সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা
দুর্নীতি দমন ব্যুরো থেকে ২০০৪ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) হওয়ার পর ২০ বছরে ছয়জন চেয়ারম্যান পেয়েছে দুদক। প্রথমজন বিচারপতি, দ্বিতীয়জন সাবেক সেনাপ্রধান, পরবর্তী চার চেয়ারম্যানই সাবেক আমলা অর্থাৎ প্রশাসন ক্যাডারের।
এ ছাড়া দুই কমিশনারের অন্তত একজন জনপ্রশাসনের। দুদক সূত্র জানায়, সংস্থার সচিবসহ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের অন্তত ৫০ কর্মকর্তাই প্রশাসনসহ বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রেষণে আসা। অর্থাৎ আইনে স্বাধীন সংস্থা দুদকে শুরু থেকে নিজস্ব কর্মকর্তা নয়, আমলাদেরই আধিপত্য।
দুদকের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রেষণে আসা রাজনৈতিক পছন্দের কর্মকর্তাদের কারণে তদন্তের স্বাধীনতা খর্ব হয়েছে। এ ছাড়া ২০২২ সালে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদায়ন-বদলির ক্ষমতা সচিবকে দেওয়ায় ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
দুদকের সাবেক মহাপরিচালক মঈদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তদন্তের ক্ষমতাপ্রাপ্ত উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক ও পরিচালক পদের কর্মকর্তাদের বদলির ক্ষমতা সচিবের কাছে থাকায় অনুসন্ধান-তদন্তে তাঁর প্রভাব খাটানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এ চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার নিয়োগের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। দুদক গঠনের পর ২০০৪ সালে প্রথম চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন বিচারপতি সুলতান হোসেন খান। ২০০৭ সালে চেয়ারম্যান হন সাবেক সেনাপ্রধান হাসান মশহুদ চৌধুরী।
২০০৯ সালে চেয়ারম্যান হন গোলাম রহমান, ২০১৪ সালে মো. বদিউজ্জামান, ২০১৬ সালে ইকবাল মাহমুদ, ২০২১ সালে নিযুক্ত হন বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ। এই চারজনই ছিলেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
কমিশনার নিয়োগের বিষয়ে দুদক আইনে বলা হয়েছে, আইন, শিক্ষা, প্রশাসন, বিচার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী—এই পাঁচ বিভাগ থেকে ২০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কেউ কমিশনার হওয়ার যোগ্য হবেন। ২০০৯ সালের তৃতীয় কমিশন থেকে দুদকের চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের মধ্যে দুজন নিয়োগ পেয়েছেন প্রশাসনের ও রাজনৈতিক পছন্দে।
দুদকের তথ্য বলছে, বর্তমান কমিশনে চেয়ারম্যান, একজন কমিশনার, একজন সচিব ছাড়াও প্রশাসনসহ বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রেষণে আসা অন্তত ৫০ কর্মকর্তা দুদকে বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে রয়েছেন। তদন্ত-১, তদন্ত-২, মানি লন্ডারিং, লিগ্যাল ও প্রসিকিউশন—এই পাঁচ শাখার মহাপরিচালকদের চারজনই প্রশাসন থেকে প্রেষণে আসা এবং অপরজন প্রেষণে এসেছেন বিচার বিভাগ থেকে। একসময় মহাপরিচালকের আটটি পদের সাতটিতেই ছিলেন প্রশাসন ক্যাডারের। দুদকের নিজস্ব তিনজন মহাপরিচালক পদে পদোন্নতি পাওয়ায় তা কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচে।
দুদকের চাকরিবিধিতে রয়েছে, প্রেষণের সময়কাল ব্যতিক্রম ছাড়া তিন বছরের বেশি হবে না। তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অন্তত ১০ জন কর্মকর্তা তিন বছরের বেশি সময় ধরে দুদকে প্রেষণে আছেন। তাঁদের কেউ কেউ আছেন পাঁচ-ছয় বছরের বেশি।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রেষণে আসা কর্মকর্তাদের কারণে প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে বাধা তৈরি হয়েছে। দুদক আইনে একটি স্বাধীন প্রসিকউশন থাকার কথা থাকলেও কোনো কমিশনই তা করেনি। দলীয় লোকদের এসব পদে চুক্তিভিত্তিক কাজ করিয়েছে। ফলে দুদক দুর্নীতি দমনে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি।
সচিবের হাতে বদলি-পদায়ন
