নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ১৬০ টিতে ভোট আজ। এরই মধ্যে ৪৪টি ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যানরা বিনা ভোটে জিতে গেছেন। এখন ১১৬টি ইউপিতে প্রায় পাঁচ শ প্রার্থী ভোটের ময়দানে লড়ছেন। আজ সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
১১৬ ইউপিতেও রয়েছে আশঙ্কা। কারণ বেশির ভাগ ইউপিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী আছেন। তবে সব ইউপিতে সহস্রাধিক সদস্য ও মহিলা সদস্য লড়াইয়ে রয়েছেন। রয়েছেন একই মতাদর্শের একাধিক প্রার্থী। তাঁদের কারণেও ভোটকেন্দ্রে সংঘাতের শঙ্কা রয়েছে।
বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র বলছে, ছয় জেলার ভোট কেন্দ্রগুলোর মধ্যে আট শর বেশি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে। যেখানে নির্বাচনকে ঘিরে বড় ধরনের সংঘাত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাগেরহাটের ৯টি উপজেলায় ৬৫টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোটগ্রহণ হবে আজ। নির্বাচন কমিশন সব প্রস্তুতি গ্রহণ করলেও ৫৫৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে সব কটিই ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানানো হয়েছে। তবে নির্বাচন কর্মকর্তারা বলছেন, ভোটের দিন সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। বাগেরহাটের ৯ উপজেলার ২৭টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন ৬২ জন। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। এ ছাড়া ৬৫টি ইউনিয়নের সাধারণ সদস্য দুই হাজার ২৫৫ জন এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭৬৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়কারী ফারাজি বেনজির আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। উপজেলায় চাহিদা অনুযায়ী ব্যালট পেপার, ভোট বাস্কসহ নির্বাচনী সামগ্রী পাঠানো হয়েছে। নির্বাচনে কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিপুলসংখ্যক আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত থাকবেন।’
বিদ্রোহী প্রার্থী ও দলীয় মনোনীত প্রার্থীর মাঝে কোন্দলের বহিঃপ্রকাশ ঘটতে পারে নোয়াখালীর হাতিয়ায়ও। সেখানে ৭টি ইউনিয়নে ৮৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩৫টিই ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছেন স্থানীয় নির্বাচন কর্মকর্তা। হাতিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাকির হোসেন জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাতটি ইউনিয়নে ৮৬টি কেন্দ্রর মধ্যে ৩৫টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘাতের শঙ্কা রয়েছে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদগুলোতেও। এই উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে ১১৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ৭৫টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী।
নির্বাচনী সহিংসতায় ভোটকেন্দ্রে ঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে খুলনার পাইকগাছায়। সেখানে গত দুই দিনে বিশৃঙ্খলা ও সহিংসতার অভিযোগে আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ভোটকেন্দ্রে সংঘাতের আশঙ্কা রয়েছে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া ও মহেশখালীর, কুতুবদিয়া ও পেকুয়ার ১৪টি ইউনিয়নে। এসব ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৯২ জন।
রিটার্নিং কর্মকর্তারা জানান, নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য বিপুলসংখ্যক র্যাব, কোস্ট গার্ড, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। যেসব ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত সেখানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে সার্বক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর থাকবে।
৪৪ চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান ও ৩ মেয়র বিনা ভোটে জয়ী ইউনিয়ন পরিষদ ভোটে ৪৪ চেয়ারম্যান ভোটের আগেই বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন। গতকাল আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, কেউ যদি প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করেন, তাহলে তো সেখানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেনই। এটাই তো স্বাভাবিক। এটা হলো চেয়ারম্যানের ক্ষেত্রে। অন্যান্য পদে মেম্বার বা কাউন্সিলর রয়েছে সেখানে কিন্তু ভোট হবে। তিনি বলেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৪৪ ইউপি চেয়ারম্যান ও তিনটি পৌরসভার মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছেন। বাকিপদগুলোতে নির্বাচন হবে।
সচিব আরও জানান, আজ ১৬১টি ইউপিতে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও আদালতের আদেশে বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জের নিশানবাড়ীয়া ইউপির ভোট স্থগিত করা হয়েছে।
প্রথম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ১৬০ টিতে ভোট আজ। এরই মধ্যে ৪৪টি ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যানরা বিনা ভোটে জিতে গেছেন। এখন ১১৬টি ইউপিতে প্রায় পাঁচ শ প্রার্থী ভোটের ময়দানে লড়ছেন। আজ সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
১১৬ ইউপিতেও রয়েছে আশঙ্কা। কারণ বেশির ভাগ ইউপিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী আছেন। তবে সব ইউপিতে সহস্রাধিক সদস্য ও মহিলা সদস্য লড়াইয়ে রয়েছেন। রয়েছেন একই মতাদর্শের একাধিক প্রার্থী। তাঁদের কারণেও ভোটকেন্দ্রে সংঘাতের শঙ্কা রয়েছে।
বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র বলছে, ছয় জেলার ভোট কেন্দ্রগুলোর মধ্যে আট শর বেশি ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে। যেখানে নির্বাচনকে ঘিরে বড় ধরনের সংঘাত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাগেরহাটের ৯টি উপজেলায় ৬৫টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোটগ্রহণ হবে আজ। নির্বাচন কমিশন সব প্রস্তুতি গ্রহণ করলেও ৫৫৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে সব কটিই ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানানো হয়েছে। তবে নির্বাচন কর্মকর্তারা বলছেন, ভোটের দিন সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। বাগেরহাটের ৯ উপজেলার ২৭টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন ৬২ জন। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। এ ছাড়া ৬৫টি ইউনিয়নের সাধারণ সদস্য দুই হাজার ২৫৫ জন এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৭৬৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়কারী ফারাজি বেনজির আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। উপজেলায় চাহিদা অনুযায়ী ব্যালট পেপার, ভোট বাস্কসহ নির্বাচনী সামগ্রী পাঠানো হয়েছে। নির্বাচনে কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিপুলসংখ্যক আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত থাকবেন।’
বিদ্রোহী প্রার্থী ও দলীয় মনোনীত প্রার্থীর মাঝে কোন্দলের বহিঃপ্রকাশ ঘটতে পারে নোয়াখালীর হাতিয়ায়ও। সেখানে ৭টি ইউনিয়নে ৮৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩৫টিই ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছেন স্থানীয় নির্বাচন কর্মকর্তা। হাতিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাকির হোসেন জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাতটি ইউনিয়নে ৮৬টি কেন্দ্রর মধ্যে ৩৫টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘাতের শঙ্কা রয়েছে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদগুলোতেও। এই উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে ১১৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ৭৫টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী।
নির্বাচনী সহিংসতায় ভোটকেন্দ্রে ঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে খুলনার পাইকগাছায়। সেখানে গত দুই দিনে বিশৃঙ্খলা ও সহিংসতার অভিযোগে আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ভোটকেন্দ্রে সংঘাতের আশঙ্কা রয়েছে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া ও মহেশখালীর, কুতুবদিয়া ও পেকুয়ার ১৪টি ইউনিয়নে। এসব ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী ৯২ জন।
রিটার্নিং কর্মকর্তারা জানান, নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য বিপুলসংখ্যক র্যাব, কোস্ট গার্ড, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। যেসব ভোট কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত সেখানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে সার্বক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর থাকবে।
৪৪ চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান ও ৩ মেয়র বিনা ভোটে জয়ী ইউনিয়ন পরিষদ ভোটে ৪৪ চেয়ারম্যান ভোটের আগেই বিনা ভোটে জয়ী হয়েছেন। গতকাল আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, কেউ যদি প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করেন, তাহলে তো সেখানে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেনই। এটাই তো স্বাভাবিক। এটা হলো চেয়ারম্যানের ক্ষেত্রে। অন্যান্য পদে মেম্বার বা কাউন্সিলর রয়েছে সেখানে কিন্তু ভোট হবে। তিনি বলেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৪৪ ইউপি চেয়ারম্যান ও তিনটি পৌরসভার মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছেন। বাকিপদগুলোতে নির্বাচন হবে।
সচিব আরও জানান, আজ ১৬১টি ইউপিতে ভোট হওয়ার কথা থাকলেও আদালতের আদেশে বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জের নিশানবাড়ীয়া ইউপির ভোট স্থগিত করা হয়েছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
২ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে