নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধন কার্যক্রমের অনেকটা শেষ পথে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা ৯৩টি দলের মধ্যে শেষ যাচাই–বাছাইয়ের জন্য টিকে আছে ১২টি দল। নিবন্ধন দৌড়ে এগিয়ে আছে নুরুল হক নুরের গণ অধিকার পরিষদ ও মাহমুদুর রহমান মান্নার নাগরিক ঐক্য। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে অনানুষ্ঠানিক কমিশন বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম এসব তথ্য জানান।
মো. জাহাংগীর আলম জানান, নতুন করে নিবন্ধন পেতে ৯৩টি দল আবেদন করেছিল। ওই আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করার জন্য যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি কাজ করেছে। এতে তারা যে তথ্য দিয়েছিল, এই ৯৩টি আবেদনের মধ্যে ১৪টির নির্দিষ্ট ফরম্যাটে ছিল না এবং দুটি প্রত্যাহার করে নিয়েছিল।
সচিব জানান, শুরুতেই ১৬টি দলের আবেদন বাতিল হয়ে যায়। অবশিষ্ট ৭৭টির মধ্যে ইসির চাহিদা মোতাবেক কাগজপত্র ১৫ দিনের মধ্যে জমা দিতে বলা হয়। ১৯টি দল ১৫ দিনের মধ্যে জমা দিতে পারেনি। এ ছাড়া চিঠি পাঠানোর জন্য দুটি দলের ঠিকানা ঠিক না থাকায় ফেরত এসেছে। ১০টি ১৫ দিন পর সময়ের আবেদন করেছিল। সেটা নামঞ্জুর করা হয়েছিল। এভাবে ৩১টি আবেদন পরবর্তীতে বাতিল হয়। সবশেষে থাকে ৪৪টি আবেদন।
জাহাংগীর আলম বলেন, এই ৪৪টি আবেদন যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, নীতিমালা আইন এবং চাহিত তথ্যের সঙ্গে তারা যা দিয়েছে তা পূরণ না করায় ১২টি দল টিকেছে, বাকিগুলো বাতিল হয়েছে। অর্থাৎ মোট ৮১টি আবেদন বিভিন্ন কারণে বাতিল হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তারা যে তথ্য দিয়েছে তা মাঠপর্যায়ে যাচাই-বাছাই করে ১৫ দিনের মধ্যে জেলা-উপজেলা কর্মকর্তারা প্রতিবেদন দেবেন। এরপর কমিশন তা যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত দেবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘যাচাই-বাছাইয়ের পর কয়টা টিকবে, কি টিকবে না সেটা বলতে পারব না। উপজেলা পর্যায়ে ২০০ ভোটারের সমর্থন থাকা লাগবে, এখন সেটা যাচাই করা হবে। এক-তৃতীয়াংশ জেলায় অফিস আছে কি না সেই রিপোর্ট আসার পর সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন।’
যে ১২ দল নিবন্ধন দৌড়ে এগিয়ে
এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি (বিএইচপি), গণ অধিকার পরিষদ, নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশ সনাতন পার্টি (বিএসপি), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি (বিএমজেপি), বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি), ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডি)।
নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধন কার্যক্রমের অনেকটা শেষ পথে রয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা ৯৩টি দলের মধ্যে শেষ যাচাই–বাছাইয়ের জন্য টিকে আছে ১২টি দল। নিবন্ধন দৌড়ে এগিয়ে আছে নুরুল হক নুরের গণ অধিকার পরিষদ ও মাহমুদুর রহমান মান্নার নাগরিক ঐক্য। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে অনানুষ্ঠানিক কমিশন বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম এসব তথ্য জানান।
মো. জাহাংগীর আলম জানান, নতুন করে নিবন্ধন পেতে ৯৩টি দল আবেদন করেছিল। ওই আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করার জন্য যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি কাজ করেছে। এতে তারা যে তথ্য দিয়েছিল, এই ৯৩টি আবেদনের মধ্যে ১৪টির নির্দিষ্ট ফরম্যাটে ছিল না এবং দুটি প্রত্যাহার করে নিয়েছিল।
সচিব জানান, শুরুতেই ১৬টি দলের আবেদন বাতিল হয়ে যায়। অবশিষ্ট ৭৭টির মধ্যে ইসির চাহিদা মোতাবেক কাগজপত্র ১৫ দিনের মধ্যে জমা দিতে বলা হয়। ১৯টি দল ১৫ দিনের মধ্যে জমা দিতে পারেনি। এ ছাড়া চিঠি পাঠানোর জন্য দুটি দলের ঠিকানা ঠিক না থাকায় ফেরত এসেছে। ১০টি ১৫ দিন পর সময়ের আবেদন করেছিল। সেটা নামঞ্জুর করা হয়েছিল। এভাবে ৩১টি আবেদন পরবর্তীতে বাতিল হয়। সবশেষে থাকে ৪৪টি আবেদন।
জাহাংগীর আলম বলেন, এই ৪৪টি আবেদন যাচাই-বাছাই করে দেখা গেছে, নীতিমালা আইন এবং চাহিত তথ্যের সঙ্গে তারা যা দিয়েছে তা পূরণ না করায় ১২টি দল টিকেছে, বাকিগুলো বাতিল হয়েছে। অর্থাৎ মোট ৮১টি আবেদন বিভিন্ন কারণে বাতিল হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তারা যে তথ্য দিয়েছে তা মাঠপর্যায়ে যাচাই-বাছাই করে ১৫ দিনের মধ্যে জেলা-উপজেলা কর্মকর্তারা প্রতিবেদন দেবেন। এরপর কমিশন তা যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত দেবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘যাচাই-বাছাইয়ের পর কয়টা টিকবে, কি টিকবে না সেটা বলতে পারব না। উপজেলা পর্যায়ে ২০০ ভোটারের সমর্থন থাকা লাগবে, এখন সেটা যাচাই করা হবে। এক-তৃতীয়াংশ জেলায় অফিস আছে কি না সেই রিপোর্ট আসার পর সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন।’
যে ১২ দল নিবন্ধন দৌড়ে এগিয়ে
এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি (বিএইচপি), গণ অধিকার পরিষদ, নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশ সনাতন পার্টি (বিএসপি), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি (বিএমজেপি), বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি), ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডি)।
অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ ‘বেশ ভালোভাবে এগিয়ে’ যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকেও সরকার ভারতের কাছে ফেরত চাইবে। আজ রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
৩ মিনিট আগেদক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বৈরিতার জন্য দেশগুলোর জনগণ নয়, বরং নীতিনির্ধারকেরা দায়ী। আর ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার কারণে সার্ক (দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা) কার্যকর...
৭ মিনিট আগেনির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এ ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
১৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম তিন মাসে সহকারী সচিব থেকে সিনিয়র সচিব পর্যায় পর্যন্ত ৮০ জন কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। আর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল হয়েছে ১০১ জনের। বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে চার কর্মকর্তাকে
১ ঘণ্টা আগে