দুদক আইনে সংস্থাটির নির্বাহী ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারকে। আইনের ১৬(১) ধারায় বলা হয়েছে, কমিশনের একজন সচিব থাকবেন, তাঁকে নিয়োগ দেবে কমিশন। দুদক আইনের ১৬(২) ধারায় বলা হয়েছে, সচিবের দায়িত্ব হবে চেয়ারম্যানের নির্দেশ অনুযায়ী কমিশনের সভার আলোচ্য বিষয় এবং কমিশনের সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে সভার তারিখ ও সময় নির্ধারণ, কার্যবিবরণী প্রস্তুত করা, কমিশনারদের সম্পাদিত কার্যাবলির বিবরণ ও সংশ্লিষ্ট নথি সংরক্ষণ এবং কমিশন নির্দেশিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন ও কার্য সম্পাদন। তবে ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর কমিশনের এক আদেশে দুদকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদায়ন ও বদলির ক্ষমতা দেওয়া হয় দুদক সচিবকে। এতে ‘উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক’ সমমানের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের পূর্ণ ক্ষমতা পান দুদক সচিব।
ওই সিদ্ধান্তের পরপরই গণমাধ্যমে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় প্রশ্ন তুলেছিলেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। তিনি বলেছিলেন, ‘পদায়ন ও বদলির মতো নির্বাহী ক্ষমতা ঢালাওভাবে সচিবের হাতে অর্পণের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কোন যুক্তিতে হলো? কমিশন কেন নিজের হাতে থাকা ক্ষমতা আমলাতন্ত্রের হাতে নিরঙ্কুশভাবে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল, সেটি জানা জরুরি।’
দুদকের সাবেক মহাপরিচালক মঈদুল ইসলাম এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, সচিবের দায়িত্ব কী, দুদক আইনে তা বলা আছে। সেখানে কোথাও বদলি-পদায়নের বিষয় নেই। ছোট পর্যায়ের বদলির ক্ষমতা সচিবকে দিলে সেটা কমিশনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে না, বরং কাজের গতি বাড়বে। তবে তদন্তের ক্ষমতাপ্রাপ্ত সহকারী পরিচালক, উপপরিচালকের বদলির ক্ষমতা সচিবকে না দেওয়াই ভালো। এতে ক্ষমতার অপব্যবহার হতে পারে। এতে অনুসন্ধান-তদন্তে সচিবের প্রভাব খাটানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
দুর্নীতি দমন ব্যুরো থেকে ২০০৪ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) হওয়ার পর ২০ বছরে ছয়জন চেয়ারম্যান পেয়েছে দুদক। প্রথমজন বিচারপতি, দ্বিতীয়জন সাবেক সেনাপ্রধান, পরবর্তী চার চেয়ারম্যানই সাবেক আমলা অর্থাৎ প্রশাসন ক্যাডারের।
এ ছাড়া দুই কমিশনারের অন্তত একজন জনপ্রশাসনের। দুদক সূত্র জানায়, সংস্থার সচিবসহ নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের অন্তত ৫০ কর্মকর্তাই প্রশাসনসহ বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রেষণে আসা। অর্থাৎ আইনে স্বাধীন সংস্থা দুদকে শুরু থেকে নিজস্ব কর্মকর্তা নয়, আমলাদেরই আধিপত্য।
দুদকের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রেষণে আসা রাজনৈতিক পছন্দের কর্মকর্তাদের কারণে তদন্তের স্বাধীনতা খর্ব হয়েছে। এ ছাড়া ২০২২ সালে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদায়ন-বদলির ক্ষমতা সচিবকে দেওয়ায় ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
দুদকের সাবেক মহাপরিচালক মঈদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তদন্তের ক্ষমতাপ্রাপ্ত উপপরিচালক, সহকারী পরিচালক ও পরিচালক পদের কর্মকর্তাদের বদলির ক্ষমতা সচিবের কাছে থাকায় অনুসন্ধান-তদন্তে তাঁর প্রভাব খাটানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এ চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার নিয়োগের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। দুদক গঠনের পর ২০০৪ সালে প্রথম চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন বিচারপতি সুলতান হোসেন খান। ২০০৭ সালে চেয়ারম্যান হন সাবেক সেনাপ্রধান হাসান মশহুদ চৌধুরী।
২০০৯ সালে চেয়ারম্যান হন গোলাম রহমান, ২০১৪ সালে মো. বদিউজ্জামান, ২০১৬ সালে ইকবাল মাহমুদ, ২০২১ সালে নিযুক্ত হন বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ। এই চারজনই ছিলেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
কমিশনার নিয়োগের বিষয়ে দুদক আইনে বলা হয়েছে, আইন, শিক্ষা, প্রশাসন, বিচার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী—এই পাঁচ বিভাগ থেকে ২০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কেউ কমিশনার হওয়ার যোগ্য হবেন। ২০০৯ সালের তৃতীয় কমিশন থেকে দুদকের চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের মধ্যে দুজন নিয়োগ পেয়েছেন প্রশাসনের ও রাজনৈতিক পছন্দে।
দুদকের তথ্য বলছে, বর্তমান কমিশনে চেয়ারম্যান, একজন কমিশনার, একজন সচিব ছাড়াও প্রশাসনসহ বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রেষণে আসা অন্তত ৫০ কর্মকর্তা দুদকে বিভিন্ন নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে রয়েছেন। তদন্ত-১, তদন্ত-২, মানি লন্ডারিং, লিগ্যাল ও প্রসিকিউশন—এই পাঁচ শাখার মহাপরিচালকদের চারজনই প্রশাসন থেকে প্রেষণে আসা এবং অপরজন প্রেষণে এসেছেন বিচার বিভাগ থেকে। একসময় মহাপরিচালকের আটটি পদের সাতটিতেই ছিলেন প্রশাসন ক্যাডারের। দুদকের নিজস্ব তিনজন মহাপরিচালক পদে পদোন্নতি পাওয়ায় তা কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচে।
দুদকের চাকরিবিধিতে রয়েছে, প্রেষণের সময়কাল ব্যতিক্রম ছাড়া তিন বছরের বেশি হবে না। তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অন্তত ১০ জন কর্মকর্তা তিন বছরের বেশি সময় ধরে দুদকে প্রেষণে আছেন। তাঁদের কেউ কেউ আছেন পাঁচ-ছয় বছরের বেশি।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রেষণে আসা কর্মকর্তাদের কারণে প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে বাধা তৈরি হয়েছে। দুদক আইনে একটি স্বাধীন প্রসিকউশন থাকার কথা থাকলেও কোনো কমিশনই তা করেনি। দলীয় লোকদের এসব পদে চুক্তিভিত্তিক কাজ করিয়েছে। ফলে দুদক দুর্নীতি দমনে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি।
সচিবের হাতে বদলি-পদায়ন
দুদক আইনে সংস্থাটির নির্বাহী ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারকে। আইনের ১৬(১) ধারায় বলা হয়েছে, কমিশনের একজন সচিব থাকবেন, তাঁকে নিয়োগ দেবে কমিশন। দুদক আইনের ১৬(২) ধারায় বলা হয়েছে, সচিবের দায়িত্ব হবে চেয়ারম্যানের নির্দেশ অনুযায়ী কমিশনের সভার আলোচ্য বিষয় এবং কমিশনের সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে সভার তারিখ ও সময় নির্ধারণ, কার্যবিবরণী প্রস্তুত করা, কমিশনারদের সম্পাদিত কার্যাবলির বিবরণ ও সংশ্লিষ্ট নথি সংরক্ষণ এবং কমিশন নির্দেশিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন ও কার্য সম্পাদন। তবে ২০২২ সালের ১৮ ডিসেম্বর কমিশনের এক আদেশে দুদকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদায়ন ও বদলির ক্ষমতা দেওয়া হয় দুদক সচিবকে। এতে ‘উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক’ সমমানের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের পূর্ণ ক্ষমতা পান দুদক সচিব।
ওই সিদ্ধান্তের পরপরই গণমাধ্যমে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় প্রশ্ন তুলেছিলেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। তিনি বলেছিলেন, ‘পদায়ন ও বদলির মতো নির্বাহী ক্ষমতা ঢালাওভাবে সচিবের হাতে অর্পণের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কোন যুক্তিতে হলো? কমিশন কেন নিজের হাতে থাকা ক্ষমতা আমলাতন্ত্রের হাতে নিরঙ্কুশভাবে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল, সেটি জানা জরুরি।’
দুদকের সাবেক মহাপরিচালক মঈদুল ইসলাম এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, সচিবের দায়িত্ব কী, দুদক আইনে তা বলা আছে। সেখানে কোথাও বদলি-পদায়নের বিষয় নেই। ছোট পর্যায়ের বদলির ক্ষমতা সচিবকে দিলে সেটা কমিশনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে না, বরং কাজের গতি বাড়বে। তবে তদন্তের ক্ষমতাপ্রাপ্ত সহকারী পরিচালক, উপপরিচালকের বদলির ক্ষমতা সচিবকে না দেওয়াই ভালো। এতে ক্ষমতার অপব্যবহার হতে পারে। এতে অনুসন্ধান-তদন্তে সচিবের প্রভাব খাটানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে