগে দেওয়া হয়নি। স্টিলবার্থের ৪০ শতাংশ ঘটনাই ঘটছে প্রসবের সময়। অর্থাৎ ওই সময়ে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। এতে যেসব আধুনিক সুবিধা প্রয়োজন তা নেই, আবার মান বজায় রেখে সেবা, পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি হয় না। বাকি ৬০ শতাংশের মৃত্যু হচ্ছে প্রসবের আগে। এর জন্য পরিবেশদূষণ থেকে শুরু করে মায়ের অসংক্রামক রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তপাত, খিঁচুনি, সংক্রমণ ও নানা জটিলতা দায়ী। দেশে প্রসবপূর্ব সেবার মান ভালো নয়।’
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (মা ও শিশুস্বাস্থ্য) ডা. শামীম মো. আকরাম বলেন, ‘মৃত অবস্থায় শিশুর জন্মের বিষয়টি কিছুটা পর্যবেক্ষণের বাইরে রয়েছে। সরকারিভাবে প্রসূতিদের সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে জনবলের সংকট আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। এর মধ্যেও আমরা যতটুকু সেবা দিতে পারছি, তাতে কোনো দুর্বলতা নেই।’
ধারাবাহিকভাবে প্রসূতিদের স্বাস্থ্যসেবা পরিধি ও গুরুত্ব বাড়িয়েছে সরকার, জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে আগের তুলনায় মাতৃমৃত্যু, শিশুমৃত্যুর হার কমেছে। স্টিলবার্থের বিষয়টি নিয়েও কাজ হচ্ছে।’
মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্যের বিভিন্ন সূচকে গত কয়েক দশকে উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। তবে উন্নতির সেই ধারাবাহিকতায় বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে রয়ে গেছে মায়ের গর্ভে সন্তান মারা যাওয়া বা মৃত সন্তান প্রসব (স্টিলবার্থ)। এ ক্ষেত্রে উন্নতি তো হচ্ছেই না, বরং দিন দিন মৃত সন্তান প্রসবের হার বাড়ছে। খোদ সরকারের পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে, বর্তমানে দেশে প্রতি হাজারে ১৪টি মৃত শিশুর জন্ম হচ্ছে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, মৃত সন্তান প্রসব একটি প্রতিরোধযোগ্য জনস্বাস্থ্য সমস্যা। যদিও এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। তবে সব কারণই সমাধানযোগ্য। প্রসূতির মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা গেলে মৃত সন্তান প্রসব অনেকাংশেই প্রতিরোধ সম্ভব।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) গত জুনে ‘বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস (বিএসভিএস) ২০২৩’ প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, দেশে প্রতি হাজার জীবিত শিশু জন্মের বিপরীতে ১৪টি শিশু মৃত ভূমিষ্ঠ হচ্ছে। ২০১৮ সাল থেকে প্রতিবছরের তুলনামূলক চিত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০২৩ সালের এই হার গত ছয় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
মৃত শিশুর জন্ম বলতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলছে, মায়ের গর্ভে ২৮ সপ্তাহ বেঁচে থাকার পর শিশুর মৃত্যুকে বলা হয়। জন্মের ঠিক আগে বা জন্মের সময় শিশুর মৃত্যু হওয়াকে স্টিলবার্থ শ্রেণিভুক্ত করা হয়। বিশ্বব্যাপী বছরে প্রায় ২০ লাখ মৃত শিশু ভূমিষ্ঠ হচ্ছে, প্রতি সেকেন্ডে ১৬টি। এসব মৃত্যুর ৪০ শতাংশই ঘটে প্রসবের সময়। প্রসূতির নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করলে এসব মৃত্যু এড়ানো যায় বলে মন্তব্য করেছে ডব্লিউএইচও।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদন অনুসারে দেশে সবচেয়ে বেশি মৃত শিশুর জন্ম হচ্ছে সিলেট বিভাগে। এই হার সবচেয়ে কম ঢাকা বিভাগে। গত পাঁচ বছরের পরিসংখ্যানের তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা যায়, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগে জন্মের আগেই শিশুমৃত্যুর হার বেশি। নগরাঞ্চলের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে মৃত সন্তান প্রসবের হার বেশি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অনুন্নত অবকাঠামো ও যোগাযোগব্যবস্থার ভঙ্গুর দশা, আর্থসামাজিক অবস্থা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা এবং অসচেতনতার কারণে এসব অঞ্চলে মৃত অবস্থায় শিশুজন্মের হার বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা জেএসআইয়ে কর্মরত জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ইশতিয়াক মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্টিলবার্থ নিয়ে তেমন আলোচনা হচ্ছে না। যারা জন্মের পর মারা যাচ্ছে, তাদের নিয়েই সাধারণত আলোচনা হয়। অথচ মৃত অবস্থায় জন্মের হার অত্যধিক। মৃত সন্তান প্রসবের পেছনে বহু কারণ রয়েছে। দেশে প্রসবপূর্ব সেবা গ্রহণ বাড়লেও মৃত সন্তান জন্মের সংখ্যা কমছে না।
অর্থাৎ প্রসূতি সেবার পরিধি ও সংখ্যা বাড়ানো হলেও তা মানসম্মত নয়। প্রসূতি সেবার বিষয়টি হচ্ছে সিরিজ অব ইন্টারভেনশন (অনেক সেবার সমন্বয়)। সারা দেশে সঠিকভাবে তা বাস্তবায়ন করা যায়নি।’
প্রসূতি ও তাদের অনাগত সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রসবপূর্ব যত্ন (অ্যান্টিনেটাল কেয়ার বা এএনসি) অপরিহার্য বলে উল্লেখ করেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ)। মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য এবং সম্ভাব্য জটিলতা এড়াতে এএনসি সেবার মাধ্যমে একজন প্রসূতিকে সব ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। প্রসূতির ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ, টিকা প্রদান, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, পুষ্টি নিশ্চিত করা এবং মানসিক স্বাস্থ্যেও গুরুত্ব দেওয়া হয়। গর্ভধারণ থেকে শুরু করে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত প্রসূতিকে কমপক্ষে চারবার এএনসির পর্যবেক্ষণে আনার সুপারিশ করেছে ডব্লিউএইচও।
বাংলাদেশে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা এলাকায় প্রসূতিদের ওই সেবা প্রদানের দায়িত্ব স্থানীয় সরকার বিভাগের। এ ছাড়া সারা দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের হাসপাতাল ও ক্লিনিকে সরকারিভাবে প্রসূতিদের এ সেবা দেয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ডা. শামস এল আরেফিন ও বিজ্ঞানী ডা. আহমেদ এহসানুর রহমান প্রায় একই সুরে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই সমস্যাটিকে তেমন গুরুত্ব আগে দেওয়া হয়নি। স্টিলবার্থের ৪০ শতাংশ ঘটনাই ঘটছে প্রসবের সময়। অর্থাৎ ওই সময়ে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। এতে যেসব আধুনিক সুবিধা প্রয়োজন তা নেই, আবার মান বজায় রেখে সেবা, পর্যবেক্ষণ ইত্যাদি হয় না। বাকি ৬০ শতাংশের মৃত্যু হচ্ছে প্রসবের আগে। এর জন্য পরিবেশদূষণ থেকে শুরু করে মায়ের অসংক্রামক রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তপাত, খিঁচুনি, সংক্রমণ ও নানা জটিলতা দায়ী। দেশে প্রসবপূর্ব সেবার মান ভালো নয়।’
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (মা ও শিশুস্বাস্থ্য) ডা. শামীম মো. আকরাম বলেন, ‘মৃত অবস্থায় শিশুর জন্মের বিষয়টি কিছুটা পর্যবেক্ষণের বাইরে রয়েছে। সরকারিভাবে প্রসূতিদের সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে জনবলের সংকট আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। এর মধ্যেও আমরা যতটুকু সেবা দিতে পারছি, তাতে কোনো দুর্বলতা নেই।’
ধারাবাহিকভাবে প্রসূতিদের স্বাস্থ্যসেবা পরিধি ও গুরুত্ব বাড়িয়েছে সরকার, জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে আগের তুলনায় মাতৃমৃত্যু, শিশুমৃত্যুর হার কমেছে। স্টিলবার্থের বিষয়টি নিয়েও কাজ হচ্ছে।’
কিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১ মিনিট আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
১৮ মিনিট আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
১ ঘণ্টা আগে