নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও নানাবিধ অনিয়মের অভিযোগে ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানসহ তিন জনের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার কমিশন সভায় তাদের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দুদকের গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি। কমিশনের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম এই তথ্য জানান।
সাদেক খান ছাড়াও পাবনা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নুরের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অভিযোগ রয়েছে ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক এমপি সাদেক খান হিন্দু সম্পত্তি দখল করে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, সাদেক খান মুরগি মার্কেট, সাদেক খান শুটকি মার্কেট, সাদেক খান ইট মার্কেট, সাদেক খান বালু মার্কেট, সাদেক খান বস্তি ও পেট্রল পাম্প দখল করে তৈরি করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, সাদেক খান দাখিলকৃত নির্বাচনী হলফনামায় তার নামে ১ কোটি ৪১ লাখ টাকা মূল্যের অকৃষি জমি, যৌথ নামে ১ কোটি ৩১ লাখ ৫২ হাজার টাকার জমিতে ৫০ শতাংশ অংশীদার, ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকার অ্যাপার্টমেন্ট ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকার পরিবহন ও অন্যান্য সম্পদের কথা উল্লেখ করেন।
দুদক সূত্রে বলা হয়, হলফনামার বাইরে তার স্ত্রীর নামে ৩৯ লাখ ৫০ মূল্যের গাড়ি, ১ কোটি ১২ লাখ ৩ হাজার মূল্যের জমি ও অন্যান্য সম্পদ রয়েছে; তার দাখিলকৃত হলফনামায় ৫২ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যের জমিসহ ২টি একক বাড়ি ও ১টি যৌথ বাড়ি যার মূল্যে ৫ কোটি ৫০ লাখ মূল্যের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।
অন্যদিকে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট পাবনা-৫ আসনের সাবেক এমপি গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালে তার সম্পদ ছিল ৪৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ২০২৩ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সম্পদের যে তথ্য দেন সেখানে ৭ কোটি ৫৬ লাখ ১২ হাজার ৫৬৮ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।
এ ছাড়া নিজ নামে ৮ কোটি ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৫৮২ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। যারমধ্যে ১৮ একর কৃষি জমি, ধানমন্ডিতে ১টি ফ্ল্যাট, মৎস্য খামারসহ দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে মর্মে তথ্য রয়েছে দুদকের কাছে। অবৈধভাবে অর্জিত জ্ঞাত-আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে মর্মে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সঠিক পরিলক্ষিত হয়েছে বলে জানান দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম।
সাবেক দুই এমপি ছাড়াও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নুরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
অভিযোগ রয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে ইউজিসির অনুমোদনের আগেই ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ডাটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অ্যানালাইটিকস প্রোগ্রাম ডাটা ল্যাব স্থাপন করে। ল্যাব স্থাপনে ৫ কোটি ৯৪ লাখ ৬৪ হাজার ২০২ টাকা খরচ হয়। এই প্রকল্পে সঠিকভাবে প্রাক মূল্যায়ন করা হয়নি মর্মে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সঠিকতা থাকায় অভিযোগটি প্রকাশ্য অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও নানাবিধ অনিয়মের অভিযোগে ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানসহ তিন জনের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার কমিশন সভায় তাদের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দুদকের গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি। কমিশনের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম এই তথ্য জানান।
সাদেক খান ছাড়াও পাবনা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নুরের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অভিযোগ রয়েছে ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক এমপি সাদেক খান হিন্দু সম্পত্তি দখল করে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, সাদেক খান মুরগি মার্কেট, সাদেক খান শুটকি মার্কেট, সাদেক খান ইট মার্কেট, সাদেক খান বালু মার্কেট, সাদেক খান বস্তি ও পেট্রল পাম্প দখল করে তৈরি করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, সাদেক খান দাখিলকৃত নির্বাচনী হলফনামায় তার নামে ১ কোটি ৪১ লাখ টাকা মূল্যের অকৃষি জমি, যৌথ নামে ১ কোটি ৩১ লাখ ৫২ হাজার টাকার জমিতে ৫০ শতাংশ অংশীদার, ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকার অ্যাপার্টমেন্ট ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকার পরিবহন ও অন্যান্য সম্পদের কথা উল্লেখ করেন।
দুদক সূত্রে বলা হয়, হলফনামার বাইরে তার স্ত্রীর নামে ৩৯ লাখ ৫০ মূল্যের গাড়ি, ১ কোটি ১২ লাখ ৩ হাজার মূল্যের জমি ও অন্যান্য সম্পদ রয়েছে; তার দাখিলকৃত হলফনামায় ৫২ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যের জমিসহ ২টি একক বাড়ি ও ১টি যৌথ বাড়ি যার মূল্যে ৫ কোটি ৫০ লাখ মূল্যের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।
অন্যদিকে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট পাবনা-৫ আসনের সাবেক এমপি গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালে তার সম্পদ ছিল ৪৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ২০২৩ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সম্পদের যে তথ্য দেন সেখানে ৭ কোটি ৫৬ লাখ ১২ হাজার ৫৬৮ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।
এ ছাড়া নিজ নামে ৮ কোটি ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৫৮২ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। যারমধ্যে ১৮ একর কৃষি জমি, ধানমন্ডিতে ১টি ফ্ল্যাট, মৎস্য খামারসহ দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে মর্মে তথ্য রয়েছে দুদকের কাছে। অবৈধভাবে অর্জিত জ্ঞাত-আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে মর্মে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সঠিক পরিলক্ষিত হয়েছে বলে জানান দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম।
সাবেক দুই এমপি ছাড়াও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নুরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
অভিযোগ রয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে ইউজিসির অনুমোদনের আগেই ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ডাটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অ্যানালাইটিকস প্রোগ্রাম ডাটা ল্যাব স্থাপন করে। ল্যাব স্থাপনে ৫ কোটি ৯৪ লাখ ৬৪ হাজার ২০২ টাকা খরচ হয়। এই প্রকল্পে সঠিকভাবে প্রাক মূল্যায়ন করা হয়নি মর্মে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সঠিকতা থাকায় অভিযোগটি প্রকাশ্য অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৫ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৬ ঘণ্টা আগে