নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আলোচনার জন্য ডেকে বিএনপির কাছে বারবার প্রত্যাখ্যাত হলেও আশা ছাড়বে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংস্থাটির কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, আমরা আশা ছাড়ছি না। বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনেও অংশ নেবে বলেও প্রত্যাশা তার।
বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে এসব কথা বলেন মো. আলমগীর।
গত মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, বিএনপির কাছ থেকে তারা চিঠির মাধ্যমে উত্তর চান। কিন্তু দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তারা চিঠির কোনো উত্তর দেবেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি আলমগীর বলেন, আমরা চাইব সব দল যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। তার জন্য আমরা চেষ্টা করে যাব। আমরা নিজেরাই চাই সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করলে তাকে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বলা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করেনি। তাই আমাদের ইচ্ছে আছে, সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা।
খালেদা জিয়া নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন কি না?—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, যখন ইসি আলমগীর (খালেদা জিয়া) আবেদন করবেন, তখন আমরা কমিশন মিটিং করে দেখব আইন অনুযায়ী তিনি প্রার্থী হতে পারেন কি না। আইন অনুযায়ী তিনি যদি প্রার্থী হতে পারেন তাহলে তো আমাদের পক্ষে থেকে কোনো বাধা নেই।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি আলমগীর বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সীমানা নির্ধারণ জন্য মোট ১৮৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এই আবেদনের মধ্যে সীমানা যেন ঠিক থাকে তার পক্ষে ৬০টি এবং বিপক্ষে ১২৬টি আবেদন জমা পড়েছে।
আরপিও সংশোধনীর বিষয়ে এই নির্বাচন কমিশনার জানান, মন্ত্রিসভায় আলোচনা হয়েছে। বৈঠকের কার্যবিবরণী পায়নি ইসি।
ইসি আলমগীর বলেন, মন্ত্রিসভায় চূড়ান্ত হয়নি, হয়তো আরও সভা হবে। এরপর বৈঠকের মিনিটস (কার্যবিবরণী) আসবে। তখন আমরা বলতে পারব এই পাঠিয়েছে, এরপর চূড়ান্ত হবে।
মো. আলমগীর বলেন, ভোটের ফল গেজেট আকারে প্রকাশের পরও ভোট বাতিলের ক্ষেত্রে আমরা যেটা দিয়েছি, তা থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন করা অনেক সহজ হবে।
আলোচনার জন্য ডেকে বিএনপির কাছে বারবার প্রত্যাখ্যাত হলেও আশা ছাড়বে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংস্থাটির কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, আমরা আশা ছাড়ছি না। বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনেও অংশ নেবে বলেও প্রত্যাশা তার।
বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে এসব কথা বলেন মো. আলমগীর।
গত মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, বিএনপির কাছ থেকে তারা চিঠির মাধ্যমে উত্তর চান। কিন্তু দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তারা চিঠির কোনো উত্তর দেবেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি আলমগীর বলেন, আমরা চাইব সব দল যেন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। তার জন্য আমরা চেষ্টা করে যাব। আমরা নিজেরাই চাই সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করলে তাকে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বলা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করেনি। তাই আমাদের ইচ্ছে আছে, সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা।
খালেদা জিয়া নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন কি না?—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, যখন ইসি আলমগীর (খালেদা জিয়া) আবেদন করবেন, তখন আমরা কমিশন মিটিং করে দেখব আইন অনুযায়ী তিনি প্রার্থী হতে পারেন কি না। আইন অনুযায়ী তিনি যদি প্রার্থী হতে পারেন তাহলে তো আমাদের পক্ষে থেকে কোনো বাধা নেই।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি আলমগীর বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সীমানা নির্ধারণ জন্য মোট ১৮৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এই আবেদনের মধ্যে সীমানা যেন ঠিক থাকে তার পক্ষে ৬০টি এবং বিপক্ষে ১২৬টি আবেদন জমা পড়েছে।
আরপিও সংশোধনীর বিষয়ে এই নির্বাচন কমিশনার জানান, মন্ত্রিসভায় আলোচনা হয়েছে। বৈঠকের কার্যবিবরণী পায়নি ইসি।
ইসি আলমগীর বলেন, মন্ত্রিসভায় চূড়ান্ত হয়নি, হয়তো আরও সভা হবে। এরপর বৈঠকের মিনিটস (কার্যবিবরণী) আসবে। তখন আমরা বলতে পারব এই পাঠিয়েছে, এরপর চূড়ান্ত হবে।
মো. আলমগীর বলেন, ভোটের ফল গেজেট আকারে প্রকাশের পরও ভোট বাতিলের ক্ষেত্রে আমরা যেটা দিয়েছি, তা থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন করা অনেক সহজ হবে।
দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘বন্যার ফলে অনেক জায়গায় ফসলহানি হয়েছে, ব্যাহত হয়েছে পণ্য সরবরাহ শৃঙ্খল।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ ‘বেশ ভালোভাবে এগিয়ে’ যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকেও সরকার ভারতের কাছে ফেরত চাইবে। আজ রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বৈরিতার জন্য দেশগুলোর জনগণ নয়, বরং নীতিনির্ধারকেরা দায়ী। আর ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার কারণে সার্ক (দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা) কার্যকর...
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এই ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে